আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভাললাগা মুভি ডিরেক্টর - Alejandro González Iñárritu, তাঁর সৃষ্টিসমূহ, রিভিউ, ডা লো লিঙ্ক

গার্বেজ সামুতে রামখাদক মুভিখোরের সংখ্যা প্রচুর। তাই মুভিবিষয়ক পোস্ট দেবার আগে একটা সংশয়ে ভুগছিলাম – শুধু শুধু খাটনি করাটা ঠিক হবে কিনা। তাও, কিছুটা অবসর সময় হাতে থাকার ফলে নিজের পছন্দগুলান অন্যদের সাথে শেয়ারাইতে মুঞ্চাইলো। আমি মুভি দেখি ডিরেক্টরের নাম দেইখা দেইখা। কারণ, আমারে কাছে মনে হয় একজন ডিরেক্টর হচ্ছেন লেখিয়ে, অভিনেতা অভিনেত্রী হল তাঁর কলম, আর সিনেমা হল তাঁর হাতের লেখা।

সুতরাং, একজন ভাল লেখিয়ের হাতে খারাপ কলম থাকলেও হাতের লেখা ভাল লাগবে। আবার, একজন খারাপ লেখিয়ে যতই দামী কলম ব্যবহার করুক না কেন, তার হাতের লেখা ভাল না লাগাটাই স্বাভাবিক। আর, ভাল লেখিয়ে অসাধারণ কলম পেলে হাতের লেখা অসাধারণ হবেই। তো, Alejandro González Iñárritu কী কী লিখেছেন সেইগুলান নিয়েই এই পোস্ট। Alejandro González Iñárritu মেক্সিকোতে জন্ম নেয়া একজন ডিরেক্টর।

সিনেমায় নামার আগে তিনি মিউজিক কম্পোজের কাজে আত্ননিয়োগ করেছিলেন। সেইসময় ঘোষণা দিয়েছিলেন – তিনি একজন “ফ্রাস্ট্রেটেড মিউজিশিয়ান”; মূলত তাঁর বায়োতে এই জিনিস দেখেই আমি তাঁর ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠি, ফ্রাস্ট্রেশনের যোগসূত্রে। এই পর্যন্ত তিনি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছায়াছবি বানিয়েছেন মাত্র চারটি। সেইগুলো হল – 1. Amores Perros (2000) 2. 21 Grams (2003) 3. Babel (2006) 4. Biutiful (2010) এই এক হালি সিনেমার মাঝে প্রথম তিনটা প্রায় একই ঘরানার। এইগুলানরে বলা হয় Alejandro González Iñárritu এর Death Trilogy ।

সুনীল এর ক্লাসিক তিনের মতই। দেখুন, ‘সেই সময়’, ‘প্রথম আলো’, ‘পূর্ব পশ্চিম’ আলাদা তিনটা উপন্যাস হলেও, আলাদা চরিত্র দিয়ে গঠিত হলেও খুব প্রচ্ছন্নভাবে নায়কের নাম তিনটাতেই ‘সময়’ আর নায়িকার নাম ‘ইতিহাস’, সময় আর ইতিহাস একসাথে বড় হতে থাকে উপন্যাস তিনটি জুড়ে। সেইভাবে, Alejandro González Iñárritu এর প্রথম তিনটি সিনেমার নায়কের নাম ‘বাস্তবতা’, নায়িকার নাম ‘জীবন’ আর খলনায়কের নাম ‘দুর্ঘটনা’; তো, এই তিনটা সিনেমার উপাদান প্রায় একই - দুর্ঘটনার মাঝে পরে যাওয়া জীবন, বাস্তবতা, বিষণ্নতা সমূহ। আর, এইগুলানের কাহিনী একই ঘরানার হওয়ার পিছনের রহস্য এই যে, সিনেমা তিনটির রাইটার একইGuillermo Arriaga । 1. Amores Perros (2000) – Alejandro González Iñárritu এর প্রথম সিনেমা।

লুডুর প্রথম দানেই ছক্কা। একটা কার অ্যাক্সিডেন্টের সাথে জড়িত মানুষ সকলকে নিয়ে সিনেমা। পুরো সিনেমা মেক্সিকোতে করা, মেক্সিকোকে নিয়ে, স্প্যানিশ ভাষায়। অক্টাভিও তার ভাইয়ের স্ত্রীকে ভালবাসে। সে কুকুরকে বাজিতে লড়াই করায়, জেতে, সেই অর্থ নিয়ে ভাইয়ের স্ত্রীর হাত ধরে অজানা পারি দিতে চায়।

