আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একুশে’র সম্প্রচার অবৈধ: বিটিআরসি

ইসলামের পথে থাকতে চেষ্টা করি...। প্রয়োজনীয় বৈধ নথি না থাকায় বেসরকারি টেলিভিশন স্টেশন একুশে’র সম্প্রচার অবৈধ জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে নোটিস দিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক বিটিআরসি। বিটিআরসি প্রধান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল জিয়া আহমেদ রোববার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রেডিও ইক্যুইপমেন্ট লাইসেন্স ছাড়া এবং বরাদ্দকৃত স্পেকট্রাম স্থগিত অবস্থায় সম্প্রচারে যাওয়ার কারণ জানতে চেয়ে তাদের নোটিস দেওয়া হয়েছে। ” আগামী সাত দিনের মধ্যে নোটিসের জবাব দিতে হবে বলেও জানান তিনি। ২০০০ সালের ১৪ এপ্রিল উন্মুক্ত টেরিস্টোরিয়াল টেলিভিশন কেন্দ্র হিসেবে স¤প্রচার শুরু করলেও ২০০২ সালের ২৯ অগাস্ট চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে একুশে টেলিভিশন বন্ধ করে দেওয়া হয়।

এরপর ২০০৫ সালের ১৪ এপ্রিল এটি পুনরায় স¤প্রচারের অনুমতি নিয়ে ২০০৭ সালের ২৯ মার্চ স্যাটেলাইট টেলিভিশন হিসেবে স¤প্রচারে আসে। একুশে টেলিভিশনের লাইসেন্স বাতিলের কোন আশঙ্কা রয়েছে কিনা- জানতে চাওয়া হলে জিয়া বলেন, “চিঠির উত্তর আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ” অবৈধভাবে স¤প্রচারের দায়ে টেলিকম আইনে ৩০০ কোটি টাকা জরিমানা ও ১০ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। অবশ্য নোটিসের বিষয়ে জানতে চাইলে একুশে’র প্রধান বার্তা সম্পাদক ইব্রাহিম আজাদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন “নোটিসের বিষয়ে আমি কোন কথা বলতে চাচ্ছি না। ” টেলিভিশন স্টেশনটির চেয়ারম্যান আব্দুস সালামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

Click This Link আমার কথা হইলো যখন আওঁমীলিগ এর ব্যবস্থাপনাতে চলতো তখন নথি বৈধ ছিল আর এখন আওঁমীলিগ এর বিরুদ্ধে কথা কইলেই অবৈধ.  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.