আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফুলশয্যার রাতে (১৮++)

১) গান্ধীজীর বৌ = “ কিগো, শুয়ে পড়লে যে বড় ?” গান্ধীজী = “ বিয়ের রাত পবিত্র রাত, আজ উপোষ । “ ২) বিদ্যাসাগরের বৌ “ হ্যাঁগা, আমি বেধবা হলে আমার আবার বে হবে?” ৩) রবীন্দ্রনাথ = “ আজ সারারাত ধরে তোমাকে নোতুন বৌঠানের কথা শোনাব। “ ৪) রামকৃষ্ণ = “ আজ মায়ে-পোয়ে মিলনহবে। “ ৫) রামমোহনের বৌ = “ খবরদার, সতীদাহ বন্ধ না করে আমাকে স্পর্শ করবে না । “ ৬) আশুতোষের বৌ = “ কিগো, সারারাত গোঁফে তা দিয়েই কাটাবে নাকি?” ৭) সেক্সপীয়র = “ ভাবছি, এই মধুরাতে TO BE OR NOT TO BE ।

“ ৮) রামপ্রসাদ = “ এমন মানব্জমিন রইল পতিত, আবাদ করলে ফলতো সোনা । “ ৯) তানসেন = “ তোমার জন্যে একটা নতুন রাগ সৃষ্টি করেছি । “ স্ত্রী= রক্ষে কর বাপু, রাগ শেষ হতে হতে রাত ভোর হয়ে যাবে । “ ১০) শাজাহান = “ আজ তোমায় দেখাব আমার স্বপ্ন, এই দেখ তাজমহলের নকশা । “ ১১) আর্কিমিডিসের বৌ ( দরজায় খিল দিয়ে ) কি জানি বাপু ! কখন “ইউরেকা ইউরেকা “ বলে ছুট লাগাবে !” ১২) লেনিন = “ বুঝলে, বন্দুকের নলইক্ষমতার উৎস ।

“ ১৩) রামচন্দ্র = “ এই দুহাতে আমি হরধনু ভঙ্গ করেছি, আমি মহাবলি, বীর। “ সীতা = “হায় নাথ, বাহুবল প্রদর্শনের এই কি সময়? “ ১৪) রাবণ = “ কি গো মন্দোদরী, অমন ঘাড় বেঁকিয়ে তাকিয়ে আছ কেন?” মন্দোদরী = “ কি করব? শুভদৃষ্টির সময় তোমায় উত্তর-দক্ষিন ঘাড় ঘুরিয়ে দেখতে গিয়ে সেই যে সটকা লেগে গেল...” ১৫) দ্রৌপদী যুধিষ্ঠিরকে = “ এত রাতে কি আবার শাস্ত্র খুলে বসলে?” যুধিষ্ঠির = “ এই ব্যাৎসায়নটা একটু ঝালিয়ে নিচ্ছিলাম। “ ১৬) ভীম = “ তোমার বাবা তো দেখছি বাহারি খাট দিয়েছে, সারারাত টিকবে ত?” ১৭) দুর্যোধন ( হা হা হাসি দিয়ে) “ এস ভানুমতী, বস্ত্রহরণের মহড়াটা আজই শুরু করা যাক । “ ১৮) গান্ধারী =” ম্যাগো ! কে বলে কানার চোখ নেই?” ১৯) হনুমান( বউকে হাতের তালুতে বসিয়ে) “ যাক, গন্ধমাদন বইতে কোন অসুবিধে হবে না । “ ২০) চৈতন্যদেবের বউ, বিষ্ণুপ্রিয়া = “ এ কেমনধারা লোক গো ! কৃষ্ণ কৃষ্ণ বলে জড়ায় ধরে !” ২১) পুলিশের বৌ “ আজ বুঝলাম, পুলিশের অত্যাচার কাকে বলে !” ২২) চোরের বৌ = “ খবরদার, গায়ে একদম হাত দেবে না, সব গয়না আমার বাবার দেওয়া ।

“ ২৩) গোয়ালা = “ বাবা, তোমার দুধের ঢাকনা জোড়াখান তো খুব সোন্দর !” ২৪) জুলিয়েট = “প্রেমের শিরোমণি রোমিও // তোমার স্পীড কেন হোমিও?” ২৫) আমার বউ = “ সত্যি করে বলতো, এইবিয়ের আগে কটা মেয়েকে ঠকিয়েছ?” “ কি যা তা বলছ?” “ ঠিক আছে, ঠকিয়েছ ঠকিয়েছ বেশ করেছ, কিন্তু মাথায় হাত দিয়ে বলত...কারোর সর্বনাশ করোনি তো ?" লেখাটা -স্মৃতিলেখা চক্রবর্ত্তী। "মন্দিরের ঘন্টা" ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।