শনিবার জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টেস্টের পঞ্চম দিন ম্যাচ বাঁচানোর লড়াইয়ে নেতৃত্ব দেয়া মুমিনুলের এটি তৃতীয় শতক। ১০০ রানে অপরাজিত মুমিনুলের ১৬৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ১১টি চারে।
এই শতকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা টেস্ট ব্যাটসম্যান হাবিবুল বাশারের পাশে বসেছেন তিনি।
টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ৬টি শতক মোহাম্মদ আশরাফুলের। ৪টি শতক নিয়ে তার পেছনে আছেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল।
সুমনের তিনটি শতক এসেছিল ৫০ টেস্টে। মাত্র অষ্টম টেস্টেই তাকে স্পর্শ করার কৃতিত্ব দেখালেন মুমিনুল।
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে গত অক্টোবরে খেলেছিলেন ১৮১ রানের অনবদ্য এক ইনিংস। পরে ঢাকা টেস্টেও শতক পেয়েছিলেন চার নম্বরে ব্যাট করা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
সেই সিরিজের সেরা খেলোয়াড় শেষ ইনিংসে ফিরেছেন স্বরূপে।
ঢাকা টেস্ট খুব একটা ভালো কাটেনি তার। প্রথম ইনিংসে ৮ রান করার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ রান করেছিলেন পেয়েছিলেন তিনি।
সিরিজে দ্বিতীয় হার এড়াতে শনিবার সারাদিন ব্যাট করা প্রয়োজন বাংলাদেশের। ৩৫তম ওভারে শামসুর রহমানের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মুমিনুল। প্রথম ইনিংসে ১৩ রান করা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান শুরুতে স্বচ্ছন্দ্য ছিলেন না।
মধ্যাহ্ন-বিরতির আগে কিথুরুয়ান পেরেরার করা শেষ ওভারে ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে কৌশল সিলভার হাতে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান তিনি। জীবন পাওয়ার পর তার অন্য চেহারা। এরপর দেখেশুনে খেলে অতিথিদের বিপক্ষে প্রথম শতকটি পেয়ে যান তিনি।
গত মার্চে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে টেস্ট অভিষেক হয় ২২ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যানের।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।