আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সতীর্থদের তামিমের পরামর্শ

বুধবার ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে ৪ উইকেটে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে তামিম বলেন, “শুরুতে আমরা বেশি আক্রমণাত্মক খেলতে গিয়েছিলাম। টি-টোয়েন্টি মানেই সময় কম ব্যাপারটা তা নয়। যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়। একটু সময় নিলে পরে ‘বিগ শট’ খেলা সহজ হয়ে যায়। ”

“টি-টোয়েন্টিতেও প্রান্ত বদল করে খেলা গুরুত্বপূর্ণ।

এক-দুই রান করে নিয়ে খেললে ‘বিগ শট’ খেলার চাপ থাকে না,” যোগ করেন তিনি।

ঘাড়ের চোট কাটিয়ে দলে ফেরা তামিম জানান, বাংলাদেশের লোয়ার মিডল অর্ডারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিরন পোলার্ডের মতো আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান না থাকায় টি-টোয়েন্টির প্লাওয়ার প্লে অর্থাৎ প্রথম ৬ ওভারে একটু ঝুঁকি নিয়ে খেলার ‘লাইসেন্স’ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদের দেয়া আছে।

“প্রথম ৬ ওভার আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। উইকেট পড়ে গেলেও এ সময় আমরা যত বেশি সম্ভব রান তুলতে চাই। কারণ আমাদের দলে শেষ দিকে দ্রুত রান তোলার মতো ‘বিগ হিটার’ নেই।



সাফল্য পেতে ভুলের পুনরাবৃত্তি এড়ানো জরুরি জানিয়ে তামিম বলেন, “আমরা নিজেদের ভুল চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। যেন ভুলগুলো শুধরে আগের জায়গায় ফিরতে পারি। পরের ম্যাচে ভুল কম করলে জিততে এতো কষ্ট করতে হবে না। ”

১৬ মার্চ মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান। সেই ম্যাচের আগে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠার ব্যাপারে আশাবাদী তামিম।



আমিরাতের অধিনায়ক খুররাম খান মনে করেন, তাদের ইনিংসের শেষ দিকে বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রানের গতিতে ভাটা না পড়লে প্রস্তুতি ম্যাচের ফলাফল অন্যরকম হতে পারতো।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথম দিকে আমরা কয়েকটা ভালো জুটি পেয়েছি। আমরা খুব ভালো অবস্থানে ছিলাম। শেষ দিকে বাংলাদেশ খুব ভালো বল করেছে। আমার মনে হয়, আমরা ১৫/২০ রান কম করেছি।

নইলে ফলাফল অন্যরকম হতে পারতো। ”


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।