যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে। (১) নয়াদিল্লির মেয়েটির পথে টাঙ্গাইলের স্কুলছাত্রী
ভারতের নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার মেডিকেল ছাত্রীর মৃত্যুর পর এবার টাঙ্গাইলে এক স্কুলছাত্রী (১৫) গণধর্ষণের শিকার হয়েছে।
সে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।
চলতি মাসের ১০ ডিসেম্বর সোমবার সদর উপজেলার রসুলপুর রেল লাইনের ওপর থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে টাঙ্গাইল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে সদর উপজেলার একটি বিদ্যালয়েরনবম শ্রেণীর
ছাত্রী। ওই স্কুলছাত্রীর মা বাংলানিউজকে বলেন, “আমার মেয়েকে তার বান্ধবি বিয়ের দাওয়াতে নিয়ে যাবার কথা বলে গত ৭ ডিসেম্বর শুক্রবার মধুপুরের পাহাড়ি এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই মধুপুরের শুপ্তি কম্পিটারের
কর্মচারী রুবেল ও হারুনসহ ৫/৬ জন যুবক অবস্থান করছিল। তারা আমার মেয়েকে ধর্ষণ করে।
” তিনি আরও জানান, এভাবে ৩দিনতাকে ওই বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করার পর সোমবার সদর উপজেলার রসুলপুর রেল লাইনের ওপর তাকে ফেলে রেখে যায়। “এ সংবাদ পেয়ে আমার বড় ছেলে রেললাইন
থেকে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইলের
হাসপাতালে ভর্তি করে। ”
সুত্র লিংক: নয়াদিল্লির মেয়েটির পথে টাঙ্গাইলের স্কুলছাত্রী
(২) পুরুষ দেখলেই চিৎকার করছে টাঙ্গাইলের সেই স্কুলছাত্রী
ভারতের নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার মেডিকেল ছাত্রীর মৃত্যুর পর এবার টাঙ্গাইলে এক স্কুলছাত্রী (১৫) গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। সে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।
চলতি মাসের ১০ ডিসেম্বর সোমবার সদর উপজেলার রসুলপুর এলাকায় রেল লাইনের ওপর থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী।
পরে তাকে টাঙ্গাইল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে সে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
সে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার একটি বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী।
ওই স্কুলছাত্রীর মা বাংলানিউজকে বলেন, “আমার মেয়েকে তার বান্ধবি বিয়ের দাওয়াতে নিয়ে যাবার কথা বলে গত ৭ ডিসেম্বর শুক্রবার মধুপুরের পাহাড়ি এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই মধুপুরের শুপ্তি কম্পিটারের কর্মচারী রুবেল ও তার বন্ধু হারুনসহ ৫/৬ জন যুবক অবস্থান করছিল।
তারা আমার মেয়েকে ধর্ষণ করে। ”
তিনি আরও জানান, ৩দিন তাকে ওই বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করার পর সোমবার সদর উপজেলার রসুলপুর রেল লাইনের ওপর ফেলে রেখে যায়।
“এ সংবাদ পেয়ে আমার বড় ছেলে রেললাইন থেকে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল হাসপাতালে ভর্তি করে। ”
এ বিষয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. জাকিয়া রশিদ বাংলানিউজকে জানান, মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এতে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে।
মেয়েটির মা আরও জানান, এ ঘটনায় এখনও কোনো মামলা করা হয়নি।
সুত্র লিংক: পুরুষ দেখলেই চিৎকার করছে টাঙ্গাইলের সেই স্কুলছাত্রী
___________________________________________________
ধ্বিক ধ্বিক ধ্বিক ধ্বিক !! আমার পুরুষ হবার প্রতি ধ্বিক!! আমি লজ্জিত, আমি লজ্জিত! আমি দুক্ষিত! আমি দুক্ষিত!! আমি ক্ষমাপ্রার্থী!!!!!!
ঘটনাটি কোনো ভারতের নয়াদিল্লিতে একজন দামিনীর সাথে ঘটেনি। ঘটেছে আপনারই পাশের ঘরে। ভারতীয়রা মেয়েটির জন্যে কিছু করবেনা। আমাদের মত কলম হাতেও ঝাপিয়ে পরবেনা।
মিডিয়া-সরকার অস্বস্তি এড়াতে চাইবে, তাই হতে দিবেনা হইলাইট!! তাই বলে কি আমরা চুপ করে ঘরে বসে থাকব? আমরা কি পারবনা আমাদের দেশেই ঘটে যাওয়া নেক্কারজনক ঘটনাটির বিচারের দাবিতে এক হতে?
মানবিক দাবি জানাচ্ছি, এই বিষয়ে লিখিত পোস্টকে স্টিকি করে একটা জায়গা দেয়া হোক, যেখানে আমরা সবাই এর প্রতিবাদ ও এই বিষয়ে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়তে পারি, এক হতে পারে।
আমাদের বনের চিত্কার হারিয়ে যেতে দেবনা। কিশোরী মেয়েটির প্রতি হওয়া অন্যায় আমরা বিবেকবানরা মেনে নিতে পারিনা।
আসুন এক হই, ধর্ষকের ফাঁসির দাবিতে।
__________________________________________________
এই বিষয়ে পূর্ববর্তী পোস্টগুলোর লিংক ও ব্লগারদের মন্তব্য পড়তে ক্লিক করুন
১) এখানে ও
২) এখানে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।