আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পাকিস্তানি কন্ঠশিল্পী গুলজার আলম-এর দুঃখ এবং আমাদের সান্ত্বনা

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান। রবীন্দ্রনাথ আজই, অর্থাৎ, ২৮ ডিসেম্বর প্রথম আলো ‘সহিংসতা বদলে দিয়েছে গানের ধারা’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদনে ছেপেছে: ‘তাঁর গানে থাকে শান্তি ও আশার বাণী। কিন্তু নিজে সব সময় সন্ত্রাসী হামলার ভয়ে ভীত থাকেন। ...পাকিস্তানি এই কন্ঠশিল্পীর নাম গুলজার আলম।

বাড়ি খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারে। আফগান সীমান্তবর্তী এই পেশোয়ার শহরটি বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক শহরগুলোর একটি। সেখানে সংগীতকে ধর্মবিরোধী হিসেবে দেখে থাকে তালেবানপন্থী মোল্লারা। ’ প্রতিবেদনটি পড়তে পড়তে আমার ভিতরে কিছু আলোরণ টের পেলাম। অনিবার্যভাবেই আমার কিছু কথা মনে পড়ে গেল ... পাকিস্তানি কন্ঠশিল্পী গুলজার আলম-এর মতোই আজও বাংলাদেশের বাউলরা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।

কখন আবার আলেম সমাজের আক্রমন হয়। সাধের চুল-দাড়ি-ঝুঁটি কেনে নেয় ...বাংলার বাউলের ওপর এই সব নিপীড়ন নতুন তো নয়। বাউলেরা শাস্ত্রবিরোধী; অর্থাৎ তালেবানপন্থী মোল্লারা যা যা বিশ্বাস করে বাউলরা তা করে না। বরং উলটো বাউলেরা কাঠমোল্লাদের ব্যাঙ্গাত্মক সব প্রশ্ন করে। যেমন- সুন্নত দিলে হয় মুসলমান/ নারী লোকের কি হয় বিধান গো? কিংবা শুনি ম’লে (মরলে) পাব বেহেস্তখানা/ তা শুনে তো মন মানে না।

মৌলবাদীরা এসব Eschatological প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি। ফলে উনিশ শতক থেকেই বাউলদের মাথার ওপর নেমে এসেছিল কট্টরপন্থীদের সুতীক্ষ্ম খড়গ। । বাউলদের বিষয়ে ইসলামী কট্টরপন্থিদের মূল আপত্তি প্রধানত ছিল দুটি জায়গায়। (১) গান; (২) বাউলপরিমন্ডলে নারীর স্বাধীন বিচরণ।

বাউলেরা মূলত নারীভজা। অর্থাৎ, বাউলেরা মাতৃতান্ত্রিক। কাজেই কওমের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিককে ‘দেবী’ বানালে তেনাদের তো ক্ষেপার কথাই। তার ওপর গানবাজনা তো হারাম। ইসলামে গান গাওয়া জায়েজ নয়- তালেবানপন্থী মোল্লাদের এমনই ধারণা।

এর উত্তরে লালন গাইলেন- বীণার নামাজ তারে তারে/আমার নামাজ কন্ঠে গাই এসব কারণে বাউলদের গানের আসরে উনিশ শতকের বাংলার তালেবানিদের দাঙ্গা বাধাতে দেখা গেল। পাকিস্তানি কন্ঠশিল্পী গুলজার আলম- এর ওপর এরই মধ্যে তিন-তিনবার ইসলামী কট্টরপন্থীদের সশস্ত্র আক্রমন হয়ে গেছে। আফগান সীমান্তবর্তী অঞ্চলে চৈনিকরা ব্যবসা ভালোই করছে। সুতরাং অত্র অঞ্চলে ‘ফায়ার আমর্স’ জিনিসটা নেহাৎ শিশুর খেলনা হয়ে উঠেছে । উনিশ শতকের বাঙালি তালেবানিরা অবশ্য ‘ফায়ার আমর্স’এর অভাবে বাউলের গানের আসরে কেবল ইঁটপাটকেলই ছুঁড়ত।

