আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রক্ষা করতে হবে সম্ভাবনাময় চা শিল্প

লিবিয়ায স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসুক। “সারা দিন খাবার না খেলেও চা খেতে হবে” - এ কথা তিব্বত মালভূমিতে অতি বিখ্যাত। তিব্বতি জাতির লোকরা ঘি-চা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের তেল ও উদ্ভিজ্জ তেলের ভারসাম্য রক্ষা করে। কিন্তু মালভূমির প্রাকৃতিক পরিবেশে চা চাষ করা যায় না। তবে চা চাষ করা সমতলভূমিতে তিব্বতের শ্রেষ্ঠ মানের ঘোড়া দরকার হয়।

ফলে পরস্পরের জন্য প্রয়োজনীয় চা ও ঘোড়ার বিনিময় ব্যবসা চালু হয়। সমাজ ও অর্থনীতির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে এ ব্যবসা ধীরে ধীরে সমৃদ্ধ হয় এবং অবশেষে বিখ্যাত প্রাচীন চা-অশ্ব পথ গড়ে ওঠে। পৃথিবীতে মূলত চীন হচ্ছে চায়ের উৎসস্থল । চীনাদের দৈনন্দিন জীবনে চা একটি অপরিহার্য পানীয় বলে মনে করা হয় । দীর্ঘকাল ধরে চীনে চা বিষয়ক সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য প্রচলিত হয়ে আসছে ।

প্রতি বছর এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় চীনের চন্দ্রবর্ষের কালে চীনে বসন্তকালীন চা বাজারে ওঠে । চীনে প্রাচীনকালে বেহালা বাজানো , দাবা খেলা , হাতের লেখা , চিত্রাঙ্কন , কবিতা রচনা , মদ ও চা খাওয়াকে বুদ্ধিজীবিদের দৈনন্দিন জীবনের ৭টি প্রয়োজনীয় কাজ বলে মনে করা হতো । এ থেকে বোঝা যায় যে , চা চীনের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি ও শিল্পকলার একটি অংশ হয়ে উঠেছে । যুগ যুগ ধরে চীনের বিভিন্ন রাজবংশের আমলে চা সম্পর্কিত বিপুল সংখ্যক কবিতা , চিত্রাঙ্কন ও সংগীত কর্ম দেখা গেছে । চা মূলত ক্যামেলিয়া সিনেনসিন উদ্ভিদের পাতা, পর্ব ও মুকুলের কৃষিজাত পণ্য যা বিভিন্ন উপায়ে প্রস্তুত করা হয়।

এছাড়া “চা” বলতে এক ধরণের সুগন্ধযুক্ত ও স্বাদবিশিষ্ট পানীয়কেও বোঝানো হয়। চা’র নামকরণ করা হয় গ্রীকদেবী ‘থিয়া’ (ঞযবধ) এর নামানুসারে। এর জন্মস্থান চীনদেশে। এর বৈজ্ঞানিক নাম ঞযবধ ঝরহবহংরং ও ঈধসবষষরধ ঝরহবহংরং। চা ঞযবধপবধব পরিবারের সদস্য।

১৬৫০ সালে চা প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হয়। আর ভারতে ১৮১৮-১৮৩৪ সালে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হয়। প্রথম চা ব্যাগ চালু করে আমেরিকা। ২-৩টি কুঁড়ি থেকে চা তৈরি করা হয়। বাংলাদেশ থেকে ২৫টি দেশে চা রফতানি হয়।

ওলন্দাজ বণিকরা ১৬১০ সালে প্রথম চীন থেকে চা আমাদনি শুরু করে। ইংরেজরা প্রথম চা আমদানি করতো চীন থেকে। চীন জাপান যুদ্ধের কারনে চীনের সাথে সম্পর্ক অবনতি হলে আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। ইংরেজরা বিকল্প চা উৎপাদনের জন্য তাদের নজর ভারতবর্ষের উপর পড়ে। ১৮৩৫ সালে তারা বিজ্ঞানীদের নিয়ে একটি কমিশন গঠন করেন।

