এক মহিলা একদিন বনে হাঁটতে যেয়ে একটি চেরাগ কুড়িয়ে পেল... চেরাগটা হাতে নিতেই এক দৈত্য বের হল ওখান থেকে। দৈত্য বলল, তিনটা জিনিষ আমার কাছে চাও, তবে এখানে হালকা সমস্যা আছে। তুমি যা চাইবে, তার ১০ গুন পরিমাণ বেশী জিনিষ তোমার জামাই পাবে। রাজি থাকলে চাওয়া শুরু করতে পারো মহিলা বলল, প্রথম চাওয়া হল, “আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা বানিয়ে দাও” দৈত্য বলল, ‘তাতে কিন্তু তোমার জামাই তোমার থেকে ১০ গুন সুন্দর পুরুষ হয়ে যাবে! ঠিক আছে তো’? “সমস্যা নেই, আমি ই যেহেতু পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা হব, তখন সে আর অন্য কারও দিকে তাকাবে নাহ” দৈত্য বলল, ‘জো হুকুম’! “আমার দ্বিতীয় চাওয়া হল যে,আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড়লোক মহিলা বানিয়ে দাও” দৈত্য বলল, ‘তাতে কিন্তু তোমার জামাই তোমার থেকে ১০ গুন বেশী বড়লোক হয়ে যাবে! ঠিক আছে তো?’ “সমস্যা নেই, আমি ই যেহেতু পৃথিবীর সবচেয়ে বড়লোক মহিলা হব, তখন সে আর অন্য কারও দিকে যাবে না” দৈত্য বলল, ‘জো হুকুম’! “আমার তৃতীয় চাওয়া হল যে, আমাকে এখন একটা হাল্কা মানের হার্ট-এট্যাক দাও” *এই গল্প থেকে আমরা কি শিখলাম? শিখলাম যে মাশাল্লাহ “মহিলা মানুষ অনেক চালাক”! মহিলারা খুশি খুশি এখানে পড়া থামিয়ে ফেলতে পারেন। নিচের লেখাটুকু শুধু পুরুষদের জন্য ধন্যবাদ - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - আসলে, জামাইয়ের ১০ গুন হালকা হার্ট-এট্যাক হয়েছিল *এই গল্প থেকে আমরা কি শিখলাম? “শিখলাম যে, মহিলারা নিজেদের চালাক ভাবলেও আসলে হিসাব-কিতাব কিছুই বুঝে না... ও হ্যা, আর এটাও শিখলাম যে, “মহিলাদের কোনও কিছু মানা করে লাভ নাই... ওরা এই স্ট্যাটাসের শেষটা পড়েই ছাড়বে”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।