আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

উচ্চ ক্ষমতার কেমিক্যাল দেয়া হচ্ছে আমে

কেমিক্যাল দিয়ে আম পাকানোর গল্প অনেক পুরনো। আর ফরমালিন দিয়ে আমের পচন রোধ করা হয়, সে তথ্যও সবাই জানেন। তবে এসব কেমিক্যালে আরো বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন করে আমে দেয়া হচ্ছে, তা কিন্তু অনেকেই জানেন না। বিশেজ্ঞরা বলছেন, আমে এখন যে কেমিক্যাল দেয়া হচ্ছে তা দিয়ে এক বছর পর্যন্ত রাখলেও আম পাকবে না। আর এসব কেমিক্যালের কারণে মানুষের ব্রেন নষ্ট হওয়া, আয়ু কমে যাওয়া আর বুদ্ধি রোধও হতে পারে।

গর্ভবতী মায়ের সন্তান হতে পারে বিকলাঙ্গ। তারপরও ঝুঝে না বুঝে আমে দেয়া হচ্ছে এসব কেমিক্যাল, বাজারে বিক্রিও হচ্ছে দেদারসে। আমরা কিনেও খাচ্ছি। গতকাল রাজশাহীর আম বাগান ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে কিডনি রোগী এখন ২ কোটি ২০ লাখ আর ক্যান্সারে আক্রান্ত প্রায় এক কোটি মানুষ।

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হচ্ছে—লিভার ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত গতিতে। আছে ব্লাড ক্যান্সারও। যেভাবে এসব মরণব্যাধি ধেয়ে আসছে তাতে আর কিছুদিন পর ঘরে ঘরে এসব রোগী থাকবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই দাবি উঠেছে এসব অনৈতিক ব্যবসায়ীদের ক্রসফায়ারে দেয়ার। গতকাল রবিবার রাজশাহীর চারঘাটে ‘ফলে ক্ষতিকর কেমিক্যাল প্রয়োগ ও প্রতিকার’ শীর্ষক এক আলোচনায় উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর সব তথ্য।

র্যাব-৫ এই আলোচনার আয়োজন করে। সেখানে অংশ নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, র্যাব কর্মকর্তা, ফল গবেষক, কৃষিবিদ, রসায়নবিদ, আম বাগানের মালিক, ব্যবসায়ী সমিতির নেতাসহ অনেকেই। তবে ওই আলোচনায় আম ব্যবসায়ীরা বলেন, তারা আমে কেমিক্যাল মেশান না। ঢাকার যেসব ব্যবসায়ী বাগান কেনেন তারাই আমে কেমিক্যাল মেশান। ওই আলোচনা সভায় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, আমরা এখন থেকে এসব করব না।

তারা ঢাকার ব্যবসায়ীদের রোধ করার আহ্বান জানান। তারা বলেন, কেমিক্যাল বিক্রির অনুমতি দেয়া হলেও কোন মনিটরিং নেই। দুর্নীতি আর অনিয়মের কারণে এসব ব্যবহার হচ্ছে বলে অভিমত দেন তারা। এদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশও করেছেন তারা। আলোচনায় অংশ নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কুদরতে জাহান, এগ্রিকালচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কৃষিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান, সায়েন্স ল্যাবরোটারির সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বরুন কান্তি সাহা, র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার হাজী মোহাম্মদ সোহায়েল, র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশা, ঢাকার খামারবাড়ির কৃষিবিদ শামীম আহমেদ, রাজশাহীর ফল গবেষণার কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফল গবেষণা কেন্দ্রের ড. শফিকুল ইসলাম, বানেশ্বর ফল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজিজুল বারী মুক্তা, আম উত্পাদনকারী ওসমান আলী প্রমুখ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবেষণায় পাওয়া গেছে, আম পাকানো হয় ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে। এখন এর সঙ্গে আরো কেমিক্যাল সংমিশ্রণ করে ‘হাই পাওয়ার’ করা হচ্ছে। আর পচন রোধ করার জন্য ফরমালিনের সঙ্গে আরো কেমিক্যাল মিশিয়ে এর ক্ষমতা একশ’ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে। আম বাগানের মালিকরা বলছেন, আম যখন পাকে তখন ৭ দিনের মধ্যে পচে যায়। কোনভাবেই রাখা যায় না।

রাখার বিজ্ঞানসম্মত কোন ব্যবস্থাও নেই। আর এ কারণেই ক্ষতিকর কেমিশ্যাল মেশাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বিজ্ঞানসম্মতভাবে আম রক্ষা করার ব্যবস্থা থাকলে মানব দেহের ক্ষতিকর এই বিষ আমে প্রয়োগ করা হতো না। তবে আশার কথা শোনালেন র্যাব-৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান। তিনি বলেন, আগের চেয়ে এখন তুলনামূলক কম কেমিক্যাল মেশানো হচ্ছে।

