আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

"তোমাদের ইতিহাস নিষ্ঠুরতার আর আমাদের সংগ্রামের"। বাংলাদেশী পন্ন্য বর্জনের হুমকি মার্কিন ব্যবসায়ীদেরঃ বর্জন করব তোমাদের আমরা । "ভুলোনা বাঙ্গালি সংগ্রামে নামে শেষ মুহূর্তে"।

আর কত অবহেলিত হব আমরা । রাস্তার কুকুরের জীবন জাপন করার চেয়ে অনেক ভাল কোরবানির গরু হওয়া যেখানে আমার মৃত্যু হয় এক মহান উদ্দেশে । ভিনদেশীরা আমাদের মাথার উপর বসে ময়লা ফেলবে আমি এক সুমহান মেথরের মত তা পরিস্কার করে যাব বছরের পর বছর । আমাদের বর্ণের উপর থেকে ওই সাদাদের শাসন শেষ হয়েছে আট দশক কিন্তু আদো আমাদের উপর তাদেরই শাসন । “কেন” ? আগে প্রথম আলোতে মার্কিন রাষ্ট্রদুত মজিনার মন্তব্ব্য দেখুনঃ উন্নত কর্মপরিবেশ ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবের কারণে বাংলাদেশের পণ্য নিয়ে মার্কিন ক্রেতাদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে।

তাই পরিস্থিতির উন্নতি না হলে বাংলাদেশের পণ্য কিনে নিজেদের সুনাম নষ্ট করার ঝুঁকি নেবে না মার্কিন ব্যবসায়ীরা। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাব আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন। মার্কিন রাষ্ট্রদূত দুই সপ্তাহের যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে ঢাকায় ফিরেছেন। সফরে তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর, পেন্টাগন, মার্কিন কংগ্রেস ছাড়াও চেম্বার ও ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সুশাসন, মানবাধিকার, বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও শ্রমিক নেতা আমিনুল হত্যাকাণ্ডের বিষয় প্রাধান্য পেয়েছে।

প্রথমেই বলি আজ এটিকে প্লিজ হাসিনার পরাজয় হিসেবে দেখবেন না কিংবা নিজেরা কাদা ছুরা ছুরি করবেন না , আজ সময় হয়েছে একসাথে দারানোর দেশের জন্য । দুই দিন আগেই তোমরা আমাদের ঋণ বাদ দিয়েছ আর আজকে এসে বলতেছ আমাদের পন্য ভাল লাগেনা । কি চাও তোমরা ? তোমাদের কাছে ঋণ চাইছি, দান চাই নাই । তোমাদের কাছে পন্য বিক্রি করি বিনা প্রতিদানে আমাদেরকে পয়সা দেও না তোমরা । HOW DARE YOU TO TALK LIKE THAT ON A MATTER THAT COMPLETELY DEPENDS ON OUR OWN INTEREST . মুসলমানদের উপরে এলারজি আছে জানতাম এখন দেখি এটা ক্ষতে পরিণত হইছে ।

সরকারের যেই কোন কাজেই তোমাদের হস্তক্ষেপ । বিরোধীদলের কাজে উস্কানি প্রদান । স্রমিক মারা গেলে তোমাদের দরদ , RAB এর কাজ তোমাদের ভাল লাগেনা , ঋণের ব্যাপারে তোমাদের তালবাহানা , পন্ন্যের মূল্য দিতে অশুবিধা , তিকফা চুক্তিও করবা না আবার বইসা বইসা আমাদের হুমকি দিবা আমার পন্ন্য না নেয়ার এটা তো হতে পারে না। বিশ্বাস করবেন না চলে যাচ্ছিলাম বাহিরে হটাত প্রথম আলো খুলতেই দেখলাম এই লোকের এই রাবিশ মন্তব্ব্য । চোখ দিয়ে পানি পরল দুই ফোটা আর লিখতে বসলাম।

আজ আপনি চিন্তা করুন কি পরিমান মান ইজ্জতে আঘাত লাগলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এরুপ একটি সিদ্ধান্তে আসেন যে আমরা নিজ অরথায়নে করবো পদ্মা সেতু । এরপরো ওরা বসে নেই আজ আসলো এরুপ একটি অপমানজনক সিদ্ধানত নিয়ে। যাক ওরা পারে বর্জন করতে কেননা ওদের অনেক আছে আমরা পারিনা কেননা আমরা ফকির , রাস্তার কুকুর যার কোন আত্মসম্মানবোধ নেই । কিছু হলেই যাও আমেরিকান এম্বাসি । বসে থাক কুকুরের মত গিহবা বের করে কখন আসবে নির্দেশ বা আদেশ ।

আমি কেন লিখই আমিতো কালই যাব KFC, AMERICAN BURGER এ, কোক ছাড়া কি আমার একদিনও চলে, তাহলে ? সো আমার ওইগুলাও চাই আবার ওদের লাত্থিও চাই । ভাল খুব ভাল । আসলে আমরা ওই গুলান পরিত্যাগ করেও লাভ নেই কেননা আমরা শক্তিশালি নই কেননা আমরা দুর্বল ,চির দুর্বল । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.