আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

'হাসিনা চুপচাপ ভারতের বাংলাদেশী হত্যা সমর্থন করছে যেমন গোলাম আজম পাকিস্তানের বাংলাদেশী হত্যা সমর্থন করেছিলো। যদি গোলাম আজমের ফাঁসী হয় তাহলে হাসিনার কেনো ফাঁসী হবেনা?''

স্বপ্ন বুনতে খুবই ভালোবাসি, ব্লগিং জগতে লেখা আসলে অনেক কঠিন কাজ, যা আমার দ্বারা আরো কঠিন মনে হয়, তাই লেকাহ্র চেয়ে পরতে ভালবাসি, আজ কয়েকদিন থেকে কিছু লেখা পড়তে গিয়ে নিজের বিবেকের তাড়নায় facebook- এর কয়েক্তি স্যাটাস এর কমান্ড এত ভালোলাগল এর নিজের মনের কিছু প্রশ্নের জন্ম হয়, তাই আপনাদের মত জানার জন্য আজ লেখা, এখন তাহলে সরাসরি চলে যাই মূল লেখায়... facebooker status and command দিয়েই শুরু করি... রাসেল নামে একজনের স্যাটাসের প্রতিবাদে , শান্তি অশান্তি তার status লিখেছেন ঃ অধ্যাপক গোলাম আজম আমার হবু স্বামী তার অর্থ রাসেলের দুলাভাই (যদি তুমি আমাকে আপু ডাকো আর যদি মা ডাকো তাইলে গোলাম আজম তোমার সৎ আব্বা হুজুর) । যদিও উনার বয়স আমার বাবার মতোন তবে দাদার মতোন না। উনার কি শরীর খারাপ ? অনেক বয়স হইছে। এখন আমার সেবা করোন লাইগবে। যাউকগা।

রাসেল দুলাভাই সম্পর্কে কোন বাজে পোস্ট এখানে করবেনা বলেছিলাম তোমাকে। Oliur Rahman: কি হয়েছে ?? শান্তি অশান্তি: হবার কোন সম্ভাবনা নাই। আমি এখানে গোলাম আজম বাংলাদেশে তাও আবার জেলে। কেমনে কি হবে কও ? Oliur Rahman: হাহহহা, টোমাকে নিয়ে আর পারা গেল না, !! না কিছু হবার দরকার নাই, রাসেল কি করেছেন? এটা শান্তি অশান্তি :রাসেল এর ধারনা আমি জামাতে ইসলামীর আমীর (মহিলা) অন্যদিকে জামাতের লোকেরা আমাকে একস্টেপ্ট করবেনা যেহেতু আমি ইসলামিক অনুশাসান মেনে চলিনা (আমি হৃদয়ে মুসলমান ) ঘোমটার নীচে ক্ষেমটা নাচিনা। বাইরেই নাচি।

তাই আমার গ্রুপ গুলাতে রাসেল গোলাম আজমের আপডেট দেয়। রাসেলের ইতিহাস সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই। আলীগের সব মানুষই বল প্রইয়োগে জ্ঞানার্জন করে ফলে এরা সব খানেই বল বা রামদা অ ছেনি নিয়া কোপাকুপি করে। ফেসবুকেও সেই একই অবস্থা। যাই কাজে যেতে হবে Oliur Rahman: আচ্চা দেখা যাবে, ওড়া গণ্ড মূর্খ, অন্যের কথায় নাছে, নিজে তো রামদা আর ছেনি ছাড়া সারা জীবন আর কিছু করেনি, আচ্চা তোমার অবস্থা কি, জ্বর কমেছে, ঠাণ্ডা কেমন, পারলে আজই ডাঃ আ যাও প্লিজ শান্তি অশান্তি: ভাষা আন্দোলনের একজন প্রথম সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজম।

পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন এবং চাকরী থেকে প্রথমে বরখাস্ত পরে বহিস্কৃত হন। যারা ভারত থেকে ১৯৪৭ সালে পুর্ব পাকিস্তানে আসে তারা সবাই পাকিস্তান চেয়েছিলেন। তাঁদের ধারনা ছিল পাকিস্তান মুসলমানদের আবাসভূমি। গান্ধী, নেহেরু, জিন্না র দেশোদ্রোহিতা অ ইংরেজের প্রবর্তিত খন্ড করে শোষন করো নীতিকে প্রইয়োগ করতে যেয়ে ক এক মিলিয়ন হিন্দু অ মুসলমানকে প্রান হারাতে হয়। সেটা রাসেলের জানার কথা না বা বোঝার কথা না কারন আলীগের লোকেরা রামদা দিয়ে বুঝে ।

