আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফটোগ্রাফার!!

কিছু মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখে। কিছু মানুষ স্বপ্নটা সত্যি করার জন্য ঘুম থেকে জেগে উঠে। জীবন আপনার কাছে সেভাবেই ধরা দিবে আপনি যেরকম থাকবেন। কাল্পনিক গল্প। নজরুল সাহেব ছেলেকে নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করতে কোন বাছ-বিচার করেন না।

যাকেই তিনি সামনে তাকেই বলেন, -চিন্তা করে দেখেন। আমার ছেলে কি করে? মানুষের বিয়েতে গিয়ে ছবি তুলে। সে একজন ফটোগ্রাফার!! - তাতে হয়েছে টা কি? - তাতে কি হয়েছে মানে? আপনি কখনো শুনেছেন বুয়েট থেকে পাশ করে কেউ ফটোগ্রাফার হয়? নজরুল সাহেবের স্ত্রী ব্যাপারটাকে একটু হালকা করার চেষ্টা করেন মাঝে মাঝে। তিনি বলেন, - কেন থ্রী-ইডিয়েটস সিনেমাতে একজন ইঞ্জিনিয়ার ফটোগ্রাফার হয়ে যায় তো। নজরুল সাহেব হিন্দি দিনেমা দেখেন না।

এই কাহিনি শোনার পর তিনি দেখলেন। - এইটা কোন সিনেমা? কোন গাধায় এই সিনেমা বানাইছে? যে যেমনে পারে সুইসাইড করে। আর ঐ গাধা তো ফেল্টুস ছাত্র। সে ফটোগ্রাফার হবে না তো কি হবে? আমার ছেলে হাই জিপিএ পাওয়া। অল্পের জন্য লেকচারার হইতে পারেনায়।

সে কেন মানুষের বিয়ে বাড়ি গিয়ে ছবি তুলবে? ছেলের প্রতি অসন্তোষ দিনদিন তার বেড়েই চলে। কোথায় সবাইকে বলে রেখেছেন ছেলে একদিন আমেরিকায় গিয়ে পিএইচডি করবে। তার বড় ভাইয়ের ছেলের মত। - নজরুল সাহেব শোনেন। আপনার ছেলে রাশেদ কোন সাধারন ফটোগ্রাফার না।

দৃক গ্যালারীতে আমি তার প্রদর্শনী দেখেছি। অসাধারন ছবি তোলে সে। আর মানুষের বিয়ে বাড়ি ছবি তোলা কোন লজ্জার ব্যাপার না। ইঞ্জিনিয়ার হয়েও সে ফ্যাক্টরীতেই কাজ করবে। মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার গাড়ি টারি বানাবে।

মানুষের জন্য সে যদি গাড়ি বানাইতে পারে মানুষের জন্য ছবি তুলতে সমস্যা কি? আর ফটোগ্রাফী কোন সহজ কাজ ও না। পরিশ্রমের কাজ, মেধার কাজ। নজরুল সাহেবের কোন কিছুতেই মন ভরেনা। ছেলেকে টিউশনী করতে দেওয়া ঠিক হয়নায়। ঐটাই তার মাথা খাইছে।

হাতে টাকা আসছে। তারপর হইছে ছবি তোলার শখ। ছবি তোলার মধ্যে এমন কি আছে? বাটন টিপ দিবে ছবি উঠবে। নজরুল সাহেব প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেন সকাল সাতটায়। ছেলে রাশেদ উঠে ১২ টায়।

যেই ৫ ঘন্টা ছেলে ঘুমায় তিনি অনবরত বলে যান, আমার বাবা কি শৃংখলায় আমাদের বড় করছেন। সকালে পাখির ডাক শুনে ঘুম থেকে উঠতাম। নামাজ পড়তাম। আর আমার ছেলে। বারটার আগে ঘুম থেকে উঠে না।