বাগানে এর প্রয়োগ অনেক কম। কিন্তু আম ট্রাকে উঠানোর পর কেমিক্যাল দেয়া হচ্ছে। যা তারা রোধ করতে পারছেন না বলে স্বীকারও করলেন। তিনি বলেন, এ বছর অর্ধশতাধিক মোবাইল কোর্ট বসিয়ে শতাধিক মণ আম নষ্ট করা হয়েছে। এখনও তাদের অভিযান চলছে।

রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন বাগানে আম গাছে স্প্রে করার দৃশ্য কিন্তু এখন ওপেন সিক্রেট। গাছে কেমিক্যাল দেয়া থেকে বিরত রাখতে সম্প্রতি স্থানীয় চাষি ও বাগান মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা হলেও এই অসাধু কর্মকাণ্ড বন্ধ করা যায়নি। অথচ দেশের ৮০ ভাগ আমই উত্পাদন হয় ওই দুই জেলায়। ফলে কেমিক্যালে পাকানো আম ছড়িয়ে পড়ছে সারাদেশে। আম চাষিরা জানান, জেলার ৯৮ ভাগ বাগানের মালিক ঢাকার ব্যবসায়ীরা।

আমের মুকুল আসার সময় কিংবা তারও আগে তারা বাগান কিনে রেখে দেন। ফল পাকার আগেই তারা গাছে কেমিক্যাল স্প্রে করে থাকেন। চাষিরা জানান, তারা কেমিক্যাল সম্পর্কে আগে জানতেন না। ঢাকার ব্যবসায়ীদের থেকেই কেমিক্যাল দিয়ে আম পাকানো এবং পচন না ধরার জন্য ফরমালিন দেয়ার বিষয়টি শিখেছেন। এভাবে পাকানোর পর আম ট্রাক ভর্তি করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।

দিনের পর দিন এত তাপদাহের মধ্যেও আম পচে না। ঢাকার ৯৯ ভাগ ব্যবসায়ীই ফলে কেমিক্যাল মেশান বলে চাষিরা অভিযোগ করেন । এ প্রসঙ্গে রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আব্দুল আলিম বলেন, এমন অভিযোগ তিনি পেয়েছেন। অথচ আম চাষি কিংবা বাগান মালিকদের বিজ্ঞানসম্মতভাবে আম সংরক্ষণ এবং পোকা থেকে রক্ষা করার বিষয়ে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তারপরও অতি মুনাফার লোভে কেমিক্যাল দিয়ে আম পাকানো হচ্ছে।

মুনাফার লোভেই তারা এই জঘন্য কাজ করছেন। কেমিক্যাল দিয়ে আম পাকানোর গল্প অনেক পুরনো। আর ফরমালিন দিয়ে আমের পচন রোধ করা হয়, সে তথ্যও সবাই জানেন। তবে এসব কেমিক্যালে আরো বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন করে আমে দেয়া হচ্ছে, তা কিন্তু অনেকেই জানেন না। বিশেজ্ঞরা বলছেন, আমে এখন যে কেমিক্যাল দেয়া হচ্ছে তা দিয়ে এক বছর পর্যন্ত রাখলেও আম পাকবে না।

আর এসব কেমিক্যালের কারণে মানুষের ব্রেন নষ্ট হওয়া, আয়ু কমে যাওয়া আর বুদ্ধি রোধও হতে পারে। গর্ভবতী মায়ের সন্তান হতে পারে বিকলাঙ্গ। তারপরও ঝুঝে না বুঝে আমে দেয়া হচ্ছে এসব কেমিক্যাল, বাজারে বিক্রিও হচ্ছে দেদারসে। আমরা কিনেও খাচ্ছি। গতকাল রাজশাহীর আম বাগান ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে কিডনি রোগী এখন ২ কোটি ২০ লাখ আর ক্যান্সারে আক্রান্ত প্রায় এক কোটি মানুষ। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হচ্ছে—লিভার ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত গতিতে। আছে ব্লাড ক্যান্সারও। যেভাবে এসব মরণব্যাধি ধেয়ে আসছে তাতে আর কিছুদিন পর ঘরে ঘরে এসব রোগী থাকবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই দাবি উঠেছে এসব অনৈতিক ব্যবসায়ীদের ক্রসফায়ারে দেয়ার।

গতকাল রবিবার রাজশাহীর চারঘাটে ‘ফলে ক্ষতিকর কেমিক্যাল প্রয়োগ ও প্রতিকার’ শীর্ষক এক আলোচনায় উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর সব তথ্য। র্যাব-৫ এই আলোচনার আয়োজন করে। সেখানে অংশ নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, র্যাব কর্মকর্তা, ফল গবেষক, কৃষিবিদ, রসায়নবিদ, আম বাগানের মালিক, ব্যবসায়ী সমিতির নেতাসহ অনেকেই। তবে ওই আলোচনায় আম ব্যবসায়ীরা বলেন, তারা আমে কেমিক্যাল মেশান না। ঢাকার যেসব ব্যবসায়ী বাগান কেনেন তারাই আমে কেমিক্যাল মেশান।