আর সেই কারনেই গোলাম আজম পাকিস্তানকে সমর্থন করেন। এখনও করেন। পূর্ব বাংলাতে আবার ভারতের অধীনে যাক এটা শুধু গোলাম আজম কেনো ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানে আসা কোন ভারতিয় (এখন যারা বেঁচে আছেন তাঁরা চাইবেন না)বাংলাদেশে গনহত্যায় অংশ নেননি। যারা হত্যা করেছে তারা সব মুজিবের লোকজন। যাদের মুজিব পাকিস্তানে ফেরত পাঠিয়ে দেয়।

শুধু গোলাম আজম নন বাংলাদেশের অনেক মানুষই কোন অপরাধ না করেই শুধু ভারতের দালালদের খেয়াল ও আমোদের কারনে প্রান হারাচ্ছেন। উনিও হারাবেন। মুজিব ছিল বাংলাদেশের লজ্ব্যা আর হাসিনা হলো কলঙ্ক । শান্তি অশান্তি: নিরাপরাধ মানুষ হত্যা ভারত ও ভারতের সকল দালালদের একটা নিত্য নৈমিত্যিক ব্যাপার। অধ্যাপক গোলাম আজম মিথ্যা কথা বলেননি তিনি যা বলেছেন ১৯৫২ সালে সেই একই কথা বলেছেন ১৯৭১ সালে আর সেই একই কথা বলছেন ২০১২ সালে।

আল্লাহর অনেক রহমত যে উনি এখনও আমাদের মাঝে আছেন যিনি কখনও প্রতারনা বা বেইমানী করেননি বা মিথ্যা বলেননি। একজন সাচ্চা মুসলমান এইভাবেই পৃথিবীর বুক থেকে নিঃশেষ হয়ে যাবেন। দল বদল আর মিথ্যা আর জালিয়াতী না করার কারনেই আজ উনাকে এই ভাবে ল্যাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। আল্লাহ উনাকে হেফাজত করবেন। আমি তো ভাল মুসলমান না তবু আমি আল্লাহর কাছে মাফ চেয়ে উনার জন্য দোয়া করবো. শান্তি অশান্তি: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের গনহত্যার নীল নকশা প্রনয়ন আর উস্কে দেবার কাজ যারা করে তারা হলো ভুট্টো আর ইন্দিরা - ইয়াহিয়া তা প্রতিপালন করে।

ভুট্টো -ইন্দিরার সিমলা চুক্তি আমি এখানে পোষ্ট করবো সময় পেলে। এই গনহত্যা করে লুঠ, ধর্ষন, অগ্নি সংযোগ আর ধবংস করে কে সব চেয়ে বেশী লাভবান হয়েছে ? কার পন্য বিক্রি হয় বাংলাদেশের বাজারে? কার সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে? কার বাঁধের জন্য কার গোলায় এখন ধানে ভরা? আর কে ভিক্ষা করছে? ১৯৭২-৭৪ সালে কোটি কোটি ডলার বিদেশী সাহায্য কার ব্যাংকে যেয়ে জমা হয়েছে? আর কারা অনাহারে মারা গেছে? এইসব দেখতে হবে জানতে হবে বুঝতে হবে -- গোলাম আজমের কি কি লাভ হয়েছে। পাকিস্তান আমলে গোলাম আজম পাকিস্তানীদের তারা খেয়ে বেড়িয়েছেন এখন বাংলাদেশে আমলে উনাকে যুদ্ধাপরাধী নাম দিয়ে তামাশা করা হচ্ছে। ভারতের সীমান্তে যে সব বাংলাদেশীদের হত্যা করা হয় সেই খুনীদের কি বলবে? শান্তি অশান্তি: ১৯৪৭ সাল থেকে কাস্মীরকে আরেকটি গাজা স্ট্রিপ বানিয়ে রেখেছে কারা? কাস্মিরীদের ধর্ষন, হত্যা, নির্যাচন করে কারা? ভারতের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাগুলোতে কারা মুসলমান হত্যা করে বছরে দুইবার? এইসব কিছুই রাজনীতি - নদী ভরাট করে রাস্তা বানাও আর রাস্তা উঠিয়ে নদী বানাও --এইটাই চলছে জন্ম থেকে এটাই দেখে আসছি আর এটাই পড়েছি ইতিহাসে... ভারত রাজনীতি করে দেশপ্রেমের জন্য -- আমাদের দেশের মানুষের রাজনীতি করে ক্ষমতা ও সম্পদ প্রেমের কারনে। মীর জাফর এর সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছি আমরা।

