আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কি কি সার্কাস পপকর্ন খাইতে খাইতে দেখুম!

আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই! রাইতের বেলা দৈনিক ভাবি আজকা ১২ টা বাজেই ঘুমামু, মাগার ঘুমাইতে ঘুমাইতে ৪ টা। দৈনিক ঘুমানোর আগে ভাবি যতই দেরী কইরা ঘুমাই না কেন সকাল ৮ টায় ঘুম থিকা উঠুমই। অবশ্য সকাল ৮ টায় ঘুম থিকা উঠি সত্য, আইফোনে সময় দেইখা আবারও ঘুমাই, উঠতে উঠতে দুপুর ২ টা। উইঠাই দৈনিক যেই সমস্যা ভাত থাকে না খাওনের।

বীর বাঙ্গালী পেটে ভাত না পড়লে দিন যায় না, তাই ভাত খাই আগে পেট খানা ভইরা। ভাত খাওনের ৩০ মিনিটের মাথায় চোখের পাতা ভার হইয়া যায়। ১ ঘন্টার পর মাথার ওজন হইয়া যায় সমগ্র বাংলাদেশ ৫ টন। এদিকে কফির বিশাল একটা টান্কি কিন্যা আনছি, মাগার খাওনের নাম নাই! খালি ঘুম আহে, আর ঘুমানোর আগে চিন্তা করি ঘুম থিকা উইঠা ফাটায়া ফেলমু। ফাটানি আর হয় না, খালি ঘুমই হয়।

ওদিকে বৌ মনে করে আমি এইখানে পইড়া ফাটায়া ফেলতেছি! ঘুম ভাংলে মাঝে মাঝে পত্রিকা দেখি। দুএকটা আতকা নিউজ পড়লে আশায় থাকি এই বুঝি ঘুম ভাংলো। মাগার সব নিউজ এক। আবুলের আবুলগিরী, মালের টালগিরী আর গোলাপীর মেকাপে রং এর বাহার। মাঝে মাঝে ভাবি হাসিনা যেমনে দেশ সেবা করতাছে ও এইটা ভালাই বুঝছে যে আগামীবার ৩০ টা আসন পাইবো কিনা সন্দেহ।

আর তাই দেশ গঠনে মন নাই। সেও আমার মতো ঘুমায় আর ঘুম থিকা উইঠা জনগনরে জ্বালায়। ওদিকে গোলাপী মেকাপে কালার চড়ায় কারন হাসিনার উপর তার বিশ্বাস আছে। সে পারবে আগামী নির্বাচনে গোলাপীকে বিপুল ভোটে জিতাইতে। তাই সে মেকাপেই রং চড়ায় আর আন্দোলনের নামে দুয়েকটা বাক্য দিয়ে আবারও ঘুমাইতে যায়।

সমস্যায় হইলো আমজনতা, তারা বিছানায় ঘুমাইতে পারে না। সকালে উইঠাই বাসের মধ্যে জ্যামে পইড়া চক্ষু লাল, অফিসে গিয়া বসের গালিতে মাথা টাল, আবার বাসায় ফিরতে গিয়া মেজাজের ঝাল, বাজারের কথাতো বাদই দিলাম। বাজারে গেলে সবই পাওয়া যায় কিন্তু পকেটে হাত দিলে টাকা থাকে না। কি শান্তি পুরা দেশে....শান্তি উইড়া উইড়া বেড়ায়! যেহেতু গোলাপী তার রাজাকার বাহিনী নিয়া ক্ষমতায় আসতেছে সেহেতু আগে থিকাই ধারনা করা যায় কি কি হইবে! ১) সংখ্যালঘু তথা হিন্দুগো খবর আছে! কুটিকালে হাতে চাক্কু পাইলেই কচু গাছের মাথা কাটতাম। এক কোপে ১০-১২ টা কচু গাছের মাথা ঘচাং ঘচাং, কি মজা! ইন্ডিয়ায় মুসলমান পিডাইয়া মজা নাই, কারন পিডাইলেই সেই খবর সারা বিশ্বে ছড়ায় যায়, ইন্ডিয়ান গো মুখে চুনকালী পড়ে।