ওই আলোচনা সভায় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, আমরা এখন থেকে এসব করব না। তারা ঢাকার ব্যবসায়ীদের রোধ করার আহ্বান জানান। তারা বলেন, কেমিক্যাল বিক্রির অনুমতি দেয়া হলেও কোন মনিটরিং নেই। দুর্নীতি আর অনিয়মের কারণে এসব ব্যবহার হচ্ছে বলে অভিমত দেন তারা। এদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশও করেছেন তারা।

আলোচনায় অংশ নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কুদরতে জাহান, এগ্রিকালচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কৃষিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান, সায়েন্স ল্যাবরোটারির সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বরুন কান্তি সাহা, র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার হাজী মোহাম্মদ সোহায়েল, র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশা, ঢাকার খামারবাড়ির কৃষিবিদ শামীম আহমেদ, রাজশাহীর ফল গবেষণার কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফল গবেষণা কেন্দ্রের ড. শফিকুল ইসলাম, বানেশ্বর ফল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজিজুল বারী মুক্তা, আম উত্পাদনকারী ওসমান আলী প্রমুখ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবেষণায় পাওয়া গেছে, আম পাকানো হয় ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে। এখন এর সঙ্গে আরো কেমিক্যাল সংমিশ্রণ করে ‘হাই পাওয়ার’ করা হচ্ছে। আর পচন রোধ করার জন্য ফরমালিনের সঙ্গে আরো কেমিক্যাল মিশিয়ে এর ক্ষমতা একশ’ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে। আম বাগানের মালিকরা বলছেন, আম যখন পাকে তখন ৭ দিনের মধ্যে পচে যায়।

কোনভাবেই রাখা যায় না। রাখার বিজ্ঞানসম্মত কোন ব্যবস্থাও নেই। আর এ কারণেই ক্ষতিকর কেমিশ্যাল মেশাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বিজ্ঞানসম্মতভাবে আম রক্ষা করার ব্যবস্থা থাকলে মানব দেহের ক্ষতিকর এই বিষ আমে প্রয়োগ করা হতো না। তবে আশার কথা শোনালেন র্যাব-৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান।

তিনি বলেন, আগের চেয়ে এখন তুলনামূলক কম কেমিক্যাল মেশানো হচ্ছে। বাগানে এর প্রয়োগ অনেক কম। কিন্তু আম ট্রাকে উঠানোর পর কেমিক্যাল দেয়া হচ্ছে। যা তারা রোধ করতে পারছেন না বলে স্বীকারও করলেন। তিনি বলেন, এ বছর অর্ধশতাধিক মোবাইল কোর্ট বসিয়ে শতাধিক মণ আম নষ্ট করা হয়েছে।

এখনও তাদের অভিযান চলছে। রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন বাগানে আম গাছে স্প্রে করার দৃশ্য কিন্তু এখন ওপেন সিক্রেট। গাছে কেমিক্যাল দেয়া থেকে বিরত রাখতে সম্প্রতি স্থানীয় চাষি ও বাগান মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা হলেও এই অসাধু কর্মকাণ্ড বন্ধ করা যায়নি। অথচ দেশের ৮০ ভাগ আমই উত্পাদন হয় ওই দুই জেলায়। ফলে কেমিক্যালে পাকানো আম ছড়িয়ে পড়ছে সারাদেশে।

আম চাষিরা জানান, জেলার ৯৮ ভাগ বাগানের মালিক ঢাকার ব্যবসায়ীরা। আমের মুকুল আসার সময় কিংবা তারও আগে তারা বাগান কিনে রেখে দেন। ফল পাকার আগেই তারা গাছে কেমিক্যাল স্প্রে করে থাকেন। চাষিরা জানান, তারা কেমিক্যাল সম্পর্কে আগে জানতেন না। ঢাকার ব্যবসায়ীদের থেকেই কেমিক্যাল দিয়ে আম পাকানো এবং পচন না ধরার জন্য ফরমালিন দেয়ার বিষয়টি শিখেছেন।

এভাবে পাকানোর পর আম ট্রাক ভর্তি করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। দিনের পর দিন এত তাপদাহের মধ্যেও আম পচে না। ঢাকার ৯৯ ভাগ ব্যবসায়ীই ফলে কেমিক্যাল মেশান বলে চাষিরা অভিযোগ করেন । এ প্রসঙ্গে রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আব্দুল আলিম বলেন, এমন অভিযোগ তিনি পেয়েছেন। অথচ আম চাষি কিংবা বাগান মালিকদের বিজ্ঞানসম্মতভাবে আম সংরক্ষণ এবং পোকা থেকে রক্ষা করার বিষয়ে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।

তারপরও অতি মুনাফার লোভে কেমিক্যাল দিয়ে আম পাকানো হচ্ছে। মুনাফার লোভেই তারা এই জঘন্য কাজ করছেন। এখানে ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.