কোবতে হল গিয়া একটা আজিব বিষয় মামা, বুঝলা? এখনই হয়তো দেখবা ঝড় ঝড় বৃষ্টি রাত্রিদিন, যেন ডুবিয়ে দিয়ে যাবে নচ্ছর শহরটারে। আবার দেখবা মরুভূমি, গলা শুকিয়ে কাঠ। হয় না, কিছুই, আসেই না যেন গোপন প্রেমিকা। বড়ই পরকীয়া সেই সর্ম্পক।
উথালের রোদ উঠলে কাসিপট্টির মাগীটা তার জানালা খুলে দেয়, তিন নম্বর ঘরের।
দুই বাই দুই সেই জানালায় তিব্বতী পোশাকের সুতা উড়ে। আলো এবং হাওয়াদের যাতায়ত তাতেই বা কি করে বন্ধ হয়! সর্ম্পকের উন্নয়নে টেকসই অর্থনিতী, পড়ে যায় রোজ দুইতলার বিদ্ধান বালকটা।
রাস্তাটা যেখানে হঠাৎ গিয়া থমকে যায়, তার মাথার উপর একটা বৈদ্যুতিক বাল্ব ছিল। ঝুম বৃষ্টির রাতেও আলো শিকারী পতঙ্গদের সে কি ঝাপা-ঝাপি। যেন সেই মহান লালচে আলোয় মৃত্যু স্নান শেষে শুদ্ধ হবে! গ্যালবার শানু মুন্সি আচমকা এক বিপ্লবী ঢিল ছুড়ে ভেঙ্গে দিয়েছে সেই বাল্ব, পতঙ্গদের উড়োউড়ি।
অনিঃশেষ শুদ্ধ হওয়ার মৃত্যুঝাপ। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত অন্ধকারের জন্য।
কিছুলোক অন্ধকার পছন্দ করে। আকারবিহীন জম্মান্ধ আলোতেই তার স্বঃস্তির নিঃশ্বাস। ভালবাসা এবং প্রেমেও, তারাও কিন্তু থাকে, একপ্রকারে।
মহান দার্শনিক বলেছেন, প্রেমে তো পাপ নেই-ই বরং পাপেও প্রেম রয়েছে। অন্ধকার কিংবা আলোতে তার কিছুই যায়আসে না।
আর বৈদ্যুতিক বাল্ব এবং আলো, কার এতো ঠ্যাকা পড়ছে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।