আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেশের স্বার্থেই ইন্ডিয়ার দালালদের বিরুদ্ধে আমাদের বিজিবি সদস্যেদের বন্দুকের গুলি ব্যবহার করার সময় এসেছে !!!!!!!!!!

Student : B.Sc in EEE যে সমস্ত গরু ব্যবসায়ী অবৈধ পথে ইন্ডিয়া থেকে গরু আনছে এরা আসলে চোরাকারবারি । এরা শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বার্থে আমাদের দেশের অর্থ অবৈধ ভাবে ইন্ডিয়ানদের হাতে তুলে দিচ্ছে বিনিময়ে ইন্ডিয়ানদের পন্য অবৈধ ভাবে যাতে আমাদের দেশের বাজার দখল করতে পারে এই কুকাজে ইন্ডিয়ানদের সাহায্য করছে । এরাই সত্যিকারের ইন্ডিয়ার দালাল । এদেরকে অনেকে নিরীহ গরু ব্যবসায়ী বললেও আসলে এরা অবৈধভাবে চোরাচালানের মাধ্যমে ইন্ডিয়া থেকে গরু আনছে । কেননা সীমান্ত দিয়ে বৈধভাবে গরু আমদানি করার কোন সুযোগই নাই ।

কারনটা হলো বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার মধ্যে বৈধভাবে গরু আমদানি-রপ্তানীর আইনত কোন সুযোগ নাই । ফলে যে সমস্ত গরু আমাদের দেশে আসছে ,তার সবই আসছে চোরা পথে । ইন্ডিয়া সব সময় চায় বৈধ-অবৈধ যে কোন উপায়ে বাংলাদেশের বাজার দখল রাখতে, বাংলাদেশ যাতে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু থাকে এবং সবর্দা অর্থনৈতিক ভাবে বাংলাদেশ যাতে ইন্ডিয়ার উপড় নির্ভরশীল থাকে সে ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করতে । এ ঊদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করার জন্য তারা তাদের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে বাংলাদেশেরই কিছু কুলাঙ্গার সন্তান চোরাকারবারিদের । আর এই চোরাকারবারিদেরই একটি উপদল হলো বর্তমানের আলোচিত গরু চোরাচালানীরা ।

এই গরু চোরাচালানীরাই আসলে ইন্ডিয়ার দালাল । এরা শুধুমাত্র নিজের লাভের জন্য দেশের স্বার্থকে বিক্রি করে দেশের অর্থ অবৈধ ভাবে বিদেশীদের (ইন্ডিয়ানদের) হাতে তুলে দিচ্ছে আর অবৈধভাবে ওদের পণ্য আনছে আমাদের দেশে । কিন্তু দেশের স্বার্থকে বিক্রি করে অবৈধ ভাবে উপার্জিত অর্থের লাভের ভাগাভাগি নিয়ে যখন এদের সাথে বিএসএফ এর বনাবনি হয় না (অবৈধ কামের ঘুষ নিয়ে মতবিরোধ!!!) তখনই গুলিবর্ষণ সহ নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। পুরো ব্যাপারটাই ঠিক একদল ডাকাতের মত যারা ডাকাতির লাভের মাল নিয়ে ভাগাভাগির সময় অর্ন্তকোন্দলে লিপ্ত হয়ে খুনাখুনি করে । আসলে এসমস্ত গরু চোরাকারবারী নামক ইন্ডিয়ার দালাল আর বিএসএফ উভয়ই আমাদের দেশের অর্থনীতির জন্য বিপদজনক ।

এদের উভয়ের টার্গেট বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বারোটা বাজিয়ে নিজের আখের গোছানো । এসব কারনেই গরু ব্যবসায়ী নামীয় এসব ইন্ডিয়ার দালালেরা যখন অবৈধ কামের ঘুষ নিয়ে বিএসএফ এর সাথে মতবিরোধের কারনে গুলি খায় তখন আমার একটুও কষ্ট লাগে না । কারন এরা বেঁচে থেকে যা করে তা দেশের জন্য মোটেও মঙ্গলজনক না বরং দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকারক । আজ যে লোকটি শুধুমাত্র নিজের স্বার্থে অবৈধভাবে গরু চোরাচালান করছে, সে যে আগামীকাল ফেন্সিডিল চোরাচালান করবে না তার নিশ্চয়তা কে দিবে !!!!এসবদিক বিবেচনা করে তাই ইন্ডিয়ানদের স্বার্থে ব্যবহৃত এইসব গরু ব্যবসায়ী (চোরাকারবারি)নামীয় এসব ইন্ডিয়ার দালালদেরসহ সবধরনের অবৈধ পণ্যের চোরাকারবারিদের একখনি রোখার জন্য আমাদের বিজিবি সদস্যেদের বন্দুকের গুলি ব্যবহার করার সময় এসেছে বলে মনে হয় । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.