আরও করবো । শান্তি অশান্তি: গত ৩৮ বছর ধরে শ্রিলঙ্কাতে গৃহযুদ্ধের সৃষ্টি করে রেখেছে কারা? এই ইন্দিরা শুধু যে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে গনহত্যার নীল নকশা অঙ্কন করেন তা না উনি পাঞ্জাবেও নিজদের নাগরিক হত্যা করেন স্বর্ন মন্দিরে ( বিভাজনকে রোধ করতে ) অন্যের ঘর ভেঙ্গে নিজের ঘরকে মেরামত করেন তিনি। শ্রীলঙ্ক্রা তামিলদের গেরিলা ট্রেনিং দিয়ে শীলংকাতে পাঠান। হাজার হাজার তামিলকে হত্যা করা হয় শ্রীলংকাতে। সারা পৃথিবীতে এরা ছড়িয়ে পরে রিফিউজী হিসাবে।

শ্রীলংকার সেই টামিল টাইগাররাই যাদের গান্ধী প্রশিক্ষিত করেছিল তারাই রাজীব গান্ধিকে হত্যা করে - নিয়তির নির্মম পরিহাস। যে শিকদের গান্ধীর নির্দেশে হত্যা করা হয় তাঁদের হাতেই তিনি নিজেও নিহত হন। নিয়তির নির্মম পরিহাস। পাপ বাপকেও ছাড়েনা। পিলখানার আর্মী অফিসাররা বাংলাদেশের সন্তান ছিল।

কেঁউ যুদ্ধাপরাধী ছিলনা । ওরা কেঁউ পাকিস্তান চায়নি। নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আর সেইসব হত্যাকারীদের ক্ষমাও করা হয়। ভুয়া কিছু লোকের ভুয়া কিছু বিচার এই সব কি কোন নতুন কথা! Ali Ahmed Shohel এই প্রজন্ম "যুদ্ধাপরাধ" নামক একটি ইয়াবায় টালমাটাল...!!! যারা মুক্তিযুদ্ধের একটি ইতিহাস .. একটি উপন্যাস নেহায়েত একটি কবিতা ও যে পড়েনি আজ তারাই এই ইয়াবার সেবক...!!! হায় প্রজন্ম ...! শান্তি অশান্তি তার অন্য একটি স্যাটাস এ বলেন : যারা বীর তারা মিথ্যা কথা বলেননা।

যারা বীর তারা দল বদল করে্ননা। যারা বীর তাঁরা প্রান দেয় হাসতে হাসতে। যারা বীর তাঁরা বিক্রয়ের জন্য নয়। তারাই বীর যারা ইমানের জন্য জীবন দেয় । তাই তাঁদের হারাতে হয় বার বার ।

এই রকম এক বীরের কথা বলবো একদিন যদি বেঁচে থাকি আর যদি স্মরন করতে পারি সব কিছু ঠিক ঠিক ভাবে। সত্য কঠিন। সবাই সহ্য করতে পারেনা এখন আসি আমার হবু ''স্বামীর'' ফাঁসি কেনো হবে সেই প্রসংগে । যদি সরাসরি বাংলাদেশী হত্যা করে ভারত ক্রাইম না করে থাকে তাহলে আমার হবু স্বামী অধ্যাপক গোলাম আজম শুধুমাত্র পাকিস্তানকে সমর্থন করে ফাসিতে কেনো যাবেন? ১৯৪৭ সালে লক্ষ কোটি মানুষ ভারত থেকে পাকিস্তানে আসে পাকিস্তানকে ভালবেসে । খুন করলে ফাঁসী হয়না শুধু খুনীদের সমর্থন করলে ফাঁসী হবে? মৌনতা সন্মতির লক্ষন।

এইটা একটা আইন। ভারতের সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যার ব্যাপারে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগসরকার কখনও কোন বাধা দেয়নি বা হুশিয়ারী শব্দ উচ্চারন করেনি । ওরা হত্যা করে যাচ্ছে আর হাসিনা চুপ চাপ মজা দেখছে। এইটাও সমর্থন । হাসিনা চুপচাপ ভারতের বাংলাদেশী হত্যা সমর্থন করছে যেমন গোলাম আজম পাকিস্তানের বাংলাদেশী হত্যা সমর্থন করেছিলো।

যদি গোলাম আজমের ফাঁসী হয় তাহলে হাসিনার কেনো ফাঁসী হবেনা?? Moin Hassan Prince: ১৯৭১ এর নাম ভাঙ্গিয়ে এদেশে আর কতকাল রাজনীতি হবে। আর মানুষ পারেও । সস্তাবুলিতে গলে যায়। অত্যাচারের কোন সীমা নাই। মানুষের এতো ধর্য্য আসে কোথা থেকে।

