আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর জন্য পবিত্র এবং নিরাপদ স্থান। সেখানে যদি পরিমল বা বাসুদেবদের সংখ্যা বাড়তে থাকে তাহলে প্রতিটি শিক্ষার্থীর সম্ভ্রম নিয়ে শিক্ষা লাভ করতে পারবে না, সব নিপীড়ক ধর্ষক এঁর ফাঁসি চাই , ধর্ষণের একটাই সাস্তি, মৃত্যু.

প্রতিটা সেমিস্টার ব্রেক এ ঢাকার বাইরে ঘুরতে যাইয়া যাইয়া অভ্যাস হয়ে গেছে এখন আর ঘরে ভাল লাগতাসেনা ......অল্প টাকায় ১দিনের মধ্যে ঘুরার জায়গা দরকার গত কয়েক বছরে ছাত্রীর যৌন হয়রানি শিক্ষকের হাতে এমন খবর শোনা যাচ্ছিল , সেই আগুনে ঘি ঢেলে দেই পরিমল নামক শূয়রের ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা যেটা কিনা ২য় বার ধর্ষণ আবার করতে গেলে ছাত্রি আর সবাইকে না জানিয়ে পারেনি । তারপরও ছাত্রি ধর্ষণ এঁর ঘটনা কমেনি, কখনও স্রাস্তার বখাটে কখন শিক্ষক , কখন ৫ম শ্রেণির কখন ১০ম কখন কলেজ কেউ নিরাপদ না । আজ আরেকটা শূয়রের খবর পরে জবাই করতে ইচ্ছা করতেসে । এটাও শিক্ষক!!! ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে রাজধানীর সূত্রাপুরের সেন্ট্রাল গার্লস স্কুলের শিক্ষক বাসুদেব কুমার রায়কে (৩৮) আজ সোমবার বিকেলে স্কুল থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনার শিকার ছাত্রীটি ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা করেছে।

সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ঘটনার শিকার ছাত্রীটি গত বছর দশম শ্রেণীতে পড়ার সময় বাসুদেবের কাছে (প্রাইভেট) পড়ত। ওই ছাত্রী এ বছর এসএসসি পাস করেছে। বাসুদেব তাকে অন্য ছাত্রীদের আগে আসতে বলতেন এবং সবার শেষে তাকে ছুটি দিতেন। অন্য ছাত্রীরা আসার আগে ও চলে যাওয়ার পরের সময়টুকুতে তিনি নানাভাবে ওই ছাত্রীকে নিপীড়ন করতেন। একপর্যায়ে ওই ছাত্রী তার মা ও বান্ধবীদের কাছে ঘটনা খুলে বলে।

পরে এ বিষয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করা হয়। আজ স্কুল কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে বাসুদেবকে তিরষ্কার করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি (বাসুদেব) ছাত্রীকে বাসা থেকে স্কুলে ডেকে নিয়ে গালাগাল করেন এবং হুমকি-ধমকি দেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে স্কুল কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি পুলিশকে জানায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে ওই ছাত্রী পুলিশের কাছে অভিযোগ করে।

তার অভিযোগের ভিত্তিতে আজ বিকেলে বাসুদেবকে গ্রেপ্তার করা হয়। কাল মঙ্গলবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এর আগে গত ২০১১ সালের ৭ জুলাই ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন ভিকারুন্নিসা স্কুলের শিক্ষক পরিমল জয়ধর। ওই ঘটনা দেশব্যাপী ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর জন্য পবিত্র এবং নিরাপদ স্থান।

সেখানে যদি পরিমল বা বাসুদেবদের সংখ্যা বাড়তে থাকে তাহলে প্রতিটি শিক্ষার্থীর সম্ভ্রম নিয়ে শিক্ষা লাভ করতে পারবে না। অত্যন্ত দু:খজনক দু:খজনন হলো এত বড় একটি ঘটনার জন্য সেন্ট্রাল গার্লস স্কুলের তিরস্কার করে দায়িত্ব শেষ করে দিয়েছে। এসব শিক্ষকদে দৃষ্ঠান্তমূলক শাস্তি দরকার না হয় জাতির কাছে শ্রদ্ধাভাজন কেউ থাকবে না অভিভাবকদের এখন খুব ই সচেতন এনং সাবধান হউয়া উচিত , নাহলে হয়ত এই সর্বনাশ আপনার পরিবারেও হতে পারে । একশ্রেণীর শিক্ষক ছাত্রীদের যৌন নিপীড়নের ব্যাপারটিকে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত করে ফেলেছেন । গোটা শিক্ষক সমাজ এদের অপকর্মের ফলে কলঙ্কিত হচ্ছেন ।

এদের কঠোর হস্তে দমন করতে হবে । আভিবাবকদের ও সচেতন হওয়ার প্রয়োজন আছে । শুধু শিক্ষক হলেই আপনার মেয়েকে তার কাছে পড়াতে পাঠাবেন না । তিনি একজন সত্যিকারের মানুষ কিনা তাও বুঝে নিবেন । সম্ভব হলে আপনার মেয়েকে বাসায় পড়ান এবং এই শিক্ষক নামধারী ভণ্ডদের হাত থেকে তাদের বাঁচান ।

একান্তই শিক্ষকের বাসায় পাঠাতে হলে ছাত্রীর সঙ্গে পরিবারের কেউ থাকুন । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.