সেই স্ত্রী দুই ভাইয়ের মাঝে কার সাথে থাকবে তা নিয়ে এক দোটানায় কাটায় জীবন। পরবর্তীতে অক্টাভিও একটা কার অ্যাক্সিডেন্ট এর মাঝে পরে। ভালেরিয়া একজন নামী মডেল। সে প্রেম করে বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক এক পুরুষের সাথে। একটা অনুষ্ঠানে সাক্ষাতকার দিয়ে আসার পথে সেই কার অ্যাক্সিডেন্টের মাঝে সেও পরে।

তার পঙ্গু জীবনের সংগ্রাম, তার প্রেমিকের স্ত্রীর কাছে ফেরা অথবা পঙ্গু মডেলের সাথে থাকার এক দোটানা, তাদের জীবন, ছোট্ট একটা পোষা কুকুরকে ভালবাসা তুলে আনা হয়েছে এই পর্যায়ে। সেই কার অ্যাক্সিডেন্টের সময় ঘটানাস্থলে ছিল বৃদ্ধ এল সিভো। সে পরিপূর্ণ একলা মানব, তার পরিবার পরিজন কেউ নেই। জীবিকা নির্বাহের জন্য সে পেশাদার খুনী। ভালবাসে কুকুর পুষতে।

সে কার অ্যাক্সিডেন্টের মাঝে পরা অক্টাভিওর কুকুরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে সেই কুকুরের কারণেই একটা মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হয়। এই তিনটি জীবনকে একটা কার অ্যাক্সিডেন্টের সময়ের যোগসূত্রে বেঁধে চমৎকার একটি মুভি বানিয়েছেন Alejandro González Iñárritu । ফিনিশিংটা খুবই চমৎকার, সমান্তরাল জীবনের মাঝে হারিয়ে যাবার। শী মু এর মানবজমিনের মতই খুব হালকা করে পরকীয়ার একটা বীজ প্রতিটি জীবনে ছড়িয়ে দিয়েছেন।

আর, খুব স্পষ্টভাবেই কুকুরের প্রতি প্রত্যকটি মুখ্য চরিত্রের অগাধ ভালবাসা ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, Amores Perros এর অর্থ – “love’s a bitch”, ডিরেক্টরের মতে “sometimes you hunt the bear, sometimes the bear hunts you.” IMDB লিঙ্ক ডা লো লিঙ্ক 2. 21 Grams – Alejandro González Iñárritu এর একমাত্র সিনেমা যা পুরাটাই ইংরেজী। এই সিনেমাটাও একটা কার অ্যাক্সিডেন্টকে কেন্দ্র করে তিনটা জীবন নিয়ে বানানো। একজন ম্যাথমেটিশিয়ান, তার অসুখী দাম্পত্য জীবন, হার্টের অসুখ, সন্তানহীনতা নিয়ে এক পর্ব। সেই কার অ্যাক্সিডেন্টের কারণে নতুন জীবন পায় সে, নতুন প্রেম পায়।

এক মধ্যবিত্ত সুখী নারী, দুই সন্তান আর স্বামীকে নিয়ে সুন্দর পরিবার। কার অ্যাক্সিডেন্টে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সব। এইটা আরেকটা পর্ব। এক সন্ত্রাসী, কা্রাগারের নিয়মিত কাস্টমার হঠাত ধার্মিক হয়ে পরে, সব অপকর্ম বাদ দিয়ে ভাল হয়া যায়। মাগার, বিধিবাম, কার অ্যাক্সিডেন্ট, অতঃপর সব তছনছ।

এইটা আরেকটা পর্ব। ধরুন আপনি একটা ডেক নিয়ে বসেছেন। আপনার সেই ডেকে তিনটা স্যুট, স্পেড, হার্টস আর ক্লাবস। এখন আপনি খুব ভালমত সাফল দিন। পুরা সিনেমাটাও এইরকমভাবেই সাজানো, ক্লাবসের টেক্কার পর হার্টসের তিন আসবে, তারপর মনে করুন হার্টসের বিবি আসলো, তারপর স্পেডের দুই, এইভাবে পুরাই সাফল দেয়া আছে তিনটা পর্ব সিনেমাটি জুড়ে।

তবে, বুঝতে কোন কষ্ট হবে না। Alejandro González Iñárritu এর বাকি সিনেমাগুলির চেয়ে এই সিনেমাটা একটু দ্রুতগতির। সুতরাং, দেখতে চাইলে প্রথমে এইটা দিয়ে শুরু করাটাই সেফ, ধৈর্য্যচ্যুতির সম্ভাবনা খুব কম। প্রচলিত আছে, একজন মানুষের মৃত্যুর পর তার ওজন ২১ গ্রাম কমে যায়। সিনেমাটির নামকরণ হয়েছে এটা নিয়েই।