বিচার করতে না চাইলেও বিচার তাগো করতে হয়। বাংলাদেশে কুনো সমস্যা নাই। বাঙ্গালী মুসলমান অবশ্য হিন্দুগো মাইনকাচিপায় ফেলাইয়া পিটাইতে বড়ই আরাম পায়। লীগের আমলে মাইর খাইলে এগো মাইর খাওয়া নিয়া কেউ খুব বেশী রাও চাও করে না, বিএনপির সময় মাইর খাইলে কিছু কিছু রাও চাও শুনা যায়। গতবারের মতো এইবারও হিন্দুগো পিটনা দেয়া হবে।

গতবছর মনে হয় গনা বিশেক ধর্ষন হইছে। এইবার শ খানেক ধর্ষন করা হবে। গতবার ভুল হইছে যেইটা জামাত শিবির নিজেরা এইসব ধর্ষন পরিচালনা করছে তাই জামাত শিবিরের নাম সামনে আসছে। কিন্তু এইবার পরিস্হিতি ভিন্ন। লীগের গুতানি খাইয়া বেশীর ভাগ ছাগুটিক শিবির ছাত্রদলে যোগ দিছে পুরা ক্লিন শেভ আর সান গ্লাস মাইরা।

তাই এইবার একই লোকজন আকাম করলেও নাম হবে ছাত্র দলের। অবশ্য হিন্দুগো উপর এই ডলা চলবে খুব বেশী না, আগের বারের মতোই ৩-৪ মাস। তবে তখন হইছিলো শুধু দক্ষিনান্ঞ্চলে, এইবার হবে পুরা দেশজুড়ে। এবং এবার তাতে যোগ হবে আমজনতার কারন আমরা যতই বলি না কেন আমরা কিন্তু চরম ধর্মবিদ্বেষী উগ্র সাম্প্রদায়িক জাতি, যদিও এটা ছুপা থাকে বরাবরের মতো! ২) তারেক জিয়ার আগমন শুভেচ্ছা স্বাগতম আমাদের তারেক জিয়া ৩ মাসের মধ্যে দেশে আসবেন। এৃয়ারপোর্ট থিকা বগুড়া পর্যন্ত কয়টা তোড়ন হবে এইটা একমাত্র সেই লোক গুনতে পারবে যে নিজের মাথার চুল গুনতে পারছে।

চারিদিকে গনজোয়াড় বইবে, না বইলেও বওয়ানো হইবে। স্কুল কলেজ মসজিদ মাদ্রাসার সবাই রাস্তার পাশে দাড়াইয়া স্বাধীনতা যুদ্ধের হাসি দিয়া তারে গরমের মধ্যে সম্বর্ধনা জানাইবে। উল্লেখ্য ঐ দিন পরবর্তী বছরগুলায় তারেক জিয়ার স্বদেশপ্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে প্রচলন করা হবে এবং অদূর ভবিষ্যতে ইহা একটা সরকারী বন্ধের দিন হিসেবে ঘোষনা দিলেও দেয়া যাইতে পারে। ৩) প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হবে লীগমুক্ত কুকুর নাকি কুকুরের গোস্ত খায়। আমি দেখি নাই।

তয় লীগ যখন ক্ষমতা ছাড়ে তখন তারা এসব হলও ছাইড়া যায়। এদের টিকিটা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে দেখা যায় না। তবে ছাগুটিক শিবির ওরফে ছাত্রদলের ব্যানারে অনেকে ঢুকে গিয়ে নিজের জীবন রক্ষা করে। তারপর হল থেকে লীগ বিতাড়িত করনের নাম করে হলের কিছু সীট এদের নেতারা নিবে, আতেল টাইপ পোলাপান কিছু মার খাবে। লীগের সময় যারা একটু নেতাগো আশেপাশে ঘুরতো, তাগো লীগের নেতা বানাইয়া গরম ধোলাই দেয়া হবে।

