বসন্তের আবহাওয়া একটু মিষ্টি ধরনের। না শীত না গরম। আবহাওয়ার পরিবর্তন ত্বকের উপর প্রভাব ফেলে। ত্বকে উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে এ সময়ে চাই বাড়তি যত্ন। না হলে ত্বকে র্যাশ হতে পারে।
যা ত্বকের স্বাভাবিক সেৌন্দর্য নষ্ট করে।
র্যাশ কির্যাশের সমস্যা কমবেশি সব ত্বকেই হয়ে থাকে। অনেকে বোঝেনই না যে তার মুখে র্যাশ আছে। র্যাশ খুব সামান্য পরিমানে হলেও এ প্রকটতা অনেক বেশি। ত্বকে বয়সের ছাপের প্রধান কারন র্যাশ।
মুখে ছোট ছোট দানার মত র্যাশের আবির্ভাব হয়। একটু সচেতন থাকলে এবং বাড়তি যত্ন নিলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব।
মুক্তির উপায়রোদ ত্বকের সব সমস্যার মূল কারন। বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে থেকে এসে ভালো ব্র্যান্ডের ক্লিনজার বা ফেইসওয়াস দিয়ে মুখ ধয়ে নিতে হবে।
কোনভাবেই মেকআপ নিয়ে ঘুমানো যাবে না। মধু র্যাশের জন্য খুবই উপকারি। মধুন সঙ্গে দুই এক ফোঁটা লেবুর রস মিলিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। তবে মনে রাখবেন এই প্যাক অবশ্যই রাতে লাগাবেন। লেবু রোদে ত্বক আরও কালো করে দেয়।
চালের গুড়োঁ , মুসুরের ডাল বাটা, দুধের সর একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগান। এতে র্যাশ দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে।
টিপস* ত্বকের ধরন বুঝে ফেইস প্যাক লাগাতে হবে। মধুতে কোন কোন ত্বকে অ্যালার্জী হতে পারে। * সানস্ক্রিন মেখে সারাদিন থাকা যাবে না।
৬/৭ ঘন্টা পরে মুখ ধুয়ে আবার সানস্ক্রিন লাগাতে হবে। * র্যাশ হলে নখ দিয়ে খোটা যাবে না। এতে র্যাশ বেরে যাবে। * মাসে অন্তত একবার বিউটি সেলুনে গিয়ে ফেসিয়াল করে আসতে হবে। * র্যাশের পরিমান বেড়ে গেলে ডাক্তারি পরামর্শ নিতে হবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।