মানুষ সব পারে কিন্তু একজন মানুষ সব পারেনা । সকালে দাদীর ডাকে চোখ কচলাতে কচলাতে ঘুম থেকে ওঠে টুনটুনি। তিন বছর বয়সের এই ছোট্র জীবনে বেশ কয়েকদিনই টুনিকে এমন সকালে উঠতে হয়েছে। টুনি জানে কেন তার দাদী তাকে এই সকালে ঘুম থেকে ডেকে তুলেছে। তাই চোখ কচলাতে কচলাতে দাদীর হাত থেকে খাবারের বাটিটা...
মানুষ সব পারে কিন্তু একজন মানুষ সব পারেনা । সকালে দাদীর ডাকে চোখ কচলাতে কচলাতে ঘুম থেকে ওঠে টুনটুনি। তিন বছর বয়সের এই ছোট্র জীবনে বেশ কয়েকদিনই টুনিকে এমন সকালে উঠতে হয়েছে। টুনি জানে কেন তার দাদী তাকে এই সকালে ঘুম থেকে ডেকে তুলেছে। তাই চোখ কচলাতে কচলাতে দাদীর হাত থেকে খাবারের বাটিটা...
রাজনীতিবীদদের ঘৃণা করি--- ১ অক্কে ১, ঐ আলমাস আইলো দ্যাখ। ২ এক্কে ২, চল আলমাস স্পাতে শুই। ৩ অক্কে ৩, ক্যামেরাটা চালু কইরা দিন। ৪ অক্কে ৪, আলমাস কাপড় খোল এবার। ৫ অক্কে ৫, আলমাসের শরীরে অনেক ভাঁজ। ৬ অক্কে ৬, শরীর দ্যাখলে লাগে...
হৃদয়ে আমার “একাত্তর” স্বপ্নে দেখি রঙিন ভোর! আজ বিবেকের কাঠগড়ায়- ক্যান, বেজি আর সাপ দৌড়ায়?! এই যে বেজি? হেজি-পেজি!? চুপ করে ক্যান, সাপ বাবাজি?! মরণ খেলায় এই অবেলায়, সঙ্গী তোদের কে হবে হায়?! লড়াই-বড়াই, রাখ্ না ও ভাই?! বন্ধু হয়ে থাক্ না সবাই?! কাটুক সময়,...
... এইখানে যা লেখা হবে সবকিছুতেই ছন্দ রবে তবে চলো ছড়া লিখি জানি তুমিও পারবে ঠিকই আজ কী কী করলে বলো কী কী আজ খাওয়া হলো? সব কিছুই বলবে হেথায় মিলতে হবে রেখো মাথায়। ছড়া ভারী মজার জিনিস এক দু'লাইনে করো Finish অল্পতেই বলো বেশি বেশি বললে হবে Messy ...
একটা একটা ছাগু ধর ছাগু ধইরা খাসী কর, খাসী কইরা জবাই কর জবাই কইরা কাচ্চি কর, কাচ্চি কইরা দাওয়াত দে দাওয়াত খাইয়া হাইগা দে, হাগার জায়গা কোনখানা? গোয়াজমের খোমাখানা।
অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা মহৎ ।। দুষ্ট তুমি টুনটুনি কেন কর গুনগুনি ফুরুত ফারুত কোথা যাও একা অামি দিন গুনি
সকাল থেকেই টুনির প্রচন্ড মন খারাপ। মা মেরেছে। মা যখন মারেন অমানুষের মত মারেন। মা টুনিকে মেরেছেন কারন টুনির ব্যাগে একটা প্রেমপত্র পাওয়া গেছে। নিচের তলার ভাড়াটের ছেলে মজনু টুনিকে প্রেমপত্রটা দিয়েছে। টুনি কি করবে বুঝতে না পেরে ব্যাগে ভরে ফেলেছে। মজনুকে টুনি প্রচন্ড ভয় পায়। মজনুর ভয়ে...
