আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

২০১৩ সালের সেরা বিশ সিনেমা

যদি না পারি একাধিক, বানাতে চাই নিদেনপক্ষে একটা মাস্টারপিস।

২০১৩ সালে আমার দেখা সেরা বিশ সিনেমাঃ

১। টুয়েল্‌ভ ইয়ারস আ স্লেইভ (স্টিভ ম্যাককুইন)-তখনো আমেরিকায় দাসপ্রথা বিলোপ হয়নি। নিউ ইয়র্কের মুক্ত কৃষ্ণাঙ্গ সলোমন নর্থাপ-কে অপহরণ করে বিক্রি করে দেয়া হয় দাস হিসেবে।
২।

হার (স্পাইক যোন্স)- একজন নিঃসঙ্গ লেখক তার নতুন কেনা অপারেটিং সিস্টেমের সাথে এক অদ্ভুত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। অপারেটিং সিস্টেমটা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে তা ক্রেতার সব চাহিদা পুরণে সক্ষম।
৩। গ্র্যাভিটি (আলফনসো করোন)- স্পেস স্টেশনে দুর্ঘটনার পর বেঁচে যাওয়া এক মেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এবং এস্ট্রনট পৃথিবীতে ফিরে আসার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে।
৪।

দ্য আক্ট অব কিলিং (যশোয়া ওপেনহেইমার)- ইন্দোনেশিয়ার ডেথ স্কোয়াডের নেতারা অভিনয়ের মাধ্যমে তাদের গণহত্যার পুনরাবৃত্তি করে ।
৫। ব্লু ইজ দ্য ওয়ার্মেস্ট কালার (আব্দেলাতিফ কেশিশ)- আদেলের জীবন বদলে যায় নীল চুলো এমার সাথে দেখা হওয়ার পর। একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী হিসেবে সে নিজেকে আবিষ্কার করে এবং বেড়ে উঠে।
৬।

আমেরিকান হাস্‌ল (ডেভিড ও রাসেল)- এক প্রতারক ও তার লাস্যময়ী সহযোগী একজন এফবিআই এজেন্টের হয়ে কাজ করতে বাধ্য হয়। রাজনিতীবিদ এবং মাফিয়াদের সাথে এক খেলায় জড়িয়ে পড়ে তারা।
৭। বিফোর মিডনাইট (রিচার্ড লিংকলেটার)- যেসি এবং সিলিন গ্রীসে অবকাশ যাপনে এসেছে ছেলেমেয়েদের নিয়ে। ভিয়েনাগামী ট্রেনে ওদের প্রথম দেখার প্রায় বিশ বছর পেরিয়ে গেছে।


৮। দ্য গ্রেট বিঊটি (পাওলো সরেন্তিনো)- যেপ গাম্বার্দেলা রোমের নৈশ জীবনে গা ভাসিয়ে দিয়েছে। কিন্তু তার ৬৫তম জন্মদিনের পর অপ্রত্যাশিতভাবে অতীতের একটি চরিত্র ফিরে আসে। সে পেছন ফিরে তাকায়, নতুন চোখে দেখে।
৯।

নো (পাবলো লেরাইন)- ১৯৮৮, চিলিতে গণভোটের প্রচারণা চলছে। একজন বিজ্ঞাপন নির্মাতা নতুন ধরনের প্রচারনা শুরু করে পিনোশে-কে পরাজিত করার লক্ষ্যে।
১০। ইনসাইড লুইন ডেভিস (কোয়েন ব্রাদার্স)- ১৯৬১, গ্রীনিচ ভিলেজের তরুণ ফোক সিংগারের জীবনের এক সপ্তাহের ঘটনা।
১১।

দ্য স্পেক্‌টাকিউলার নাউ (জেমস স্পন্সল্ট)- আনন্দ ফুর্তিতে গা ভাসানো হাই স্কুল সিনিয়রের জীবন দর্শন বদলে যায় একটি মেয়ের সাথে দেখা হবার পর।
১২। স্টোকার (চান উক পার্ক)- ইন্ডিয়ার পিতার মৃত্যুর পর তার চাচা চার্লি, যার ব্যাপারে ইন্ডিয়া বা তার মা কিছুই জানতোনা, আসে ওদের সাথে থাকতে। ধীরে ধীরে তার মনে সন্দেহ দানা বাঁধতে থাকে।
১৩।

ডালাস বায়ারস্‌ ক্লাব (জাঁ মার্ক ভেলি)- ১৯৮৫’র ডালাস। ইলেক্ট্রিশিয়ান রন উডরুফের এইডস ধরা পড়ে। সে আমেরিকায় এইডসের নিষিদ্ধ ওষুধ বিক্রি করা শুরু করে রোগীদের কাছে।
১৪। সাইড ইফেক্টস্‌ (স্টিভেন সোডারবার্গ)-এক তরুনীর জীবনের জট খুলতে থাকে যখন তার সাইকিয়াট্রিস্টের দেয়া ওষুধের পার্শ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।


১৫। মাড (যেফ নিকোল্‌স)- দুই কিশোরের দেখা হয় এক ফেরারীর সাথে। তারা তাকে তার ভালোবাসার মানুষের সাথে দেখা করিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
১৬। দ্য হান্ট (থমাস ভিন্তাবাগ)- একজন একাকী শিক্ষক ছেলের কাস্টোডির জন্য লড়াই করছে।

তার জীবন পুর্ণ হতে থাকে যখন সে তার ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে পায়। কিন্তু সব এলোমেলো হয়ে যায় ছোট্ট এক শিশুর একটি মিথ্যা কথায়।
১৭। ওয়াজ্‌দা (হাইফা আল মানসুর)-একটি বাইসাইকেল কেনার টাকা যোগাড় করার জন্য এক সৌদি বালিকা স্কুলের কোরান তেলাওয়াত প্রতিযোগীতায় নাম লেখায়।
১৮।

টু লাইভস্‌ (জর্জ মাস, জুডিথ কাউফম্যান)- ভালোবাসার মানুষটিকে আসলেই কতটা জানি আমরা?
১৯। ব্লু জেস্‌মিন (উডি এলেন)- নিউ ইয়র্‌কের উচ্চবিত্ত সমাজের বাসিন্দা জেসমিন। অর্থ প্রতারণার কারনে স্বামীর জেল এবং আত্মহত্যার পর তার বোনের বাড়িতে আসে। নতুন জীবন শুরু করতে চায়, কিন্তু অতীত তার পিছু ছাড়েনা।
২০।

চাইল্ড’স পোজ (কালিন পিটার নেতজার)- বিত্তশালী রোমানিয়ান মা তার ছেলের জীবন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। মা-ছেলের সম্পর্কের টানাপোড়নের মধ্যে ফুটে উঠেছে রোমানিয়ান সমাজের ছবি।

হতাশাজনকঃ পোস্ট টেনেব্রাস লাক্স (কার্লোস রেইগাদাস), লাইক সামওয়ান ইন লাভ (আব্বাস কিয়ারোস্তামি), বাস্টার্ডস (ক্লেয়া ডেনিস), আপ্‌স্ট্রিম কালার (শেইন ক্যারুথ), স্প্রিং ব্রেকারস্‌ (হারমানি কোরিন), দ্য গ্র্যান্ডমাস্টার (ওং কার ওয়াই), দ্য ওল্‌ফ অফ ওয়াল স্ট্রিট (মার্টিন স্করসেসি)।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.