আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিশ্বের সেরা দশ গোয়েন্দা সংস্থা

১০. ASIS – অস্ট্রেলিয়া লোগোঃ গঠনঃ১৩ মে ১৯৫২ সদর দপ্তরঃ ক্যানবেরা,অস্ট্রেলিয়া বার্ষিক বাজেটঃ ১৬২ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীঃ প্রধানমন্ত্রী Minister responsible The Hon. Stephen Smith MP, Minister for Foreign Affairs সংস্থা প্রধানঃ নিক ওয়ার্নার মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, বন্ধু ভাবাপন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যোগাযোগ রক্ষা,প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দেশ ও মিত্রদের অর্থনৈতিক ও সামরিক স্বার্থ রক্ষায় গোয়েন্দা তৎপরতা পরিচালনা। প্রধান প্রতিদন্দী চিন,ইন্দোনেশিয়া ও উত্তর কোরীয় গোয়েন্দা সংস্থা। যোগাযোগঃ http://www.asis.gov.au/ ৯। "র" বা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং লোগোঃ धर्मो रक्षति रक्षित: গঠনঃ ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৮ সদর দপ্তরঃ নতুন দিল্লী জবাবদিহিতাঃ প্রধানমন্ত্রীর অফিস সংস্থা প্রধানঃ সঞ্জীব ত্রিপাঠি সহকারী সংস্থাঃ ৫ টি মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, বন্ধু ভাবাপন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যোগাযোগ রক্ষা, কাউন্টার টেররিজম,ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন, বৈদেশিক নীতি নির্ধারনে সহায়তা, গুপ্তহত্যা, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,আভ্যন্ত্রীন সকল গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ন্ত্রন। সংগঠনঃ প্রধান বিচরন এলাকাঃ বাংলাদেশ,নেপাল,শ্রীলংকাআফগানিস্তান,্তিব্বত,ম্যাকাও,মধ্যপ্রাচ্য, সেন্ট্রাল এশিয়া,ইউরোপ,উত্তর আমেরিকা,অস্ট্রেলিয়া সহ বিশ্বের ভারতীয় বংশভুত জনগোস্টি বাস করে এমন যে কোন এলাকা ।

প্রধান প্রতিদন্দীঃ আইএস আই,এম এসএস (চীন),জিআইপি (সৌদি),ডিজিএফ আই। বিখ্যাত অপারেশনঃবাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ ,খুটাপারমাবিক ঘাটির ব্লু প্রিন্ট চুরি,সিকিম অপরেসশন,আফ্রিকায় নাবিবিয়া ট্রেনিং,শ্রীলংকায় অপারেশন ক্যাকটাস, অপারেশন চানক্য। ৮। আই এস আই আই এস আই,ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স। পাকিস্তান লোগোঃ স্থাপিতঃ ১৯৪৮ কর্মী সংখ্যাঃ অজ্ঞাত,সম্ভাব্য সংখ্যা ১০,০০০ সদর দপ্তরঃ আবপাড়া ইসলামাবাদ জবাবদিহিতাঃ পাকিস্তান সরকার সংস্থা প্রধানঃ জেনারেল আহামেদ সুজা পাশা বিভাগঃ ৮ টি মুল দায়িত্বঃ সরকারের ভিতরে সরকার,আভ্যন্তরিন ও বৈদেশিক নীতি নির্ধারন, দেশের অভ্যন্তরে ও দেশের বাইরে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, গুপ্ত হত্যা, বিচ্ছিন্তাবাদ দমন, বৈদেশিক নীতি নির্ধারনে সহায়তা, কাউন্টার টেররিজম, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,বিদেশী কুটনৈতিকদের ওপর নজরদারি,শত্রু এজেন্টদের সন্ধান, নতুন প্রযুক্তি সংগ্রহ,ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন পরিচালনা,অবৈধ অস্ত্র ও ডায়মন্ড কেনা বেচা,জিহাদি ট্রেনিং ক্যাম্প পরিচালনা ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্পিওনাজ।