তার নাম “রয়েল সোসাইটি” ভারতবর্ষে চা উৎপাদনের করার জন্য অনুসন্ধান করাই এই কমিশনের কাজ। এই কমিটি কাজ শুরু করার আগেই শিলচর এবং করিমগঞ্জে চা গাছের সন্ধান পাওয়া যায়। এই বছরই প্রথম চীনের বাইরে বাণিজ্যিক ভাবে চা এর উৎপাদন কার্যক্রম গ্রহন করা হয়। ১৮৩৮ সালে সিলেট ও কাছাড়ে পরীক্ষামূলক ভাবে চা উৎপাদন শুরু হয়। ভারতবর্ষে আসামের লখিমপুরে, সিলেট ও কাছাড় জেলায় চা এর উৎপাদন ব্যাপকতা পায়।

চা শিল্প যেহেতু শ্রমঘন শিল্প তাই চা বাগান গড়ে তুলতে প্রচুর শ্রমিকের দরকার হয়। পাহাড়ি জঙ্গল পরিস্কার করা,রাস্তাঘাট নির্মাণ গৃহ নির্মাণ করা প্রাথমিক কাজ। তাছাড়াও দ্রুত বর্ধণশীল আগাছা নিয়মিত পরিস্কার করতে দরকার হয় অনেক শ্রমিক। বাংলাদেশ থেকে চা রফতানির পরিমাণ তিন কোটি নয় লাখ কেজি থেকে নেমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩০ লাখ কেজিতে। চা সেক্টরের উন্নয়নে নতুন বাগান তৈরিসহ বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করা না হলে এই সেক্টরের আমদানিনির্ভরতা ঠেকানো কঠিন হয়ে উঠবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

চা রফতানিকারক সমিতি সূত্র জানিয়েছে, গত অর্থবছরে বাংলাদেশ ৪০ লাখ কেজি চা আমদানি করে, যার মূল্য বৈদেশিক মুদ্রায় ১০০ কোটি টাকার কাছাকাছি। ফলে চা রফতানিকারক দেশ বাংলাদেশ এখন আমদানিনির্ভর হয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গত তিন যুগের ব্যবধানে বাংলাদেশে জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অভ্যন্তরীণ বাজারে চায়ের ব্যবহার ছয় কোটি কেজি বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। অথচ উৎপাদন বেড়েছে দু’কোটি কেজি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ বাজারে চায়ের ব্যবহার বাড়লেও উৎপাদন বাড়েনি।

আগামী কয়েক বছরের মধ্যে চা পাতা আমদানি দ্বিগুণের চেয়েও বেশি বাড়বে। আর এর ফলে চা রফতানিকারক দেশ বাংলাদেশকে চা আমদানিকারক দেশ হিসেবে ২০০ কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হবে। চা শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা জানিয়েছে, আজ থেকে ৩২ বছর আগে ১৯৮০ সালে বাংলাদেশে চা পাতা উৎপাদিত হতো ৪ কোটি কেজি। তখন বিদেশে রফতানি হয়েছিল তিন কোটি নয় লাখ কেজি। অভ্যন্তরীণ বাজারে সে সময় ৯১ লাখ কেজি চা ব্যবহৃত হয়েছিল।

দীর্ঘ তিন যুগ দেশে উৎপাদন বেড়েছে মাত্র ২ কোটি কেজি। বর্তমানে উৎপাদনের পরিমাণ হচ্ছে ৬ কোটি কেজি। এদিকে বাংলাদেশে চায়ের উৎপাদন তেমন না বাড়লেও চীন, ভিয়েতনাম, ভারত ও পাকিস্তানে চায়ের উৎপাদন বেড়েছে। চা আমদানিকারক সূত্র জানিয়েছে, গত ১২ বছরে ভিয়েতনামে চায়ের উৎপাদন ৪ কোটি ৪০ লাখ কেজি থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ কোটি ৪০ লাখ কেজিতে। অর্থাৎ বৃদ্ধির পরিমাণ ২৮৩ শতাংশ।

প্রসঙ্গতঃ, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জে বর্তমানে ১৫৬টি চা বাগান রয়েছে। বর্তমানে ২ লাখ ৬৫ হাজার ১৭০ হাজার একর জমির চা বাগান রয়েছে। তার মধ্যে ১ লাখ ৪১ হাজার ৭৮০ একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। বাকি জমিগুলো ভূমি মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, দেশের চা শিল্প এখন বিপর্যয়ের মুখে।

চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশ লক্ষ্যমাত্রার এক-চতুর্থাংশও চা রফতানি করতে পারেনি; বরং উৎপাদন কমে যাওয়ায় এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা বাড়ায় বাংলাদেশকে এখন বিপুল পরিমাণ চা বিদেশ থেকে আমদানি করতে হচ্ছে। মূলত দেশীয় চায়ের দাম বেশি হওয়ার কারণেই বিভিন্ন কোম্পানি বাজারে টিকে থাকতে বিদেশ থেকে চা আমদানি করছে। তবে কী পরিমাণ চা প্রতি বছর দেশে আমদানি হচ্ছে, সে সংক্রান্ত কোনো পরিসংখ্যান নেই বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃপক্ষের কাছে। বাংলাদেশ চা বোর্ড সূত্রমতে, দেশে বর্তমানে ১৬৩টি বড় চা বাগান এবং ২৫৭ জন ক্ষুদ্র চা চাষী বা খামারি চা উৎপাদন করছেন। এদের আওতায় রয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৬ হাজার হেক্টর জমি।

কিন্তু এ জমির মধ্যে মাত্র ৬২ হাজার হেক্টরের সামান্য বেশি জমি চা চাষযোগ্য। ফলে দেশে অভ্যন্তরীণ চায়ের চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে উৎপাদন বাড়ানো যাচ্ছে না। বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সূত্রমতে, দেশের ১৫৮টি চা বাগানে জনসংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ। এর মধ্যে ২ লাখ ৭৫ হাজার অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও বৃদ্ধ। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, আগে একজন চা শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ছিল যথাক্রমে ২৬, ২৮ ও ৩০ টাকা।

বর্তমানে তা বাড়িয়ে প্রথম শ্রেণীর বাগানে ৪৮ টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণীর বাগানে ৪৬ টাকা এবং তৃতীয় শ্রেণীর বাগানে ৪৫ টাকা করা হয়েছে। এছাড়াও প্রতি সপ্তাহে জনপ্রতি ৩ কেজি ২৭০ গ্রাম আটা দেওয়া হয়। আগে বাৎসরিক বোনাস ছিল ৫০০ টাকা। এখন তা বেড়ে ১ হাজার ২৪৮ টাকা হয়েছে। শ্রমিক পরিবারে গড় জনসংখ্যা ৭ জন।

হিসেব করলে দৈনিক প্রত্যেকের ভাগ্যে জোটে সোয়া সাত টাকা করে। ফলে বেকার চা শ্রমিকদের অধিকাংশরা বেছে নিচ্ছে ইটভাঙা, রিকশা চালানো, কাঠমিস্ত্রির কাজ, চা কারখানা থেকে তৈরি চা পাতা পাচার, কচি চা পাতা তুলে অবৈধভাবে প্রক্রিয়াজাত করা, বাগানের ছায়াবৃক্ষ চুরি, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গাছ কেটে পাচার ইত্যাদি। চা বাগানগুলোতে কীটনাশক ব্যবহারের নিয়ম থাকলেও মালিকপক্ষ সে নিয়ম মানছে না। ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চা সংসদ ও চা শ্রমিক ইউনিয়নের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির ৯(ক) ধারা মতে- চা বাগানের যে সব শ্রমিক বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য ছিটানোর কাজে জড়িত থাকবে, তাদের প্রত্যেককেই শরীরের প্রতিরোধ পোশাক কর্তৃপক্ষ দেবে। কিন্তু এর সুফল পায়নি চা শ্রমিকরা।

জানা যায়, দেশের ১৬৫টি চা বাগানের প্রায় ৮৫ হাজার নিবন্ধিত শ্রমিকদের মজুরি থেকে মাসিক সাড়ে ৭ শতাংশ এবং মালিক পক্ষ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ হারে কর্তনকৃত টাকা এই ভবিষ্য তহবিলে জমা রাখা হয়। বর্তমানে ভবিষ্য তহবিলে প্রায় ২৪০ কোটি টাকা জমা রয়েছে। চা শিল্পের শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত শ্রমিকরা অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থান, শিক্ষা, বিনোদন ও মজুরির ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার। এরা অস্থায়ী নিয়োগপত্রে কাজ করে থাকে। নেই সার্ভিস রুল, ওভার টাইম মজুরি।