সকাল থেকেই টুনির প্রচন্ড মন খারাপ। মা মেরেছে। মা যখন মারেন অমানুষের মত মারেন। মা টুনিকে মেরেছেন কারন টুনির ব্যাগে একটা প্রেমপত্র পাওয়া গেছে। নিচের তলার ভাড়াটের ছেলে মজনু টুনিকে প্রেমপত্রটা দিয়েছে। টুনি কি করবে বুঝতে না পেরে ব্যাগে ভরে ফেলেছে। মজনুকে টুনি প্রচন্ড ভয় পায়। মজনুর ভয়ে...
ছন্দহীন জীবন বড়ই নীরস একটা মেয়ে ঠিক এভাবেই ঘুরে ঘুরে আমার দিকে তাকায়। আমি জানি না কেন। টুনটুনি জড়োসড়ো এলো বুঝি সাপ সেই ভয়ে কমলো কি শরীরের তাপ? টুনটুনি জড়োসড়ো এলো বুঝি চিল সেই ভয়ে দাঁতে দাঁতে লাগে যেন খিল টুনটুনি আসলেই পাচ্ছে কি ভয়? পাতা দিয়ে ছুঁয়ে দেখি ঘটনা তা নয় দেহে তার...
আমি বাংলাদেশের বাঙ্গাল । একদা এক গভীর রাতে এক দানব ফেইসবুক, সামু আর ইয়াহু মেসেঞ্জার নিয়া ব্যস্ত ছিল।দানবের মাথার উপ্রে এক বিশালাকায় ঘুর্ণন যন্ত্র তীব্র বেগে ঘুরিয়া বাতাস প্রদান করিতেছিল।হঠাৎ দানবের রুমে এক টুনটুনি ভুলক্রমে ঢুকিয়া পড়িল। ঢুকিল তো ঢুকিলই, এক্কেবারে ঘুর্নন যন্ত্রে তীব্র...
রাজার বাগানের কোণে টুনটুনির বাসা ছিল। রাজার সিন্দুকের টাকা রোদে শুকুতে দিয়েছিল, সন্ধ্যার সময় তার লোকেরা তার একটি টাকা ঘরে তুলতে ভুলে গেল। টুনটুনি সেই চকচকে টাকাটি দেখতে পেয়ে তার বাসায় এনে রেখে দিলে, আর ভাবলে,"ইস! আমি কত বড়লোক হয়ে গেছি। রাজার ঘরে যে ধন আছে, আমার ঘরেও সে ধন আছে!...
একজন নির্বোধের বয়ান বিড়ালের ভাগ্যে কখনো ছিঁকে ছিড়ে না। তেমনি শ্যামের কপালেও প্রেম নেই। পাড়া-পড়শি যেমন করে শ্যাম সুন্দরকে অঙ্গুলি তুলে শাসিয়েছে, ‘ব্যাটা শ্যাম তুই কী কখনো আয়নায় নিজের বদনখানি একবার দেখেছিস? আর যদি না দেখে থাকিস তাহলে প্রতিদিন সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে নিজের চেহারাখানা একবার...
আমার একটা ভাল নাম ছিল - "আকাশ" যতদিন তুমি ছিলে মুরগির ছ্যাও এর নাম টুনটুনি রহিম দিনের শেষে পানের শেষ টুকরোটা ছাড়িয়ে নিচ্ছিলো তখন । আকাশে মেঘ জমেছে বেশ , থেমে থেমে গুড়গুড় শব্দ করে যাচ্ছিলো । একটা মধ্যবয়সী লোক এসে রহিমকে বেশ নরম করেই বলল – ভাইজান যাবেন ? রহিম চোখ খুলে তাকিয়ে দেখলো বেশ...
. আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া... সেই ছেলেবেলাইয় পড়া, শোনা গল্পগুলি আজও আমায় তেমনই আকর্ষন করে, যেমনটি করতে শৈশবে। আজকালকার বাচ্চারা কি এসব গল্প শোনে? পছন্দ করে? যারা এখনও এসব গল্প ভালোবাসেন, তাদের জন্য এই পোস্ট। ****** রাজার বাগানের কোণে টুনটুনির...