ছেলেকে কিছু বলার সাহস অবশ্য তিনি পান না। তিনি যাই বলেন ছেলে উল্টাটা করেন। সকাল দশটার দিকে রবি সাহেব আসলেন। পুরা নাম রবি খান। রবি সাহেবের মেয়ের নাম তানি।

রাশেদের অনেক ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে এই তানি একজন। বিরাট গাধা মেয়ে। ম্যাট্রিক সাইন্স পড়ার পর ইন্টার যে আর্টস পড়ে সে অবশ্যই গাধা। ম্যাট্রিকের সময় রাশেদ তানিকে পড়াত। নজরুল সাহেব আপনি অনুমতি দিলে ভিতরে আসতাম।

- আসেন। আপনি আসবেন লাল গালিচা বানানো উচিত ছিল। তা পারতেছিনা তাও আপনি আসেন। - মানুষকে ছোট করে আপনি মজা পান ব্যাপারটা আমি আগেও খেয়াল করেছি। কেন করেন জানিনা।

আমার মেয়ের বিয়ে। বিয়ের দাওয়াত দিতে এসেছি। - মেয়ের জামাই কি করে। - মেয়ের জামাই ইঞ্জিনিয়ার। আইওয়া ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করছে।

- বলেন কি? এরকম জামাই পেলেন আপনি তো ভাগ্যবান দেখছি। - জ্বি ভাগ্যবান। তবে আমার আপনার মত ইঞ্জিনিয়ার প্রীতি নাই। ছেলে আমার পছন্দ হয়েছে তাই দিচ্ছি। রাশেদ ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়ে একটা সিগারেট ধরাল।

সিগারেট সে গোপনে খায়। আব্বা এখনও ধরতে পারে নি। ধরতে পারলেও অবশ্য এখন কিছু যায় আসে না। এখন তো আর সে ছোট নাই যে সব আব্বার কথা শুনতে হবেন। রাশেদ বের হলো।

এক কর্মশালায় যেতে হবে। সামনে কোন কোন বিয়ে কভার করতে হবে সেটা গুছিয়ে নিতে হবে। আনিস ভাইয়ের কোন আত্মীয়ের বিয়ে জানি। অফিসার্স ক্লাবে। পুরা টিমটাই আনিস ভাইদের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট দের।

আনিস ভাইয়ের সাথে দেখা করার পর আনিস ভাই বললেন, - আস আস রাশেদ কেমন আছ? - ভাল আছি আনিস ভাই। - এই মাত্রই তোমার কথা একজনকে বলছিলাম। কি সব ব্রাইট ছেলেপেলে এখন ফটোগ্রাফিতে আসছে। ওয়েডিং ফটোগ্রাফি এখন কোথায় চলে গেছে এইসব। আনিসের রাশেদকে খুব পছন্দ।

বিয়ে বাড়িতে এখন রাশেদের মত ফটোগ্রাফারের ডিমান্ড হাই। অনেক বিয়ে বাড়িতে অবশ্য ফটগ্রাফারদের সাথে উটকো টাইপ লোকজন খারাপ ব্যবহার করে। ওদের ধারনা নাই ঐসব বিয়ার জামাইদের থেকেও কোন কোন ফটোগ্রাফারের ক্যালিবার কত হাই। - রাশেদ, অফিসার্স ক্লাবে বিয়ে। তোমাকে আর সুমনকে দিচ্ছি।

দুইজন মিলে কাভার দিবা। - ঠিক আছে আনিস ভাই। -ভিডিও ম্যান থেকে শুরু করে সব কিছু আমাদের লোকজন। - না হলেও সমস্যা হত না। নজরুল সাহেব সাড়ে সাতটার সময় অফিসার্স ক্লাবে গিয়ে দেখেন রাশেদ সেখানে।

