দিনের পর দিন নিজে উলঙ্গ অবস্থায় থেকে উলঙ্গ সুন্দরী যুবতীদের সঙ্গে রাত্রিযাপন করতেন গান্ধীজি। এই বিকৃত যৌনাচার সম্বন্ধে তাঁরই শীষ্যদের কথা তুলে দিচ্ছি।
বল্লভভাই প্যাটেল পরিষ্কার বলেন-আপনি ব্রহ্মচারী নন, অধর্মচারী। ব্রহ্মচারী হলে এমন পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। আর ব্রহ্মচারী না হলে এই কাজ অধর্মের।
বিনোবাভাবের বক্তব্য- তিনি যদি ব্রহ্মচারী হন্তবে পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। আর তিনি যদি ব্রহ্মচারী না হন তাবে এই পরীক্ষা অকারণ ঝুঁকিপূর্ণ। এ যেন কৃষ্ণলীলা।
অধ্যাপক নির্মল বসু গান্ধীজির এই ধরণের রাত্রিযাপন সুনজরে দেখেননি। গান্ধীজি নিজে নগ্ন হয়ে সুন্দরী নারীদের নগ্ন করে শয্যা-সঙ্গিনী করাটা তাঁর বিকৃত যৌনাচার ছাড়া কিছু নয়।
তার ফলে গান্ধীজি তাদের মানসিক রোগের কারণ হয়েছিলেন। সেই সব মেয়েরা মূর্ছা যেত। অর্থাৎ, মৃগি রোগে আক্রান্ত হয়েছিল। নির্মল বসু এই নোংরা ব্যাপার নিয়ে গান্ধীজির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
নিজের নাতনি মনু গান্ধীর সঙ্গে উলঙ্গ হয়ে শুয়ে থাকতেন গান্ধীজি।
মনু একদিন বলেছিলেন, ‘তুমি আমাকে একেবারে শেষ করে দিয়েছ’।
গান্ধীজির এই সব নোংরামি দেখে তাঁর একান্ত অনুগত গান্ধীভক্ত স্টেনোগ্রাফার পরশুরাম তাঁর কাছ থেকে চলে যান। বিশেষ করে নিজের নাতনির সঙ্গে গান্ধীজির চরম নোংরামি দেখে তিনি সহ্য করতে পারেননি।
এই ভাবে অনেকেই গান্ধীজির এই সব নোংরামির জন্য তিতিবিরক্ত হন। অনেকে তাঁকে ছেরে চলে যান।
অনেকে আশ্রমে থেকেই প্রতিবাদ করতেন। অনেকে আবার তাঁকে মানতেন না। অনেককে ভয়ও করতেন তিনি।
আগেই বলেছি পাঁচ ছেলের (একজন জন্মের পর পরই মারা যায়) পিতার ব্রহ্মচর্য পরীক্ষা করা কি আদৌ বিশ্বাসযোগ্য?
না। অবিশ্বাস্য! অকল্পনীয়! অবাস্তব! এটা স্রেফ গান্ধী মহারাজের বিকৃত যৌনাচার।
এর আগের পোষ্ট
সস্তার ঠেঙ্গো ধুতির আড়ালে গান্ধীজির অপকর্মhttp://www.somewhereinblog.net/blog/mahmoodkhan/29723207 ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।