আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কি চমৎকার দখো গলেো সংলাপ সংলাপ করে ৪ বছর গলেো

কি চমৎকার দেখা গেলো সংলাপ সংলাপ করে ৪ বছর গেলো কি চমৎকার দেখা গেলো সংলাপ সংলাপ করে ৪ বছর গেলো। এরই মধ্যে হলমার্ক হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করলো,সকল লুটকৃত কালো টাকা সাদা হলো,জনগনও সেজে গুজে ভোট দেয়ার ভাবে এসেছে,ধার্মিক ধনী রাজনীতিক কাম শিল্পপতিরা বেশ স্বস্তি অনুভব করছেন,পাহাড় পরিমান ব্যক্তিগত সম্পদ সুরক্ষিত। ভোটের খরচ আনলিমিটেড, ভোটের জন্য আপেক্ষিক অংগিকার আর ঘুম পাড়ানী গান তৈয়ার। দান খয়রাত শুরু করেছেন। মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে কি দান খয়রাত ! সকল সম্পদের মালিক আল্লাহ।

আপনারা ধার্মিক ধনী রাজনীতিক কাম শিল্পপতিরা বেশী না মাত্র ১০ মিনিট ধ্যানে বসুন ভাবুন এ দেশ তো সকল জনগণের সম্পদতো সকল জনগনের তাহলে আমরা মুষ্টিমেয় ধার্মিক ধনী রাজনীতিক কাম শিল্পপতিরা আমরা কেনো সকল সম্পদ ভোগ করবো। ছন্নছাড়া শয়তান মানবাধিকার লংঘনকারী আমেরিকা মানুষ মানবাধিকার সভ্যতার নামে সমস্ত পৃথিবীতে অসহায় গরীব ধার্মিকদের হত্যা করছে অন্যদিকে দান খয়রাত করছে,যে দান খয়রাতের বেশীরভাগ গরীব দেশের স্বল্পসংখ্যক ধার্মিক ধনী ব্যাক্তি লুটপাট করছে তা দিয়ে রাজপ্রাসাদ,লাগামহীন ভোগবিলাসী বিলাসী জীবন,মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০লক্ষ টাকা,বিদেশ ট্যুর লক্ষ লক্ষ টাকা,নাইট ক্লাব ও বেশ্যার খরচ লক্ষ লক্ষ টাকা অন্যদিকে ধার্মিক গরীবের অবর্ণণীয় কষ্টকর অনিশ্চয়তার জীবন,বস্তি ফুটপাত আর গ্রমের জীর্ণ শীর্ণ ঘরে গাদাগদি করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস এ তো মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা হতে পারে না। আপনারা কম সংখ্যক ধার্মিক ধনী সম্পদশালী আপনারা বলুন মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে-- নামাযে পুজায় প্রার্থনায় গরীব লেখপড়া কম জানা ধার্মিক,ধনী শিক্ষিত ধার্মিক যেমন এক কাতারে দাড়িয়ে বসে নামায পুজা প্রার্থনা করেন তেমনি একই কাতারে একই রকম ঘরে থাকা, একই রকম খানা খাওয়া, একই রকম মানের লেখাপড়া, একই মানের চিকিৎসা-- । মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে--অবশ্যই সংলাপে বসুন এবং জনগণের কাছে অংগীকার করুন সকল সম্পদের মালিক আল্লাহ। ভোটের জন্য আপেক্ষিক অংগিকার আর ঘুম পাড়ানী গান তৈয়ার না করে বলুন আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই সেনাবাহিনী নৌবাহিনীর তত্বাবধানে ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া হবে যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাবে এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যতœ ,সম চিকিৎসা পরিচালনা করবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।