তার মন খারাপ হয়ে গেল। শেষ পর্যন্ত রবি খানের মেয়ের বিয়েতেও ছবি তুলতে হবে!! নজরুল সাহেব পিছনের দিকে চেয়ারে বসল। মূল স্টেজে চেয়ারে খালি কনে আছে। কনের নাম তানি। বর এখনও আসেনি।

তানি আর রাশেদ ভাণ করছে যে কেউ কাউকে চিনেনা। তারা শুধু শিক্ষক-ছাত্রী ছিল না। আরও বেশি কিছু ছিল। তারা একদিন একসাথে কোর্টে বিয়ে করতে গিয়েছিল। সেদিন তানি'র পড়নে এত দামী শাড়ি অবশ্য ছিল না।

সেই ঘটনা অবশ্য অনেক আগের। ছবি তোলার জন্য বউকে এদিক সেদিক তাকাতে বলতে হয়। রাশেদের বলতে অস্বস্তি লাগছে। নজরুল সাহেব যেখানে বসে আছেন তার পাশে এক ভদ্রলোক বসেছেন। তিনি নজরুল সাহেব কে রাশেদ কে দেখিয়ে বললেন, -আরে এই ছেলেটা এখানে কি করে? - ফটোগ্রাফার ছবি তুলবে, আর কি করবে।

- আরে না না ও যেন তেন ফটোগ্রাফার না। তার প্রদর্শনী আমি দেখেছি। ওয়ান্ডারফুল। নজরুল সাহেব উঠলেন। একটু হাটাহাটি করা দরকার।

পারলে বাইরে একটু হেটে আসা যাক। বাইরে বের হয়ে দেখেন রাশেদ সিগারেট খাচ্ছে। তিনি হতভম্ব হয়ে গেলেন। তিনি রাশেদের কাছে গেলেন। রাশেদ সিগারেট ফেলে দিল।

- তোমার এত অধঃপতন আমি আশা করিনাই। - আব্বা আমরা বাসায় গিয়ে কথা বলি। এখানে কাজ করতে আসছি। - এর নাম কাজ। - হ্যা এটাই আমার কাজ।

চুরি চামারী করিনা, ঘুষও খাইনা। যাই করি পরিশ্রম করে উপার্জন করি। - ইঞ্জিনিয়ার হয়ে মানুষের বিয়েতে বিয়েতে ছবি তুলবা। - এই ছবির জন্য মানুষের যে প্রতীক্ষা থাকে সেটার আলাদা শ্রদ্ধা আছে, ছবি পাওয়ার পর তাদের আনন্দ পাওয়াটাকে আমি গুরুত্ব দেই। আমার ভাল লাগে।

- তুমি এত মানুষের কথা ভাব নিজের আব্বার কথা ভাবলানা!! - অনেক ভেবেছি। আর ভাবতে চাই না। রাশেদ চলে গেল। ছবি তুলতে হবে। আটটার মত বাজে।

বর এখনও আসেনি। দেরী হলে সমস্যা আছে। এখনকার দিনে আকদ আগেই পড়ানো থাকে এখানে তা করা হয় নি। নজরুল সাহেব আগের জায়গায় ফিরে এলেন। গিয়ে দেখলেন রাশেদের মাও চলে এসেছে।

তারা একসাথে আসেন নি। আলাদা এসেছেন। নজরুল সাহেব তার স্ত্রীকে বললেন, - তোমার ছেলের কি আমরা কিছু লাগি না? সে মানুষকে আনন্দ দেওয়াতে এত আনন্দ খুঁজে। - চলেন তানিকে দেখে আসি। - তুমি যাও।

-চলেন। মেয়েটার বিয়ে হইতেছে। দোয়া দিয়ে আসি। নজরুল সাহেব আর তার স্ত্রী গেলেন। - মা তুমি যেখানেই থাক সুখে থাক।

আমি জানি তুমি সুখে থাকবা। আমার দোয়া আছে। তারা ফিরে এলেন। নজরুল সাহেব বললেন, - মেয়েটা দেখতে তো ভারী সুন্দর। রাশেদ অবাধ্য না হলে ওর জন্য এরকম একটা মেয়ে (কথা শেষ করতে পারলেন না) - এই কথা আপনি কখনো মুখে আনবেন না।