পাবলেকেরই যত সমস্যা। তা না হলে পিটায় না ক্যান এই দালাল গুলিরে...। শান্তি অশান্তি: ১৯৭১ একটা পুঁজি । এই পুঁজি ভারত করে বিনিয়োগ। হাসিনা হলো সেই পুজির বিনিয়োগের সুদ বা মুনাফা।

Moin Hassan Prince: ঠিক। একটা তীব্র গনবিক্ষোভ দরকার। আর রাস্তায় পাবলিক নামলে আর ২-৪টা-রে পিটায়া মারলে কিছু নতুন ধারা সৃষ্টি হতো। নতুন কিছু আইডিয়া দরকার। অবশ্য তাতেও লাভ নাই।

তরুন প্রজন্ম ব্যাস্ত। ক্যারিয়ার আর বিনোদন নিয়ে । রাজনীতিকে তারা ঘৃণা করে। দেশকে ভালোবাসে মনে মনে... শান্তি অশান্তি: যুক্তরাষ্ট্রের একজন সাদা নাগরিককে যদি এইভাবে কোন দেশ হত্যা করতো তাহলে সেই দেশের খবর হয়ে যেতো। বাংলাদেশের নাগরিকদের জীবনের কোন মূল্য দেশেই নাই তাই ভারতীয়রা কুকুরের মতো বাংলাদেশী গুলি করে ।

সরকার এইসব ব্যাপারে কোন মাথা ঘামায়না। ১৯৭১ ছিল সেই বিনিয়োগ - ১৬ই ডিসেম্বর ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয় বাংলাদেশী হত্যার লাইসেন্স । শান্তি অশান্তি: বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম এখন ভারতীয় ফেনসিডিলের নেশা করে ঘুমায়। নির্জিব। এটাই তো চায়।

সেই দেশ প্রেম আর নাই। কোথাও নাই। সব কিছুই বিক্রি করে। মা, মাটি, দারিদ্রতা, রক্ত, মাংশ, মান, সন্মান, যা হাতের কাছে পাচ্ছে তা ই বিক্রি করে দিচ্ছে ফেনসিডিল কেনার জন্য । Moin Hassan Prince: শুনেছি, ফেনসিডিলের কারখানা গুলি নাকি সব বর্ডারের পাশেই ।

ট্রান্সপোর্টেশন কষ্ট কমাতে। আর এখন ট্রাকে ট্রাকেই ফেনসিডিল আসে। Trackless Chakma Bukku: লাইক দিলাম, পরে তোমার সাথে আমাকেও যাতে ছয় মাসের জেল জরিমানায় যেতে হয়... শান্তি অশান্তি: ভাই বোন একসাথেই থাকবো না হয়। আমার উপরে কোন ভরসা নাই স্বপ্ন স্রষ্টা :ইদানীং আমার মনে হচ্ছে- হাসিনা ১৬ কোটি বাংলাদেশীর উপর পিতৃ হত্যার প্রতিশোধ নিচ্ছেন । শান্তি অশান্তি: হাসিনা কি তাঁর পিতামাতাকে কোনদিন ভালবেসেছেন? যদি ভালবাসতেন তাহলে দেশকে ভালবাসতেন।

আর যদি দেশকে ভালবাসতেন তাহলে দেশের মানুষের লাশের উপরে হেসে হেসে আনন্দ করে এঁকে ওকে গালি দিয়ে বেড়াতেননা। দালালরা শুধু কমিশন ভালবাসে। দালালদের মাবাবাভাইবোন বা দেশ বলে কিছু থাকেনা। আপনারা পরে হয়ত ভাবছেন শান্তি অশান্তি জামাতের কোন লোক!! না উনি একজন বামপন্তি রাজনৈতিক অনেক শক্তিশালী মহিলা, যেনি অগাধ জ্ঞ্যান রাখেন অনেক বিষয়ে, আর সত্য বলতে কখন ও কুন্থিতবোধ করেন না, উনার কাছ থেকে আমি অনেক অজানা ইতিহাস জেনেছি,। এখন আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন শান্তি অশান্তি যা বলেছেন , তা সত্য হলে , ''হাসিনা চুপচাপ ভারতের বাংলাদেশী হত্যা সমর্থন করছে যেমন গোলাম আজম পাকিস্তানের বাংলাদেশী হত্যা সমর্থন করেছিলো।

যদি গোলাম আজমের ফাঁসী হয় তাহলে হাসিনার কেনো ফাঁসী হবেনা?'' আমার ও প্রশ্ন কেনো শেখ হাসিনার ফাঁসি হবে না??? ( বিশ্বাসী যাত্রী , ব্লগ থেকে সংগৃহীত) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.