বাগান ব্যবস্থাপনায় ব্রিটিশ প্রবর্তিত আইন কানুনের কোনো পরিবর্তন হয়নি এখনও। কাজের ক্ষেত্রে এদের দফাওয়ারি হিসাব হচ্ছে পুরুষ ‘মর্দনা’ এবং মহিলা ‘রেন্ডি’। ইংরেজদের প্রচলিত এই শব্দগুলো আজও চালু রয়েছে। বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সূত্রমতে, দেশের ১৫৮টি চা বাগানে জনসংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ। এর মধ্যে ২ লাখ ৭৫ হাজার অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও বৃদ্ধ।

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, আগে একজন চা শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ছিল যথাক্রমে ২৬, ২৮ ও ৩০ টাকা। বর্তমানে তা বাড়িয়ে প্রথম শ্রেণীর বাগানে ৪৮ টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণীর বাগানে ৪৬ টাকা এবং তৃতীয় শ্রেণীর বাগানে ৪৫ টাকা করা হয়েছে। ফলে বেকার চা শ্রমিকদের অধিকাংশরা বেছে নিচ্ছে ইটভাঙা, রিকশা চালানো, কাঠমিস্ত্রির কাজ, চা কারখানা থেকে তৈরি চা পাতা পাচার, কচি চা পাতা তুলে অবৈধভাবে প্রক্রিয়াজাত করা, বাগানের ছায়াবৃক্ষ চুরি, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গাছ কেটে পাচার ইত্যাদি। গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় প্রথমবারের মতো শ্রম পরিদপ্তরের পরিচালনায় চা-শ্রমিক ইউনিয়নে (রেজিস্ট্রেশন নম্বর-বি-৭৭) শ্রমিকদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচন হয়। কিন্তু ২০০৯ সালের ২৪ নভেম্বর শ্রম পরিদপ্তর ইউনিয়নের নির্বাচিত কমিটিকে পাশ কাটিয়ে অন্য একজনকে আহ্বায়ক করে ৩০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দেন।

যা দেশের চা শিল্পের জন্য মোটেই মঙ্গলজনক নয়। কিন্তু আমাদের পাশের দেশ ভারত এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে অনেকখানি। ভারতে শিগগিরই চা-কে জাতীয় পানীয় হিসেবে ঘোষণা করা হচ্ছে। ভারতে চা-চাষের অন্যতম পথিকৃৎ চা-শ্রমিক মনিরাম দেওয়ানের স্মরণে চা-কে ভারতের জাতীয় পানীয় হিসেবে ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ১৮৫৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশ বিরোধী বিদ্রোহে অংশ নেওয়ার কারণে ফাঁসিতে ঝোলানো হয় চা-শ্রমিক মনিরাম দেওয়ানকে।

তবে এতসব বিষয়কে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে হবে সামনের দিকে। ভাবতে হবে সামনে এগিয়ে যাবার কথা। আসছে ২০ মে চা শ্রমিকরা “চা শ্রমিক দিবস” পালন করে। ১৯২১ সালে ২০ মে, চা শ্রমিকদের উপর চা বাগানের মালিকদের নির্যাতনের প্রতিবাদে আন্দোলন করে। চা বাগানের মালিক ও সরকার মিলে আন্দোলন ব্যর্থ করে দিতে তাদের উপর নির্যাতন চালায়।

তাই চা শিল্পের দুরবস্থা দূর করতে হবে জাতীয় স্বার্থেই, জাতীয় অর্থনীতির জন্য তো বটেই। পাশাপাশি এ কথাটিও আমলে নিতে হবে, এর সঙ্গে বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের বিষয়টিও জরুরি। আমাদের রফতাানি পণ্যের তালিকায় চা যাতে আবার একটি বড় স্থান করে নিতে পারে, সেই প্রচেষ্টা জোরদার করতে হবে। ## ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.