এই মেয়েকে বিয়ে করতে রাশেদ গিয়েছিল। আপনার ভয়ে পারে নায়। - কি আবোল তাবোল কথা বলো? - মা হইছি। ছেলের কথা জানি। আপনার মতো বাপ হইনাই যে ছেলের দুঃখ কষ্ট বুঝব না।

ছেলের কাছে ক্ষমাও চাইছি যে তার হয়ে কিছু করতে পারি নাই। নজরুল সাহেব উঠলেন। রাশেদ ছবি তুলেই যাচ্ছে। - রাশেদ। আমি কি আরও কিছুক্ষন কথা বলতে পারি? - ছবি তুলছি।

সুমন বলল, - রাশেদ ভাই আপনে যান। আমি কভার দিতেছি। রাশেদ আর তার আব্বা একসাথে আবার আগের জায়গায় গেল। - আব্বা এখন এইসব কথার কোন মানে হয় না। - তুমি এটা আমাকে আগে বল নাই কেন? -আপনাকে বললে আপনি কি করতেন? আপনি কবে আমার কথা শুনেছেন? আপনি সব সময় সব কিছুতে নিষেধ করেছেন।

তারাবাতি জ্বালাতে পারব না, ঘুড়ি উড়াইতে পারব না। - ঘটনা কবে ঘটছিল। - সেটা জেনে আপনার কি? খালি জেনে রাখেন আমরা বিয়ে করতে গেছিলাম। তারপর করিনাই। - কেন কর নাই? - তানি তার আব্বার মনে কষ্ট দিতে চায় নায়,আমি আপনার মনে।

এতটুকুই, আর কিছুই না। আমরা কোর্টে যাই। শেষ মুহুর্তে তানি বলে, আচ্ছা আমরা যা করতেছি তা কি ঠিক? আমরা কি স্বার্থপরের মত চিন্তা করতেছিনা। আমি বললাম, তুমি ঠিকই বলছ। - তারপর থেকে তুমি ফটোগ্রাফী শুরু করলা? তোমার কাছে মনে হইল এখন ফটোগ্রাফী করা ঠিক? - আমার কোন কিছু ভাল লাগত না।

কারন আপনার আমার প্রতি কোন ভালবাসা বা বোধ নাই। আপনার যা ভাল লাগবে সেটা আমারও ভাল লাগা লাগবে। আমার যা ভাল লাগবে সেটা আপনার ভাল লাগার দরকার নাই এই হলো আপনার চিন্তা। - মুরুব্বীদের তোমরা কি ভাব তোমরাই জান। এই ঘটনা আমাকে আগে বললে তোমার ধারনা আমি তোমার জন্য কিছুই করতাম না।

- আব্বা শুনেন, আমি আপনাকে চিনি, আপনি কিছুই করতেন না। আপনি বলতেন অংক করো। - অংক তো তোমাকে আমি এখনও করতে বলি। তুমি অন্তত আমাকে তানি'র বিয়ে ঠিক হওয়ার পরে বলতে পারতা। - আমি ছবি তুলতে গেলাম।

এইসব কথার এখন কোন মানে নাই। তানি'র জামাই প্রায় চলে আসল। নজরুল সাহেব বিয়ে বাড়ি ফেরত আসলেন। তার ছেলের দিকে তাকালেন। ছেলে তানি'র ছবি তুলছে।

কেমন লাগছে তার ছবি গুলা তুলতে। কি করেছেন তিনি তার ছেলের জন্য এই জীবনে? তার ছেলের যা এচিভমেন্ট তাতো নরমাল গাইড করলে তার ছেলে এমনিতেই হইত। তিনি রবি খানের কাছে গেলেন। - রবি শোন। তোমার সাথে আমার একটা কথা আছে।

