৩৫-৬৪ বছর বয়স্কদের মধ্যে শ্বেতাঙ্গ এবং ভারতীয় মার্কিনিদের আত্মহত্যার হার ১৯৯৯ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে অনেক বেশি বেড়েছে।
সিডিসি এ প্রবণতার কারণ অনুসন্ধান না করলেও তরুণ ও প্রাপ্তবয়স্কদের আত্মহত্যা রোধে পরিচালিত নানা কর্মসূচির ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন দিয়েছে বলে জানায় বিবিসি।
অন্যান্য বয়সীদের ক্ষেত্রেও আত্মহত্যার প্রবণতায় বিশেষ কোনো তারতম্য খুঁজে পাওয়া যায়নি প্রতিবেদনে।
২০০৯ সাল থেকে মটরগাড়ি দুর্ঘটনার চেয়ে আত্মহত্যায় মরেছে অনেক বেশি মার্কিনি।
২০১০ সালে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ৩৮,৩৫০ টি।
যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মৃত্যুর অন্যতম শীর্ষ কারণ ছিল এটি, জানায় সিডিসি।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫-৬৪ বছর বয়স্কদের ক্ষেত্রে আত্মহত্যার হার ৫৭ শতাংশ।
আর সামগ্রিকভাবে এই বয়সের মার্কিনিদের মধ্যে আত্মহত্যার হার ১৯৯৯ সালে প্রতি ১ লাখে প্রায় ১৪ থেকে বেড়ে ২০১০ সালে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৮ জনে।
একই সময়ে ভারতীয় মার্কিনিদের আত্মহত্যার হার বেড়েছে ৬৫ শতাংশ, প্রতি এক লাখে ১১’র বেশি থেকে প্রায় ১৯ জনে।
সেইসঙ্গে শ্বেতাঙ্গদের আত্মহত্যার হার বেড়েছে ৪০ শতাংশ, প্রতি এক লাখে ১৬ থেকে ২২ জনে।
কিন্তু আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার কারণ কি সে সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু জানতে পারেননি বিশেষজ্ঞরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।