সেরকম দৃশ্য আমরা দেখেছিও বৈ কী লালনের জীবনীভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে। বাউলদের ওপর নানারকম দৈহিক নিপীড়ন ছাড়াও আলেম সমাজ বাউলদের একতারা ভেঙে ফেলত এবং তাদের ঝুঁটি কেটে নিত। (এই ঝুঁটিটি প্রকৃতঅর্থে মাতৃতান্ত্রিক নারীভজা তরিকার প্রতীক। ) ... আতঙ্কে নিরামিষভোজী নারীবাদীদের আত্মগোপন করা আর বহির্বাস ত্যাগ করা ছাড়া আর উপায় রইল না। ওই সময় অর্থাৎ উনিশ শতকের বাংলায় বাউলবিরোধী ওহাবী, ফারায়জী আর আহলে হাদীস আন্দোলনের উত্থান ঘটেছিল।

সুতরাং একতারা হাতে নিরীহ ভাবুকগণ চারিদিকে ঘোর অন্ধকার দেখছিল। চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ মনের মানুষ ছবিতে মীর মশাররফ হোসেন কে লালনের পক্ষের একজন পজিটিভ চরিত্র হিসেবে উপস্থাপন করলেন। অথচ সেই মীর মশাররফ হোসেনই বাউলদের বিরুদ্ধে ব্যঙ্গ করে কি বলেছেন শুনুন- ঠ্যাঁটা গুরু ঝুটা পীর বালা হাতে নেড়ার ফকির এরা আসল শয়তান কাফের বেইমান। রংপুরের মৌলানা রেয়াজউদ্দীন আহমদের লেখা ‘বাউল ধ্বংস ফৎওয়া’ বইটি কট্টর মুসলিম সমাজে খুব জনপ্রিয় হয়। ১৯২৫ সালে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণে তিনি লিখেছেন: ‘এই বাউল বা ন্যাড়া মত মোছলমান হইতে দূরীভুত করার জন্য বঙ্গের প্রত্যেক জেলায়, প্রত্যেক গ্রাম, মহল্যা জুমা ও জমাতে এক একটি কমিটি স্থির করিয়া যতদিন পর্যন্ত বঙ্গের কোন স্থানেও একটি বাউল বা ন্যাড়া মোছলমান নামে পরিচয় দিয়া মোছলমানের দরবেশ ফকীর বলিয়া দাব করিতে থাকিবে ততদিন ঐ কমিটি অতি তেজ ও তীব্রভাবে পরিচালনা করিতে হইবে।

’ ‘বাউল ধ্বংস ফৎওয়া’ বই থেকে জানা যায় অবিভক্ত বাংলায় ষাট-সত্তর লক্ষ বাউল ছিল। কট্টপন্থীদের উৎপীড়ন ও অত্যাচারে ভিন্নমতালম্বীরা কোণঠাসা অসহায় হয়ে পড়েছিল। ১৯৪৬ সালে মওলানা আফছার উদ্দীনের নেতৃত্বে একদল লোক কুষ্ঠিয়ার ছেঁউরিয়া আশ্রমে সমবেত লালনপন্থী সমস্ত বাউলদের চুলের ঝুঁটি কেটে নেয়! ১৮৯০ সালে মৃত্যু হওয়ায় লালনের সে অবিশ্বাস্য নির্মম দৃশ্যটি দেখার কথা না। তবে তিনি বেঁচে থাকতে কট্টরপন্থীদের টর্চার কম দেখেননি। এ প্রসঙ্গে উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য তাঁর ‘বাংলার বাউল ও বাউল গান’ বইতে লিখেছেন: ‘শরীয়তবাদী মুসলমানগণ লালনকে ভালো চোখে কোনোদিনই দেখেন নাই।

এ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল লালনের খ্যাতি-প্রতিপত্তির দিনেও তাঁহাকে নিন্দা করিয়াছে। এই বাউলপন্থী নেড়ার ফকিরেরা চিরকাল অপমানিত ও লাঞ্ছিত হইয়াছে। ’ লালনের একটি গানের চরণে সেই ইঙ্গিত রয়েছে যেন- এ দেশেতে এই সুখ হলো/আবার কোথায় যাই না জানি। কিন্তু বাউলনিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়েছিল কিনা? হ্যাঁ। প্রতিবাদ হয়েছিল বৈ কী।

এবং বাঙালি মুসলিম সমাজের শিক্ষিত মহল থেকেই হয়েছিল। লেখক ও বুদ্ধির মুক্তির আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ কাজী আবদুল ওদুদ বাউলনির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ করেছিলেন। বাউল নির্যাতনের বিরুদ্ধে এই মনীষীর অবিস্মরণীয় ভূমিকা আলোচনা করার আগে সংক্ষেপে তাঁর জীবন সম্বন্ধে আলোকপাত করা যাক। তার কারণ আছে। পাকিস্তানি কন্ঠশিল্পী গুলজার আলম তীব্র আতঙ্কে রয়েছেন।

