শতকে পৌঁছেই বিদায় নেয়া এনামুল দলকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিয়েছেন। ১০০ রান করা এনামুলের ১৩১ বলের ইনিংসে ছিল ৬টি চার ও ৪টি ছক্কা।
১৬তম ওভারে মোহাম্মদ তালহার বলে চার হাঁকিয়ে অর্ধশতকে পৌঁছেছিলেন এনামুল। ৫৫ বলে অর্ধশতকে পৌঁছানোর পথে পাঁচটি চার ও দুটি ছক্কা হাঁকান এনামুল।
উদ্বোধনী জুটির ব্যর্থতায় চলতি কোনো ম্যাচেই ভালো সূচনা পায়নি বাংলাদেশ।
তাই বাড়তি চাপ ছিলই এনামুল হকের ওপর।
ভারতের বিপক্ষে ৭৭ রানের চমৎকার ইনিংস খেলা এনামুল মঙ্গলবার ইমরুল কায়েসের সঙ্গে দেড়শ’ রানের চমৎকার উদ্বোধনী জুটি উপহার দেন। অর্ধশতকে পৌঁছানোর পর ইমরুল বিদায় নিলেও অবিচল ছিলেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান।
দ্বিতীয় অর্ধশতকে পৌঁছাতে একটু বেশি বল খেলে ফেলায় শতকে পৌঁছেই আক্রমণাত্মক শট খেলার চেষ্টা করছিলেন এনামুল। কিন্তু সাঈদ আজমলের বলটি তুলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলায় আহমেদ শেহজাদের সহজ ক্যাচে পরিণত হন তিনি।
পাওয়ার প্লেতে বিদায় নিলেও দলকে ২ উইকেটে ২০৪ রানের দৃঢ় ভিতের ওপরই দাঁড় করিয়েছিলেন এনামুল।
ওয়ানডেতে এটি তার দ্বিতীয় শতক। ২০১২ সালে খুলনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজে অভিষেক হয় এনামুলের। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই ১২০ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
তিন অর্ধশতকের দুটিকেই শতকে পরিণত করা এনামুল দ্বিতীয় উইকেটে মুমিনুল হকের সঙ্গে গড়েন ৫৪ রানের আরকটি ভালো জুটি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।