প্রধান বিচরন এলাকাঃ দক্ষিন এশিয়া,মধ্যপ্রাচ্য, সেন্ট্রাল এশিয়া,ইউরোপ,উত্তর আমেরিকা,অস্ট্রেলিয়া সহ সারা বিশ্ব। প্রধান প্রতিদন্দীঃ “র”,মোসাদ। বিখ্যাত অপারেশনঃসোভিয়েত বিরোধী আফগান যুদ্ধ,কার্গিল যুদ্ধ,ওয়ার অন টেরর ওয়াজিরিস্তান,বালুচিস্তান এ আকবর বুগাতি হত্যা। ৭। ডিজিএস ই –ডাইরেকশন জেনারেল ডি লা সিক্রেতে এক্সটেরিয়র দেশঃ ফ্রান্স লোগোঃ গঠনঃ ২ এপ্রিল ১৯৮২ পুর্বের সংস্থাঃ ইডিসিইএস সদর দপ্তরঃ ১৪১ বুলভার্ড মর্টেয়ার,২০তম প্যারিস,ফ্রান্স জবাবদিহিতাঃ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সংস্থা প্রধানঃ এরার্ড কর্বিন ডি ম্যাঙ্গাউক্স সহকারী সংস্থাঃডি সি আর আই মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, বন্ধু ভাবাপন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যোগাযোগ রক্ষা, কাউন্টার টেররিজম,ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,আভ্যন্ত্রীন সকল গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ন্ত্রন।

নামকরা এজেন্টঃ মার্ক ওব্রেইরে, ডেনিস অ্যালেক্স, হার্ভ জাউবার্ট, পেরি মার্টিনেট,জেরার্ড রয়েল। প্রধান বিচরন এলাকাঃ আফ্রিকা,ইউরোপ,মধ্যপ্রাচ্য,দক্ষিন পুর্ব এশিয়া। যোগাযোগঃ http://www.defense.gouv.fr/english/dgse ৬। ফেডারেলনায়া সুলঝবা বেজপাসনোস্তি রাশিস্কয় ফেডেরাটসি বা এফ এস বি রাশিয়া। লোগোঃ স্থাপিতঃ ৩ এপ্রিল ১৯৯৫ পুর্বসূরিঃ কেজিবি (তার আগে চেকা ) কর্মী সংখ্যাঃ ৩,৫০,০০০ সদর দপ্তরঃ ল্যুবিয়াঙ্কা স্কোয়ার ,মস্কো জবাবদিহিতাঃ প্রেসিডেন্ট রাশিয়ান ফেডারেশন সংস্থা প্রধানঃ মিখায়েল ফার্দকভ সাহায্যকারী/সহকারী সংস্থাঃ গ্রু বিভাগ: ১০ টি মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, গুপ্ত হত্যা,বর্ডার সার্ভেইল্যান্স, রপ্তানী নিয়ন্ত্রন,কাউন্টার টেররিজম, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,বিদেশী কুটনৈতিকদের ওপর নজরদারি।

নামকরা এজেন্টঃ আন্না চ্যাপম্যান লোগোঃ যোগাযোগঃ http://www.fsb.ru/ ৫। বুন্দেসনাচরিস্টেন্ডেন্সট অথবা বি এন ডি – জার্মানী লোগোঃ স্থাপিতঃ১ এপ্রিল ১৯৫৬ সদস্য সংখ্যাঃ ৬৫০০ সংস্থা প্রধানঃ স্থাপিতঃ ৩ এপ্রিল ১৯৯৫ সদর দপ্তরঃ বার্লিন,জার্মানী জবাবদিহিতাঃ জার্মান চ্যান্সেলারী ও ফেডারেল মিনিস্ট্রার অব স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স । সংস্থা প্রধানঃ আর্নেস্ট উহর্ল মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, কাউন্টার টেররিজম,আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নজরদারি,অবৈধ ভাবে প্রযুক্তি আদান প্রদানে বাধাদান,ইনফরমেশন ওয়ার্ফেয়ার,সামরিক অথ্য সংগ্রহ ,চাইল্ড আর্মস ড্রাগস ট্রাফিকিং বন্ধ। বিখ্যাত অপারেশনঃ যোগাযোগঃ Click This Link ৪। গওজিয়া অ্যাংকেন বু অথবা মিনিস্ট্রি অব স্টেট সিকিউরিটি (এম এস এস,গনচীন ।