তাঁকে আমাদের সান্ত্বনা দিতে হবে ওই মনীষী কাজী আবদুল ওদুদ এর কথার সূত্র ধরেই। বাংলাপিডিয়ায় লেখা রয়েছে: কাজী আবদুল ওদুদ ১৮৯৪ সালের ২৬ এপ্রিল রাজবাড়ি জেলার পাংশা উপজেলায় জন্মগ্রহন করেছিলেন; অথচ কাজী আবদুল ওদুদ- এর জন্মস্থান সম্বন্ধে উইকিপিডিয়ায় রয়েছে নদীয়া জেলার জগন্নাথপুর। কোনটি সঠিক? সে যাই হোক। কাজী আবদুল ওদুদ-এর বাবা চাকরি করতেন ব্রিটিশ রেলওয়েতে । ছেলেবেলার পড়াশোনা এপার বাংলার গ্রামেই হয়েছিল।

১৯১৯ সালে কলকতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম. এ পাস করেন কাজী আবদুল ওদুদ। এরপর ১৯২০ সালে ঢাকা কলেজে বাংলার অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯২৬ সালটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অত্যন্ত তাৎপর্যময় সাল। কেননা, ওই বছরই ঢাকার মুসলিম সাহিত্য সমাজের উদ্যেগে বুদ্ধির মুক্তির আন্দোলন সূচিত হয়। সে আন্দোলনে কাজী আবদুল ওদুদ-এর ভূমিকা ছিল অনবদ্য।

অধ্যাপনা ছাড়াও কাজী আবদুলল ওদুদ ‘শিখা’ (নামটি তাৎপর্যপূর্ণ) পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। এবং সে পত্রিকায় লিখতেনও। তাঁর লেখায় স্বাভাবিকভাবেই যৌক্তিক চিন্তার প্রতিফলন ঘটত। তার কারণ আছে। মতাদর্শের দিক থেকে কাজী আবদুল ওদুদ ছিলেন জার্মান কবি গ্যেয়টে, বাঙালি সমাজসংস্কারক রামমোহন রায় এবং কবি রবীন্দ্রনাথ-এর ভাবশিষ্য।

তাঁর সম্বন্ধে বলা হয়ে থাকে, He attempted to arouse the spirit of free and rational thought and a secular attitude among Bengali Muslims. অভিধান থেকে শুরু করে প্রবন্ধ-নিবন্ধ এবং প্রচুর বই লিখেছেন কাজী আবদুল ওয়াদুদ। এর মধ্যে শাশ্বত বঙ্গ অন্যতম। যা হোক। বাউলনির্যাতনের প্রতিবাদে কাজী আবদুল ওদুদ -এর ভূমিকা ছিল ঐতিহাসিক। ১৯২৭ সাল।

ফরিদপুর। মুসলিম ছাত্র সমিতির বার্ষিক অধিবেশন চলছে। মঞ্চে দাঁড়িয়ে কাজী আবদুল ওদুদ বললেন, 'এই মারাফৎ-পন্থীর বিরুদ্ধে আমাদের আলেম সম্প্রদায় তাঁদের শক্তিপ্রয়োগ করেছেন, আপনারা জানেন। ...আলেমদের এই শক্তি প্রয়োগের বিরুদ্ধে কথা বলবার সব চাইতে বড় প্রয়োজন এই খানে যে সাধনার দ্বারা সাধনাকে জয় করবার চেষ্টা তাঁরা করেননি। তার পরিবর্তে অপেক্ষাকৃত দূর্বলকে লাঠির জোরে তাঁরা দাবিয়ে দিতে চেয়েছেন।

এ দেশে মারফৎ-পন্থী সাধনার পরিবর্তে যদি একটি বৃহত্তর পূর্ণতর সাধনার সঙ্গে বাংলার যোগসাধনের চেষ্টা আমাদের আলেমদের ভিতরে সত্য হতো, তাহলে তাঁদের কাছ থেকে শুধু বাউল ধ্বংস আর নাসারা দলন ফতোয়াই পেতাম না। ’ সে যাই হোক। বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে যেমন বলেছিলেন: ‘আমি বাঙালি, আমি মুসলমান। ’ কাজী আবদুল ওদুদও তেমনি ছিলেন একজন নিষ্ঠাবান মুসলিম, অকৃত্রিম বাঙালি। পাকিস্তান রাষ্ট্রকে স্বীকার করেন নি কাজী আবদুল ওদুদ।

