আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার খেলার সাথী........(১৮+)শুধুই গপ্প নয় বাস্তবের অন্তমিলশেষ পর্ব

স্বপ্নময়ী আমি স্বপ্ন দেখি সবসময় সুন্দরের...... ওর সাথে আমি পড়তে বসতাম প্রায়ই। আম আরি ও মাঠে ঘাস আনার জন্য যতোম। একদইন বর্ষা কালে ওরসাথে গিয়েছি মাঠে ঘাস আনার জন্য। ও আমাকে বলে আমি আজকে তোকে এমন একটা জিনিস দেখাবো যা আগে তুই কখনো দেখিসনি। আমি বললাম তুই কি দেখাবি যা আমি দেখিনি।

আমিতো তোর সবকিছু দেখেছি। ও বললো দেখাবো। কিন্তু কিছুই বুঝলাম না আমি। ওই দিন সারাদিন আমার সাথে থাকল। বিকালে ওদের বাসায় কাজ করলাম।

তারপর একসাথে গোসল করতে গেলাম। তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। আমি এবং ও গোসল করতে নামলাম। একটা কথা এখানে বলে রাখা প্রয়োজন ওর বা আমার তখনো বয়োসন্ধি তখনো হয়ন। গোসল করতে নামার কিছুক্ষণ পর।

ওআমাকে ওর কাছে ডাকল। বললো যে তোর হাতটা দে। আমি আমার হাতখানা ওর হাতে দিলাম। মনে তখনো আজ বিকালের কথাটা ঘুরপাক খাচ্ছে। ও আমার হাতখানা নিল।

তারপর ওর শরীরের সব জায়গায় আমার হাত দিয়ে স্পর্শ দিতে লাগাল। আমি বললাম এটা করছিস কেন??ও বললো চুপ থাক কোন কথা বলবি না। আমার ইচ্ছা করছে তাই আমি করছি। তারপর থেকে ও আচরণে পরিবর্তন দেখতাম। প্রায় প্রতিদিন ও এমন কোন আচরণ করত যা আমার কাছে ভাল লাগত না।

তারপর একদিন রাতে পড়ার টেবিলে ও আমার হাতখানা নিয়ে প্রায় খেলা করত। তারপর থেকে যেখানেই যেতাম ও আমার সাথে একটা না একটা অস্বাভাবিক আচরণ করতো। একদিন রাতে পড়ার টেবিলে। বাড়িতে কেউ ছিল না। ও আমার সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করতে শুরু করলো।

তারপর ও আমাকে বিভিন্ন ভাবে খেপাতে লাগল। একসময় ও আমাকে কেমন যেন ওর হাতের পুতুলের মত বানিয়ে ফেলল। ও আমাকে যা বললো তাই করলাম। ও আমাকে এমন ভাবে উত্তেজিত করল,যে শরীরে ১০০০হজার ভোল্টের বিদ্যৎ প্রবাহিত হতে লাগল। তারপর ও আমাকে ব্যবহার করল ইদুরের মত।

তারপর একসময় ও আমকে নিবৃত করল। সমস্ত শরীর থেকে প্রচন্ড বেগে কি যেন বেরিয়ে আসতে চাইলো। ও ছোয়ার আমি নিবৃত হলাম। তারপর হাসতে হাসতে ও বলল। বুঝলি তো কি নতুন জিনিস দেখাতে চেয়েছিলাম।

তখনো আমি যেন ছিলাম ঘোরের মধ্যে। তারপর ঘোর নিয়েই পড়তে বসলাম। ঘন্টাখানেক পর ঘোর কেটে গেলে,ওর কাছে জিজ্ঞাসা করলাম এটা তুই কার কাছে শিখলি??ও যা বললো তাতে আমি আবারো অবাক হলাম। বললো মেয়েদের এটা কারো কাছে শিখতে হয় না। মেয়েরা এটা প্রকৃতি থেকে শেখে।

তারপর প্রায় ও আমাকে এভাবে ব্যবহার করতো। আমি তেমন মজা পেতাম না। তার তিন চার মাস পর থেকে ওকে দেখলে আমার শরীরের মধ্যে কেমন যেন অনুভব করতাম। ও কাছে আসলেই আমি শক্ত হয়ে যেতাম। সেইদিন বুঝতে পারলাম ওটার আসল মজা।

তারপর একদিনই কেবল ওকে কাছে পেয়েছিলাম। তার সাপ্তাহ খানেক পর ওর বিয়ে হয়ে গেল। আজও ও আমাকে দেখলে হাসে। তবে আমি আজও উদ্ধার করতে পারলাম না কেন মেয়েরা এত তাড়াতাড়ি সবকিছু বুঝতে শেখে। তাদের জিনের মধ্যেই এই বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।

বিঃদ্রঃগল্পটা আমার জীবনের সাথে কিছুটা মিলে যাই। আর বাকিটা কল্পনিক। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.