গিনিতে ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন অন্তত ৬৬ জন। রাজধানীর বাইরে ৬৬ ব্যক্তির মৃত্যুর পর রাজধানী কোনাক্রিতেও ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। পাশ্ববর্তী দেশ লাইবেরিয়া এবং সিয়েরা লিওনেও এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বলে আশংকা করা হচ্ছে।
গিনির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের অধিবাসীদের জনপ্রিয় খাবার হিসেবে বাদুড় বেশ প্রচলিত। ইবোলা ভাইরাসের বাহক হিসেবে বাদুড়কেই ধারণা করা হচ্ছে।
ভাইরাসটি প্রতিরোধের জন্য চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে গিনির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দেশটিতে বাদুড় কেনা-বেচা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
গিনির স্বাস্থ্যমন্ত্রী রেমি লামাহ জানান, অতিরিক্ত জ্বর এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
ইবোলা ভাইরাস সর্বপ্রথম ধরা পরে কঙ্গোতে, ১৯৭৬ সালে। ইবোলা আক্রমণ করলে রোগীর অতিরিক্ত জ্বর, ডায়রিয়া, বমি এবং অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক রক্তকক্ষরণ হয়ে থাকে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এই ভাইরাসের প্রতিষেধক টিকাও আবিষ্কার করেছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।