১৯৪৭ এ পাকিস্তান সৃষ্টির পর কলকাতায় চিরস্থায়ী ভাবে চলে গিয়েছিলেন ওই প্রগতিশীল মানুষটি। কাজী আবদুল ওদুদ স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যূদয় দেখে যেতে পারেন নি। কেননা, তিনি ১৯৭০ সালের ১৯ মে মারা যান। ১৯৭১ সালে এক নদী রক্তের বিনিময়ে তাঁরই অসাম্প্রদায়িক আদর্শে অটল থেকে জুলুমবাদ ইসলামী রাষ্ট্র পাকিস্তানের পূর্ব অংশে স্বাধীকার প্রতিষ্ঠা করল বাঙালি মুসলমান। কিন্তু, কেন পূর্ব পাকিস্তানে থাকেননি কাজী আবদুল ওদুদ? পাকিস্তান আমলের ২৬ বছরের বৈষম্যমূলক শাসন-শোষন ইতিহাস এবং হালের রক্তার্ত বেসামাল পাকিস্তানের দিকে তাকা্লেই আমরা সে প্রশ্নের উত্তর পাব।

কট্টরপন্থী আফগান তালেবানদের প্রাণের দোসর পশ্চিম পাকিস্তান রাষ্ট্রটি সেই অর্থে আজও উদার গনতান্ত্রিক হতে পারল না। হওয়ার কথাও না। সে দেশে গায়ক-বাদকের ওপর আক্রমন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। পাকিস্তানি কন্ঠশিল্পী গুলজার আলমও আজ সে আক্রমনের শিকার। সংগীতশিল্পী গুলজার আলম -এর মনে তাই অশেষ দুঃখ।

তাঁকে আমাদের সান্ত্বনা দিতে হবে। তার কারণও আছে। পাকিস্তানের ধর্মভিত্তিক রাজনীতি (আসলে অপরাজনীতি ) এবং কথায় কথায় ধর্মের জিকির কি আমরা সমর্থন করতে পারি? না,পারি না। কিন্তু ও দেশের মানবতাবাদী শিল্পী-লেখকদের আমরা দূরেরও মনে করতে পারি না। কাজেই গুলজার আলম-এর এই দুঃসময়ে সান্ত্বনাস্বরূপ কাজী আবদুল ওদুদ-এর ভাষায় আমরা বলতে চাই: ‘ইসলাম কিভাবে বাঙালীর জীবনে সার্থকতা লাভ করবে, তার সন্ধান যতটুকু পাওয়া যাবে বাংলার এই মারফৎ-পন্থীর কাছে ততটুকুও পাওয়া যাবে না বাংলার মওলানার কাছে, কেননা, সমস্ত অসম্পূর্ণতা সত্ত্বেও মারাফৎ-পন্থীর ভিতরে রয়েছে কিছু জীবন্ত ধর্ম, সৃষ্টির বেদনা, পরিবেষ্টনের বুকে সে এক উদ্ভব; আর মওলানা শুধু অনুকারক, অনাস্বাদিত পুঁথির ভান্ডারী-সম্পর্কশূন্য, ছন্দোহীন তাঁর জীবন।

’(দ্র; সুধীর চক্রবর্তী; গভীর নির্জন পথে । পৃষ্ঠা; পৃষ্ঠা,৮ এবং আবুল আহসান চৌধুরী; লালন সাঁইয়ের সন্ধানে। পৃষ্ঠা;৯১) পরিশেষে এও বলি যে, বাংলাদেশে তালেবানীরা আজও বাউলের ঝুঁটি কেটে নিয়ে কাজী আবদুলল ওদুদ-এর আত্মাকে আজও কষ্ঠ দিচ্ছে। আজ, একুশ শতকে যখন বাংলাদেশে বাউলের আখড়া ধ্বংস করে ফেলা হচ্ছে, বাউলের একতারা ভেঙে ফেলা হছ্চে তখন তার প্রতিবাদে কাজী আবদুল ওদুদ হতে পারেন আমাদের অফুরন্ত প্রেরণার উৎস। তথ্যসূত্র: সুধীর চক্রবর্তী; গভীর নির্জন পথে বাংলাপিডিয়া এবং উইকিপিডিয়ায় কাজী আবদুল ওয়াদুদ এর ওপর তথ্য এবং প্রথম আলোর নীচের প্রতিবেদনটি Click This Link উৎসর্গ: কাজী আবদুল ওদুদ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.