বড় দলের বড় নেতা
ব্যঙা তাহার নাম,
চুরিদারী, টেন্ডারবাজী,
সবই তাহার কাম।
আরেক দলের বড় নেতা
নাম যে গরু মিয়া,
বছর দশেক জেল খাটলো
চুরি করতে গিয়া।
গতবারে হাসি ছিল
ব্যঙা মিয়ার ঠোঁটে।
নির্বাচনে পাশ করলো
লক্ষ লক্ষ ভোটে।
এবারেতে জোর গলায়
বলেন গরু মিয়া,
পাশ করাবে লোকে তারে
লক্ষ ভোট দিয়া।
ব্যঙা মিয়া কাছে ডেকে
বলেন,” গরু ভাই,
মোদের ছাড়া জনগণের
মার্কা যে আর নাই।
চুরিদারী যতই করি
যতই খাটি জেল,
নির্বাচনের সময় মোদের
করাবে না ফেল”।
হাসি হাসি মুখে এবার
বলেন গরু মিয়া,
আমায় দিবে লক্ষ ভোট
তোমায় রুখতে গিয়া।
আবার কিছু বেকুব মানুষ
আমায় রুখতে গিয়া
হয়তো তোমায় পাশ করাবে
লক্ষ ভোট দিয়া।
যা ইচ্ছা তাই করি
চিন্তা কোন নাই,
লক্ষ ভোটের নিচে নাহি
নির্বচনে পাই।
কিন্তু এবার জনগণে
করে ঐক্যজোট,
ব্যঙা, গরু কাউকেই আর
দিবে নাতো ভোট,
যোগ্য প্রার্থী এবার যদি
নাহি তারা পায়।
বলে সবাই ভোটটা তবে
নষ্ট করা চাই।
নির্বচনের পরে গরুর
মুখ দেখানো দায়!
পাশ করলো মোটে সে
এক’শ ভোটে হায়।
লক্ষ লক্ষ বাতিল ভোট
গেল শুধু ফেলা,
পাবলিকেতে দিল তাদের
এমন তর ডলা! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।