(MSS) লোগোঃ স্থাপিতঃ কর্মী সংখ্যাঃ ২০০৫ সালে দলত্যাগী দুইজন চীনা এজেন্ট থেকে জানা গেছে শুধু অস্ট্রেলিয়াতেই এম এস এস এর ১০০০ ইনফর্মার আছে। সদর দপ্তরঃ বেইজিং জবাবদিহিতাঃ স্টেট কাউন্সিল অফ চায়না সংস্থা প্রধানঃ জেং হুই চ্যাং স্বরাস্ট্র মন্ত্রী বিভাগ: ১২ টি ব্যুরো তে বিভক্ত। মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, গুপ্ত হত্যা,বর্ডার সার্ভেইল্যান্স, আভ্যন্ত্রিন নিরাপত্তা, কাউন্টার টেররিজম, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,বিদেশী কুটনৈতিকদের ওপর নজরদারি,শত্রু এজেন্টদের সন্ধান,কাউন্টার রেভ্যুলুশনারি কার্যক্রম দমন,সাইবার ওয়ার্ফেয়ার পরিচালনা, নতুন প্রযুক্তি সংগ্রহ,বিশ্বের বড় বড় কর্পোরেশন গুলির নীতি নির্ধারনের চেস্টা,ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্পিওনাজ। প্রধান বিচরন এলাকাঃ ম্যাকাও,হংকং, তাইওয়ান,নেদারল্যান্ড,অস্ট্রেলিয়া,পশ্চিম ইউরোপ,রাশিয়া,মার্কিন যুক্তরাস্ট্র ,ভারত,জাপান,নেপাল,শ্রী লংকা,দক্ষিন আমেরিকা, উত্তর ও পশ্চিম আফ্রিকা ও সারা দুনিয়ার চাইনিজ বংশভুত জনগন। নামকরা এজেন্টঃ ল্যারি উ তাইচিন, ক্যাট্রিনা লেউং,পিটার লী,চি মাক, কো সুয়েন মো।

১৯৯৬ সালে এফ-১৫,বি-৫২ সহ বহু সামরিক প্রযুক্তি পাচারের অভিযোগে ডং ফ্যাং চ্যু নামে বোয়িং কোম্পানীর এক ইঞ্জিনিয়ার ধরা পড়েন। ধারনা করা হয় মার্কিন যুক্তরাস্ট্র,ইউকে,কানাডা ইউরোপ,ভারত, জাপানে আন অফিশিয়াল কাভারে যেমন ব্যবসায়ি,সাংবাদিক,খেলওয়ার, ব্যাংকার, শিক্ষক,রাজনীতিবিদ হিসাবে কমপক্ষে ১২০ জন এম এস এস কর্মী অবস্থান করছেন। প্রধান প্রতিদন্দীঃ সারা দুনিয়ার বেশিরভাগ গোয়েন্দা সংস্থা। ৩। এম আই সিক্স – যুক্তরাজ্য গঠনঃ ১৯০৯ সাল সিক্রেট সার্ভিস ব্যুরো নামে লোগোঃ সদর দপ্তরঃ ভাউক্স হল ক্রস লন্ডন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীঃ উইলিয়াম হেগ পররাস্ট্রমন্ত্রী সংস্থা প্রধানঃ স্যার জন সারোয়ার্স।

মুল দায়িত্বঃ বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, বন্ধু ভাবাপন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যোগাযোগ রক্ষা, দেশ ও মিত্রদের অর্থনৈতিক ও সামরিক স্বার্থ রক্ষায় গোয়েন্দা তৎপরতা পরিচালনা। বিখ্যাত এজেন্টঃ জেমস বন্ড যোগাযোগঃ https://www.sis.gov.uk/ বিখ্যাত অপারেশনঃঅপারেশন কাপকেক ২। সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সী বা সি আই এ এছাড়া কোম্পানী,এজেন্সী নামে পরিচিত। লোগোঃ স্থাপিতঃ ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ কর্মী সংখ্যাঃ অজ্ঞাত,সম্ভাব্য সংখ্যা ২০,০০০ সদর দপ্তরঃ জর্জ বুশ সেন্ট্রার ফর ইন্টেলিজেন্স,ভার্জিনিয়া ,ল্যাংলী। জবাবদিহিতাঃ মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