পত্রিকায় প্রথম দুটো বছর এই হল দখল নিয়া লিখতে লিখতে কম্পিউটারের কালি ফুরায় ফেলবে। যদিও তারেক জিয়ার চামচ বৃন্দ বলবে ছাত্রদলের পুনরোকত্রিকরন। ৪) কোকো তারেকের বন্ধু বান্ধবদের ব্যবসা আর দেশের অর্থনীতি স্বজনপ্রীতি যে লীগের আমলে ভয়াবহ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না আর আমাদের নাচুনে বুড়ি এদের জন্য কাজ করতে পারবে না এই কথাটা পত্রিকায় যে কতবার বলবে সেটার ইয়েত্তা থাকবে না। প্রথমে একটা হগামগাকে অর্থনীতিবিদ বানাবে আর ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজানো হবে ইউনুসকে কিছু একটা বানানোর চেষ্টা। ইউনূস অতো স হজে রাজী না হলে ইউনূসের উপর আবার হাসিনার মতো স্টিম রোলার চালাইলেও চালাইতে পারে তবে এইবার আসল খেল দেখাবে জামাত।

তারাই আগে বলবে সুদের ব্যাবসার গুষ্ঠি কিলাই থুক্কু গ্রামীন ব্যাংকের গুষ্ঠি কিলাই। রাস্তাঘাটে পথে ঘাটে মেধাবী ছাত্রদের ব্যানারে মাদ্রাসার পোলাপান গো চলা ফেরা, যে দেখতে বড়ই দৃষ্টকটু। ওদিকে তারেক কোকোর বন্ধু বান্ধবরা বড় বড় ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান টিভি চ্যানেলে নাম লেখাবে। তবে এবার কেন জানি মনে হইতেছে বিদ্যূৎ উৎপাদন কেন্দ্র আর এয়ারলাইন্স ব্যাবসাটার দিকে এদের নজর যাবে। অর্থমন্ত্রীর মেধার জোর নাকি শিওর না, তবে অর্থনীতি আর শেয়ার বাজার কিছুটা ভালো হবে।

কারন তারেক কোকোর বন্ধু বান্ধব ডাকাইত হইলেও বাটপার না! ৫) দুদক আর আইনশৃঙ্খলা দুদক তো এখন হাসিনার তাঐ তয় তখন দুদক হবে খালেদার ভেড়া, যারে যখন ইচ্ছা খালেদার কথারই কপি পেস্ট করে বলতে শোনা যাবে। প্রথম দুই বছর পর দুদক কিছু একটা ভেলকী দেখাবে কিন্তু সেগুলো মূলত লীগের আমলের যারা ঢুকছে তাগো পিছেই সময় নষ্ট করবে। আইনশৃঙ্খলা প্রথমে স্মরনকালের ভয়াব হ হবে। লীগেরটা এগুলা কিছুই না। তবে এসব নিয়ে ভয়ের কিছু নাই।

কারন হাসিনার ক্রমবর্ধমান হরতাল আর হাবিজাবী শুরু করনের থ্রেট খাওনের সাথে সাথে রাস্তায় আর্মি নামিয়ে এমুন ঠান্ডা করবো চারিদিক যে জন গন আবারও সেই ২০০৫-২০০৮ এর সময়ে ফিরে যাবে। র্যা বের উপর জন গন আস্হা ফিরা পাবে, আর্মির জন্য সবাই আকুতি মিনতি করবে। তয় দ্রব্যমূল্যের ভেলকী আগের মতোই দেখবে। সিন্ডিকেট সিন্ডিকেট বইলা অর্থমন্ত্রী দিশেহারা আর জন গন দিশেহারা খাওন দাওন কিনতে না পাইরা। তবে বিদেশী আর কালো টাকার ইনভেস্ট বাড়বে বলে জন গন চাকুরী সুবিধা পাবে।