Imdb লিঙ্ক ডা লো লিঙ্ক টরেন্ট 3. Babel (2006) – আমার মতে Alejandro González Iñárritu এর সেরা মুভি। ব্র্যাড পিট, কেট ব্ল্যানচেট এর মত শক্তিশালী অভিনয়শিল্পী ব্যবহার করা হয়েছে, সিনেমাটির ব্যাপ্তিও অনেক বিশাল, প্রেজেন্টেশন অনেক বেশি সুন্দর। এই সিনেমাটির মাঝে আছে চারটি ভিন্ন এলাকার চারটি ভিন্ন জীবনগাঁথা। যোগসূত্র স্থাপন করেছে একটি রাইফেল। মরক্কোতে ছুটি কাটাতে আসে এক দম্পতি, সন্তানের মৃত্যুর পর তাদের সম্পর্ক শীথিল হয়ে গিয়েছিল অনেকটা।

পারস্পরিক দ্বন্দ খুব সুন্দর করে ফুটে উঠেছে সিনেমায়। সেই সময়ে মরক্কো এর একটা রাখাল কিশোর এর হাতে সেই রাইফেলটি ছিল। সে শেয়াল মারতে গিয়ে একটা দুর্ঘটনার জন্ম দেয়। সেই রাইফেলের প্রকৃত মালিক একজন জাপানিজ, যার স্ত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুর পর মূক ও বধির কন্যা ও পিতার মাঝে একটা অলীক দেয়াল দাঁড়িয়ে গিয়েছে। এদিকে, সেই দম্পতি আমেরিকায় যেই দুই শিশুকে রেখে এসেছিলেন, তাদের নিয়ে কাহিনী সৃষ্টি হয় আরেকটা।

মূলত, পুরো সিনেমায় দেখানো হয়েছে মানবজীবনের ট্রাজেডি, অন্তর্দ্বন্দ্ব, ঘাত-প্রতিঘাত। চারটি পর্ব পালাক্রমে দেখানোতে চরম মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন Alejandro González Iñárritu । পর্বগুলো হল – ১,দম্পতির মরক্কো ভ্রমণ (ভাষা-ইংরেজী) ২, মরক্কোএর রাখাল বালকের ভুলের ফলে উদ্ভুত পারিবারিক সমস্যা, জটিলতা (ভাষা-মরক্কো এর ভাষা) ৩, জাপানিজ মূক বধির টিনএজারের একাকীত্বসমূহ, কামস্পৃহা, পিতার সাথে সম্পর্কে জটিলতা (ভাষা-জাপানিজ) ৪, দুই শিশুর মেক্সিকো যাত্রা, মেক্সিকো এর একটি বিবাহ এবং শেষমেষ ট্রাজেডি (ভাষা-ইংরেজী, স্প্যানিশ) Alejandro González Iñárritu বলেছেন “পরিচালনা করা পৃথিবীর কঠিনতম কাজের মধ্যে একটি। আর, non-actor দের দিয়ে অভিনয় করানো আরো কঠিন। আর, non-actor দেরকে দিয়ে এমন কোন ভাষায় অভিনয় করানো, যা স্বয়ং পরিচালক নিজেও বোঝেন না হচ্ছে অচিন্ত্যনীয় পর্যায়ের কঠিন কাজ।

Babel এ আমি সেই কাজটিই করেছি। ” বলা বাহুল্য, এই সিনেমার মাঝে বেশ কিছু অভিনেতা অভিনেত্রী প্রথমবারের মত সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বাকি কৃতিত্ত্ব এর অধিকাংশ Alejandro González Iñárritu এরই প্রাপ্য। সিনেমাটির ফিনিশিং টা আমার মতে অসাধারণ। জাপানিজ কন্যার মায়ের মৃত্যুর রহস্য সমাধানটা Alejandro González Iñárritu খুব সুন্দর করে দর্শকের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন।

সব কিছু বলে দিতে নেই। Babel মানে হচ্ছে – বিভিন্ন ভাষা ও কন্ঠস্বরের কারণে সৃষ্ট কনফিউশন। এই সিনেমার জন্য Alejandro González Iñárritu কান ফিল্ম ফেস্টিভালে বেস্ট ডিরেক্টর হিসেবে পুরষ্কার পেয়েছেন। Imdb লিঙ্ক ডা লো লিঙ্ক চতুর্থ সিনেমায় যাবার আগে ডেথ ট্রিলজি এর আরেকটা অসাধারণ জিনিসের কথা বলি, সেটা হল এর সাউন্ড ইফেক্টস আর মিউজিক। তিনটিতেই মিউজিশিয়ান হিসেবে কাজ করেছেন Gustavo Santaolalla ।