- আপনি কখনো আপনি কখনো তুমি করে ডাকেন কেন আমাকে? আচ্ছা বলেন কি বলবেন? - রাশেদ তোমার মেয়েকে পড়াত। তোমার মনে আছে। - হ্যা মনে আছে। - তারা একজন আরেকজনকে ভালবাসত। তারা বিয়ে করতে গিয়েছিল।

- এইসব ফালতু কথা বললে মাথা ফাটায় ফেলব। এইটা কোন সিনেমার শুটিং এ আসেন নায়। - তুমি আমার কথাটা শোন। - আপনি যান। আর হা রাশেদ কেও নিয়ে যাবেন।

বিয়ের ছবিই তোলাব না। আগে যদি জানতাম ওরা রাশেদকে পাঠাবে আগেই মানা করে দিতাম। - আমার ছেলের সমস্যা কি? - আপনার ছেলের কোন সমস্যা নাই। সমস্যা পুরা আপনাদেরে পরিবার। আপনারা প্লিজ যান।

নজরুল সাহেবরা বাসায় চলে আসলেন। রাশেদ বলল, - আপনাকে কি আমি কিছু বলতে বলছি? - না বল নাই। - তাহলে? -আমি আমার ছেলেকে হারাইতে চাই না। আমি বুঝতে পারিনাই দুঃখিত। আমি বলে বোঝাতে পারব না তোমাকে আমি কত ভালবাসি।

- আপনি এইসব অদ্ভুত কথা এখন বলতেছেন কেন? এইসব আপনাকে মানায় না। - আমি রবি খানের পায়ে পড়তে রাজী আছি। এখনও হয়ত তানি'র বিয়ে হয় নায়। - আব্বা, জীবনের কাহিনী কখনো সিনেমার মত হয় না। তানি'র বিয়ে হয়ে গেছে।

- নাও তো হতে পারে। আচ্ছা ছেলে পক্ষকে যদি কিছু বোঝানো যায়? - এগুলা হয় না। কয়েক বছর পর। দৃক গ্যালারীতে রাশেদের প্রদর্শনী চলছে। একটি সুন্দর মত মেয়ে এসে বলল, - এই ছবিটা কি সুন্দর!! অদ্ভুত সুন্দর।

নজরুল সাহেব পাশেই দাঁড়ানো, - এটা আমাজন বনে তোলা। - রাশেদ এখন আছে কই? - আমেরিকায় আছে। পিএইচডি করছে। -ফটোগ্রাফি ছেড়ে আবার ইঞ্জিনিয়ারিং এ মনযোগ দিচ্ছে? - দুটোই করছে। তার আব্বাকে সে অনেক ভালবাসে তাই ইঞ্জিনিয়ারিং করছে।

তার আব্বা তাকে ভালবাসে তাই তার তোলা ছবির প্রদর্শনীর ব্যবস্থা তার আব্বা করে। - হুম। - তানি আমি খুবই দুঃখিত। - আপনার দুঃখিত হওয়ার কিছু নাই। আমিও আমার আব্বাকে ভালবাসি তাই আমি বিয়ে করেছিলাম।

- তোমার আব্বা তোমাকে ভালবাসেন না? - বাসেন, কিন্তু মেয়ের বাবারা চাইলেই সব কিছু করতে পারে না। আঙ্কেল আসি। আমার জামাই অপেক্ষা করছে। তার জন্যই আসলে এখানে আসা। রাশেদের তোলা ছবির সে বিরাট ভক্ত।

রাশেদের ছবির বইয়ের সব কালেকশন তার কাছে আছে। আপনি দোয়া করবেন। ঠিক এই সময় রাশেদ বহুদূরে কোথাও ছবি তোলায় ব্যস্ত। ফটোগ্রাফি এত সহজ ব্যাপার না। অনেক কষ্টের কাজ।

মেধা ও পরিশ্রমের কাজ। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।