দেশের অর্থনীতি আর রিজার্ভ ভালো থাকবে। দেশের মানুষ খালি পেটে স্বপ্নও দেখবে! ৬) হাসিনার হরতাল আর সেই ত্যানাপেচানী সংসদে কোনো দিন পিকনিক খাই নাই। তয় বিএনপির মন্ত্রি মিনিস্টার সংসদের ক্যান্টিনে নিজের সকালের নাস্তাটাই করিয়ে নেবে। এমপি হোস্টেলে সন্ত্রাসীদের সাথে হাই সোসাইটি মডেল টাইপ কলগার্লদের আনাগোনা দেখা যাবে। পত্রিকায় আমরা ভিডিও র খবর না পেলেও মন্ত্রী এমপিদের পাশে এরকম মডেল নায়িকা দেখতে পাবো।

এর ফলে দুয়েকটা নায়িকা মডেল গুম হইলেও হইতে পারে। কিন্তু বিএনপির নেতা এমপিদের এসব সুখ আমাদের কুটনী হাসিনার স হ্য হবে না। হাওয়া না মাওয়া ভবনের এমন কিচ্ছা কাহিনীতে তাহার সুধা সদন কম্পিটিশনে পিছায়া পড়বো এই ভয়ে লাগাতার হরতাল আর টিভিতে হরতালের সময় বিবস্ত্র নারী পিকেটারদের সেন্সর করা ফটুক। পুলিশ আসার আগেই দেখা গেলো জামা কাপড় খুলে যাবে এদের। আর ওদিকে হাসিনা মাথায় পট্টি ব্যান্ডেজ নিয়ে কাদতে কাদতে বেহুশ আর দেশের বাইরে জয়ের ইমোশনাল নাটক।

কঠিন একটা আবেগ ঘন সিনেমা হবে দেখার মতো ৭) জামাত শিবিরের গুনগান জামাত শিবিরের জনপ্রিয়তা না বাড়লেও দলীয় কর্মী প্রচন্ড আকার ধারন করবে। এলাকার বিল্ডিং বিল্ডিং এ প্রত্যেকটা পরিবারে একটা করে শিবিরের পোলা থাকবে। রাজাকার পুত্রগুলো বড় বড় কর্পোরেট হাউসের বড় বড় পদ দখলে নেবে। স্বাধীনতা বিজয় দিবস এবং একুশেতে এদের গাড়িতে পতাকা লাগিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পর এরাই সবচেয়ে বড় মিছিল নিয়ে ফুল দিতে যাবে। বিএনপি ক্ষমতায় আসার ৩ মাসের মাথায় ট্রাব্যুনাল বিলুপ্ত হয়ে সকল রাজাকরগুলারে সসম্মানে মুক্তি দিয়ে টিভিতে তাদেরকে নিয়ে বিশাল অনুষ্ঠান বিশাল গন সম্বর্ধনা দেয়া হবে।

এই অংশটা আমি লিখতে পারছি না, তবে এটা বলা যেতে পারে দেশটা জামাত চালাবে, এবং জঙ্গীবাদ কাকে বলে কত প্রকার আর কিকি সেগুলো বাঙ্গালী জানবে। যদিও এর কোনোটাতেই জামাত শিবিরের সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। এমনকি হল দখলের সময় একজন শিবির কর্মীকে গ্রেফতার বা তাদেরকে দেখা যাবে না। জন গন এদেরকে ডরাবেই না শুধু এলাকায় এদেরকে সালাম দিয়ে চলতে হবে আর প্রতিটা ব্লগ ফেসবুক একাউন্ট কঠিন নজরদারী চলবে মুক্তবুদ্ধি তথা নাস্তিকদের দমন, জামাত বিরোধী একাউন্ট পোস্টের বিরুদ্ধে ব্যাবস্হাগ্রহন। জামাত হয়ে যাবে নবী রাসুলল টাইপ কোনো কিছু অস্পৃশ্য! ৮) শিক্ষাব্যাবস্হা এবং অন্যান্য আগের বার যেমন দেশ নকল মুক্ত হয়েছিলো এবারও সেটা হবে তবে প্রথম এক বছর এটা করা যাবে না।