আমি গুস্তাভো এর সকল মিউজিক ডা লো করে রেখে দিয়েছি। মাঝে মাঝে সেইগুলানই শুনি, প্রচন্ড রকম বিষণ্ণ, একাকীত্বের সঙ্গীত। মানবজীবনের চিরন্তন ট্রাজেডি উপস্থাপনসময়ে গুস্তাভোএর বিষণ্ন মিউজিক একটা আলাদা মাত্রা দান করে সিনেমাকে। Babel এর জন্য তিনি best original score বিভাগে অস্কার পেয়েছেন। 4.Biutiful (2010)- এই সিনেমাটা নিয়ে আমার প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি।

কারণ, এখানে অভিনয় করেছেন Javier Bardem । জীবিত, মৃত সব মিলিয়ে আমার সবচাইতে প্রিয় অভিনেতার নাম বারডেম। No country for old men, the sea inside সিনেমাগুলি শুধু তাঁর অভিনয় দেখার জন্যই যে কতবার দেখেছি তার কোন গণনা নাই। সেখানে, প্রিয় ডিরেক্টর, প্রিয় অভিনেতা, অনেক বেশিই আশা করে ফেলেছিলাম। যাই হোক, Alejandro González Iñárritu অনেক চমৎকার একটি সিনেমা বানাতে সক্ষম হয়েছেন, কিন্তু মাস্টারপিস বানাতে পারেননাই, আমার আশা পূরণ হয় নাই।

তবে, সিনেমাটা অনেক ভাল। এই সিনেমাটা আবর্তিত হয়েছে স্পেনের বার্সেলোনায় বসবাসকারী ডিভোর্সড, দুই সন্তান নিয়ে বসবাসকারী উক্সবাল (বারডেম) কে নিয়ে। সে তার মৃত্যু কে দেখতে পায়, সিনেমার শুরু আর শেষের মাঝে যোগসূত্রটা খুব সুন্দর করে টেনেছেন Alejandro González Iñárritu , বার্সেলোনার অপরাধ জগত, অন্যান্য ভাষাভাষী বিদেশীদের কর্মসংস্থান, আবাসন ইত্যাদী সমস্যায় জর্জরিত উক্সবাল হঠাত জানতে পারে যে, সে এক মরনব্যাধি ক্যান্সার শরীরে বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে এবং ক্যান্সারের শেষ পর্যায়ে তা ধরা পরে। অমোঘ মৃত্যুর কিনারে দাঁড়িয়ে থাকা উক্সবালের জীবন, সমস্যাসমূহ, বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। শুধু বারডেমের অভিনয় দেখার জন্যই সিনেমাটা দেখা যায়।

তা না হইলে, আমার মতামত, ডেথ ট্রিলজি আগে দেখাটাই উত্তম। Imdb লিঙ্ক ডা লো লিঙ্ক টরেন্ট এই সিনেমাগুলান আমি অনেক আগে দেখসি, এখন খুঁজে খুঁজে কয়েকটা ডা লো লিঙ্ক বাইর করলাম। এইগুলা থেকে আমি নামাই নাই, তবে ঠিক হওয়ার কথা। তবে, সাবটাইটেল আছে কিনা জানি না। দরকার হলে জানান দিয়েন, সাবটাইটেলেরও লিঙ্ক দিয়ে দিব।

Alejandro González Iñárritu সিনেমা করেন জীবন নিয়ে, ট্রাজেডি নিয়ে, একাকীত্ব নিয়ে, বিষণ্নতা নিয়ে। একটু মনযোগ দিয়ে দেখলে প্রত্যেকটিই ভাল লাগবে বলে আমার ধারণা। ধন্যবাদ সবাইকে । হ্যাপি মুভি টাইম। শেষ কথা - অরণ্য ঘুমিয়ে গ্যালে একাকী কাঁদতে থাকা পাখির ডানায় এক চিলতে জোছনা প্রিয় কবি শহিদুল ইসলাম খুব তাগাদা দিচ্ছিলেন নতুন পোস্টের জন্য।

সে কারণেই হুটহাট সিনেমা নিয়ে লিখতে বসে গেলাম। তা না হলে সম্ভবত লিখতাম না, তাঁকে ধন্যবাদ। তাঁকে উৎসর্গ করার মত কোন ব্লগার আমি নই, তাই আর সে কথা বললাম না। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।