আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চকলেট কী, জানে না ওই শিশুরা

আমারে দিবো না ভুলিতে চকলেট কে না পছন্দ করে? শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই কমবেশি চকলেট ভালোবাসে। চকলেট খেয়ে তৃপ্তি পায়নি—এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু তাদের অনেকেই হয়তো জানে না এই চকলেট তৈরির পেছনে কাদের হাড়ভাঙা পরিশ্রম রয়েছে। হাজার হাজার শিশুর দিনরাত পরিশ্রমের ফসল হলো চকলেট। তাদের অনেকে কোনো দিন চকলেটের স্বাদও পায়নি।

এমনকি অনেক শিশু ‘চকলেট’ কী, তা-ও জানে না। কিন্তু চকলেট তৈরির জন্য তাদের বরণ করে নিতে হয়েছে দাসের জীবন। নরম সুস্বাদু যে চকলেট মুখে দিয়ে তৃপ্তিতে আমাদের চোখ বুঁজে আসে, সেই চকলেট তৈরি হয় কোকো ফল থেকে। পশ্চিম আফ্রিকার বিস্তীর্ণ এলাকায় কোকোর চাষ হয়। আর সেখানে কোকো চারা রোপণ থেকে শুরু করে ফল পাকা পর্যন্ত—প্রতিটি ধাপে হাজার হাজার শিশু দিনরাত পরিশ্রম করে যায়।

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কোকো উত্পাদিত হয় আইভরি কোস্টে। সেখানেও হাজার হাজার শিশু কাজ করছে। আইভরি কোস্ট থেকে সিএনএন সংবাদদাতা ডেভিড ম্যাকেঞ্জি বলেন, বিশ্বব্যাপী চকলেট কারখানার মালিকেরা এক দশক আগে কোকো চাষে শিশুদের দাস হিসেবে ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনো অসংখ্য শিশু কোকো চাষে দাস হিসেবে কাজ করছে। সিএনএনের এ-বিষয়ক একটি তথ্যচিত্রে দেখা যায়, কোকো চাষে দাস হিসেবে শিশু সরবরাহ করছে একটি মানব পাচারকারী নেটওয়ার্ক।

এ ছাড়া অনেক কারখানা স্বল্প অর্থে শিশুশ্রমও কিনে নিচ্ছে। এমনই একজন হলো শিশু আবদুল। আইভরি কোস্টে সে সাত বছর বয়স থেকে কোকো চাষের কাজ করছে। তার বয়স এখন ১০। তিন বছর ধরে সে একই কাজ করে যাচ্ছে।

আর কত দিন এই কাজ করে যেতে হবে তা জানা নেই আবদুলের। জানা নেই আবদুলের মতো আরও অনেক শিশুরই। সিএনএন। চকলেট কে না পছন্দ করে? শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই কমবেশি চকলেট ভালোবাসে। চকলেট খেয়ে তৃপ্তি পায়নি—এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না।

কিন্তু তাদের অনেকেই হয়তো জানে না এই চকলেট তৈরির পেছনে কাদের হাড়ভাঙা পরিশ্রম রয়েছে। হাজার হাজার শিশুর দিনরাত পরিশ্রমের ফসল হলো চকলেট। তাদের অনেকে কোনো দিন চকলেটের স্বাদও পায়নি। এমনকি অনেক শিশু ‘চকলেট’ কী, তা-ও জানে না। কিন্তু চকলেট তৈরির জন্য তাদের বরণ করে নিতে হয়েছে দাসের জীবন।

নরম সুস্বাদু যে চকলেট মুখে দিয়ে তৃপ্তিতে আমাদের চোখ বুঁজে আসে, সেই চকলেট তৈরি হয় কোকো ফল থেকে। পশ্চিম আফ্রিকার বিস্তীর্ণ এলাকায় কোকোর চাষ হয়। আর সেখানে কোকো চারা রোপণ থেকে শুরু করে ফল পাকা পর্যন্ত—প্রতিটি ধাপে হাজার হাজার শিশু দিনরাত পরিশ্রম করে যায়। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কোকো উত্পাদিত হয় আইভরি কোস্টে। সেখানেও হাজার হাজার শিশু কাজ করছে।

আইভরি কোস্ট থেকে সিএনএন সংবাদদাতা ডেভিড ম্যাকেঞ্জি বলেন, বিশ্বব্যাপী চকলেট কারখানার মালিকেরা এক দশক আগে কোকো চাষে শিশুদের দাস হিসেবে ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনো অসংখ্য শিশু কোকো চাষে দাস হিসেবে কাজ করছে। সিএনএনের এ-বিষয়ক একটি তথ্যচিত্রে দেখা যায়, কোকো চাষে দাস হিসেবে শিশু সরবরাহ করছে একটি মানব পাচারকারী নেটওয়ার্ক। এ ছাড়া অনেক কারখানা স্বল্প অর্থে শিশুশ্রমও কিনে নিচ্ছে। এমনই একজন হলো শিশু আবদুল।

আইভরি কোস্টে সে সাত বছর বয়স থেকে কোকো চাষের কাজ করছে। তার বয়স এখন ১০। তিন বছর ধরে সে একই কাজ করে যাচ্ছে। আর কত দিন এই কাজ করে যেতে হবে তা জানা নেই আবদুলের। জানা নেই আবদুলের মতো আরও অনেক শিশুরই।

সিএনএন। Click This Link  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।