সংস্থা প্রধানঃ ডেভিড পেট্রাউস বিভাগ: মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা বিভাগ MENA ,দক্ষিন এশিয়া বিভাগ OSA,রাশিয়ান ও ইউরোপিয়ান বিভাগ OREA ,এশিয়া প্যাসিফিক,ল্যাটিন আমেরিকা, ও আফ্রিকা বিভাগ (APLAA)। বাজেটঃ ২৬ বিলিয়ন ,ঘোষিত। মুল দায়িত্বঃ এতোটাই বিশাল যে সম্পুর্ন বর্ননা কঠিন। সাধারন ভাবে বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, গুপ্ত হত্যা, বৈদেশিক নীতি নির্ধারনে সহায়তা, কাউন্টার টেররিজম, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,বিদেশী কুটনৈতিকদের ওপর নজরদারি,শত্রু এজেন্টদের সন্ধান,সাইবার ওয়ার্ফেয়ার পরিচালনা, নতুন প্রযুক্তি সংগ্রহ,ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন পরিচালনা,ড্রোন আক্রমন,গুপ্ত কারাগার পরিচালনা,বিশ্বের বড় বড় কর্পোরেশন গুলির নীতি নির্ধারনের চেস্টা,ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্পিওনাজ। স্ট্রাকচারঃ প্রধান বিচরন এলাকাঃ সমগ্র সৌরজগত প্রধান প্রতিদন্দীঃ এম এস এস, এফ এস বি,আল কায়েদা বিখ্যাত অপারেশনঃ বে অব পিগস হামলা,বিন লাদেন হত্যা, অপারেশন ফোনিক্স (ভিয়েতনাম), অপারেশন গ্লাডিও।

যোগাযোগঃ https://www.cia.gov/ ১। মোসাদ,ইসরাইল HaMossad leModi'in uleTafkidim Meyuchadim (Institute for Intelligence and Special Operations) লোগোঃ স্থাপিতঃ ১৩ ডিসেম্বর ১৯৪৯ কর্মী সংখ্যাঃ অজ্ঞাত,সম্ভাব্য সংখ্যা ১২০০ সদর দপ্তরঃ তেল আভিভ ইসরাইল জবাবদিহিতাঃ প্রধানমন্ত্রী সংস্থা প্রধানঃ তামির পারদো মোটোঃ "Where there is no guidance, a nation falls, but in an abundance of counselors there is safety." বাজেটঃ অজ্ঞাত মুল দায়িত্বঃ এতোটাই বিশাল যে সম্পুর্ন বর্ননা কঠিন। সাধারন ভাবে বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, গুপ্ত হত্যা, বৈদেশিক নীতি নির্ধারনে সহায়তা, কাউন্টার টেররিজম, নিজেস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরী,বিদেশী কুটনৈতিকদের ওপর নজরদারি,শত্রু এজেন্টদের সন্ধান,সাইবার ওয়ার্ফেয়ার পরিচালনা, নতুন প্রযুক্তি সংগ্রহ,ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন পরিচালনা,ড্রোন আক্রমন,গুপ্ত কারাগার পরিচালনা,বিশ্বের বড় বড় কর্পোরেশন গুলির নীতি নির্ধারনের চেস্টা,ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্পিওনাজ। প্রধান বিচরন এলাকাঃ সমগ্র সৌরজগত প্রধান প্রতিদন্দীঃ এমএসএস,এফ এস বি,এম আই এস আই আর আই ,হিজবুল্লাহ ,হামাস । বিখ্যাত অপারেশনঃ আর্জেন্টিনায় আইখম্যান হান্ট ১৯৬০,হেবাররত চুকারস হত্যা ১৯৬৫, অপারেশন ডায়মন্ড১৯৬৩-৬৬, ১৯৭২ সালের মিউনিখ অলম্পিকে হত্যাকান্ডের প্রতিশোধ, অপারেশন জেরাল্ড বুল কিলিং১৯৯০,আতেফ বেইসো হত্যা১৯৯২, মোহাম্মদ আল মাবহু হত্যা ২০১০।

যোগাযোগঃ http://www.mossad.gov.il/default.aspx  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.