শিক্ষা ব্যাবস্হার উন্নতি ঘটবে। আওয়ামী পাচাটা বুদ্ধিজীবিগুলা তখন নতুন চাল চালবে। নতুন একটা কমিটি গঠন করে বলবে ছাত্র রাজনীতি থেকে ধর্ম বিমুক্ত বা ছাত্র রাজনীতি মুক্ত করো। এটা খালেদা কখনোই করবেনা। এই করি সেই করি করে পিছাবে, তবে শেষের দিকে যদি করে তাহলে বলতে হবে এটা হবে যুগান্তকারী।

যেহেতু বিএনপি ক্ষমতায় সেহেতু তত্বাবধায়ক সরকার এরা ফিরিয়ে আনবে যেটা নিয়ে হাসিনার চুলকানী আর ড্যান্স স হ্য করার মতো না। তবে জঙ্গীবাদ যেহেতু বাড়বে সেহেতু এবার হাসিনা মরবে। উচ্চশিক্ষায় গবেষনা বাড়তে পারে সেইসাথে বেশ কিছু অর্জন হবে। ৯)এরশাদ চাচা: আমাগো জাতীর বিবেক এরশাদ চাচা এইবার ভালা আসন পাইবো। চাচা ভারত থিকা এমুন ফুলা ফুলছে যে এইবার ৩০০ আসনেই দাড়া করাইবো প্রতিটা জেলা থিকা বাস স্ট্যন্ডের সন্ত্রাসী থিকা শুরু কইরা বড় বড় সেনা কর্মকর্তা।

বিএনপির বিশাল আসনের বেশ কয়েকটা আসন এরশাদ বগল দাবা কইরা লীগরে কুনঠাসা মারবো। ভোটের আগে খালেদার লগে এরশাদের ঢলাঢলি কিছুদিন জন গন দেখলেও দেখতে পারে, তবে ক্ষমতায় যাওনের পর এরশাদের সামনে টোপ ফেললেই সুর পাল্টাইয়া খালেদার বিরুদ্ধে কিছু না বইলা হাসিনারে ধুইবো। তয় এরশাদ বাবাজী শান্ত লোক, জন গনের পেয়ারের লোক। সমস্যা একটা বয়স সামনের বছর হইবো ৮৫। নেক্সট বার যদি বাইচা থাকে তাইলে কইয়া দেওন যায় যখন তার বয়স ৯০ হইবো তখন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে ইলেকশন করবার পারলেও করতে পারে।

তয় আমার মনে হয় জন গন তার চল্লিশার দাওয়াত আগামী টার্মেই খাবে। আমি ভাবতাছি তার চল্লিশার মেন্যু কি থাকবে? মেলা দিন শয়তানের চল্লিশা খাই না! আরও অনেক কিছুই হতে পারে তবে এটা বলা যায় দেশে যেমন জামাত শিবিরকে পতাকা লাগিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে ব্যানার হিসেবে ব্যাব হার করবে আর তলে তলে পাকিস্হানের গুন গান গাবে তেমনি বেশ কিছু ভালো কাজ হবে। জামাত শিবিরের নেতারা আরও সাবধানী হবে যাতে দুর্নীতি হলেও তাদের নাম না আসে। তবে সামগ্রিক ভাবে আওয়ামীলগ যদি ডাকাত হয় তাহলে বিএনপি হবে চোর। দেশ আগাবে না, যতটুকু আগাবে সেটা হবে ব্যাক্তি উদ্যোগেই।

তারেক জিয়া তার পরের বার নির্বাচনে দাড়া করানো জন্য এমন কোনো হেনো কাজ নেই যে খালেদা করবে না! তারেক জিয়া তবু কিছু ভালো করতে পারে। লীগ সরকার পুরো পাতিলটাই খেয়ে ফেলে, দুধ দুধের সর তো জন গনের কপালে থাকেই না। তারেকজিয়া শুধু দুধের সর আর একটু দুধ খাবে। পাতিলের তলার দুধ জন গন পাবে! আশা করি ক্লিয়ার! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.