আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার ছেড়া ছেন্ডেল এবং ডাচ-বাংলা ব্যাংক । যখন ৬৫০ টাকার জুতার দাম ১৯৫০ টাকা ।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের মসকারি আর মেনে নিতে পাড়ছি না । কোর আপডেটের নামে মাস-ব্যপিয়া সারবার অফলাইনে রাখে । আবার মোবাইল ব্যংকিং এর কোন তথ্যই মোবাইলে আসে না ,ব্রান্সে যেয়ে জানতে হয় বা কেয়ারে কল করে জানতে হয় । মানে ৫০০ টকার পেমেন্ট চেক করতে ৫০ টাকা খরচ । কারন, ১০ মিনিটের আগে কেউ কল ধরে না ।

কল করে মায়ের নাম,বাপের নাম সব কইতে হয় । এই মাসের ১ তারিখে ৬৫০ টাকার স্যান্ডেল ১৯৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হয়েছে ডিবিবিএল এর কার্ডের সুবাদে। কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করতে যেয়ে ২ ই বার ফেইল মারছিল । পরে ব্র্যাক ব্যংক এর কার্ড দিয়ে জুতা কিনে বড়ি আসি । এসে ব্যংক স্টেটমেন্ট চেক করে দেখি ঐ ২ বারের টাকাও কেটে নিছে ।

মানে ৬৫০X৩ = ১৯৫০ টাকা আমার স্যান্ডেলের দাম । স্যান্ডেল স্টুরে কথা বলে এন্ড ডিবিবিএল এর কেয়ারে কথা বলে পরের দিনই ব্রান্সে যেয়ে এক পাতার একটা দরখাস্থ দেই । ( মামার বিয়ের জন্য ছোট কালে হেড সারের কাছে দরখাস্থের ন্যায় ) । ২ সপ্তাহ এর মধ্যে টাকা ফিরত দেবার কথা থাকলেও ৩ সাপ্তাহ পর কোন টাকা রিফান্ড আসে নাই । ঈদের ছুটির কারনে আমিও আর কিছু করি নাই ।

এখন ১ মাস হতে চলছে আজ ব্যাংকের স্টেটমেন্ট চেক করতে যেয়ে দেখি পুরাতন কোন ট্রানজেকশন নেই । মানে কোরি আপডেটের পর ইন্টারনেট ব্যাংকিয়ে পুরাতন কোন তথ্য পাচ্ছি না । আমার এই টাকা আধ পাব কিনা ঠিক বুঝতে পারছি না। হা ভাল কথা আমার স্যান্ডেল জোরা ঐ দিন হুছট খেয়ে ছিড়ে গেছে এখন আর পড়া যাচ্ছে না। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।