আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোটা পদ্ধতি কেন চাই কেন চাই না ।

নিজের সর্ম্পকে বলার মতো আমার কোন অর্জন নেই চলতি সপ্তাহে ব্যক্তিগত কাজে ব্যস্ততা থাকায় সোসাল ,প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হয়েছে । যেতে পারিনি নিজ ক্যাম্পাসেও । কিন্তু আজ ক্যাম্পসে দুপুরের দিকে একটা মানব বন্ধন ও অনেকের বাঁকা কথা শেইম,শেইম শুনে মনটা বিষণ খারাপ হয়ে গেল । সরকার মুক্তিয়োদ্ধাদের সন্তানদের ,সমাজে শারিরিক ভাবে অক্ষম এবং পিছিয়ে পড়াদের ভালোর জন্য একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং এর বিরোদ্ধে দেশের সমগ্র মেধাবিরা প্রতিবাদ নয় মনে হচ্ছে এক প্রকার প্রতিরোধ শুরু করে দিয়েছে । কিন্তু প্রশ্ন হলো ভালো এই পদক্ষেপ যেখানে প্রশংসিত হওয়ার কথা সবার কাছে সেখানে সমালোচিত হচ্ছে কেন ? গত শনিবার সিলেটে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্য খুব সুন্দর এবং বর্তমানে প্রাসঙ্গিক একটি কথা বলেছেন ' দেশে রাষ্ট্র, রাজনৈতিক চিন্তা, উন্নয়ন ও অর্থনীতির বিকাশের পথ নিয়ে আলোচনা করা নিরাপত্তাহীন এবং দুর্যোগপূর্ণ ' এই অবস্থা থাকা সত্ত্বেও আজ কিছু কথা না বলেই নয় ।

আমরা যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্ ইতিহাসে একটু চোখ রাখি বা মুক্তি যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মিনিমাম নজর রাখি তবে জানতে পারব পাকিস্তানের সীমানহীন বৈষম্যের শিকার হয়ে (অর্থনৈতিক,প্রশাসনিক,সামরিক সর্বক্ষেত্রে ) তবে না পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার বাসনা পোষণ করে বাংলার মানুষ এবং দীর্ষ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মুক্ত হয়ে তাদের বঞ্চনার স্পষ্ট জবাব দেয় । কি বিচিত্র দেশ সেই মুক্তি সংগ্রামে যারা জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করেছে আজ তাদের উপলক্ষ্য করে খুব সুক্ষ্ম ভাবে রাষ্ট্রযন্ত্র সেই একই বৈষম্য রাষ্ট্রে,সমাজে জিইয়ে রেখে মুক্তি যোদ্ধের হাসির পাত্র বানাচ্ছে ,যারা মুক্তি যুদ্ধ দেখেনি, মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে দু' কথা জিজ্ঞাস করলে নাকের পানি আর চোখের জ্বল একাকার হয়ে যাবে ,তোললানি শুরু করবে আজ তাদের কটু কথা শুনতে হচ্ছে আমাদের মহানায়ক দের । কিন্তু কেন ? আমাদের সংবিধানে ' সংবিধানের ২৮ নং অনুচ্ছেদে আছে, (১) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না। যেই বৈষম্যের বিরোদ্ধে এতো সংগ্রাম,ত্যাগ এবং যারা এর বিরোদ্ধে সোচ্চার ছিল রেখেছে অগ্রনীয় ভূমিকা আজ তাদের কে কৌশলে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বৈষম্যের পক্ষে । এ যেন প্রতিবাদ করলে কেন এখন ঠেলা সামলা ।

কিন্তু প্রায় অর্ধ শতাব্দি হতে চলছে যদি প্রশ্ন করি তাদের আর্থিক উন্নতির জন্য আমরা কি করেছি ?উত্তর কি হবে ? এই মাত্র দু'দিন আগে এক মুক্তি যোদ্ধার আত্মহত্যার খবর শুনেছি আমরা দেখেছি মুক্তি যোদ্ধা শিক্ষকের পুলিশের গুলিতে আহত হয়ে নির্মম ভাবে মৃত্যুবরণ করতে । কেন আমরা তাদেরকে রাষ্ট্রের সহানুভূতির উপর ,দয়ার উপর রাখতে বাধ্য করছি। আমরা কি বুঝাতে চাচ্ছি তাদের সন্তানরা মেধাবি নন । আমার বিশ্বাস যেসব ভাইদের রক্তে মুক্তি যোদ্ধাদের পবিত্র রক্ত প্রবাবিত হচ্ছে তারা একদিন না একদিন এই কোটা বৈষম্যের বিরোদ্ধে দাঁড়াবেই । সমগ্র রাষ্ট্রে রাষ্ট্রের সাথে বেঈমানি করলেও এরা করবে না ।

এই বৈষম্য কেন হবে ?এই কোটা পদ্ধতির কি দরকার তার আগে প্রসঙ্গিকতা বিবেচনা করে অন্য বিষয় একটু আলোচনা করতে চাই । আমাদের পরিকল্পনার ,চিন্তাচেতনা আর অন্যদের চিন্তা চেতনার মাঝে এতো ফারাঁক- চিন্তা করলে হাসি পায়। পরিকল্পনা গুলো এমনি ভাসা ভাসা সুচিন্তার যে একটা গ্যাপে রাষ্ট্র ভুগছে তা চোখে আঙুল দিয়ে নির্দেশ নয় সতর্কতার আহবান করে । কিন্তু কে শুনে কার কথা । যখন থেকে দেশে জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাওয়া লোকসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলো, ঠিক একই সময়ে শ্রীলংকায় জ্ন্মনিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ না গ্রহণ করে জোর দেওয়া হয়েছিল শিক্ষা ক্ষেত্রে ।

ফলাফলও তারা রাতারাতি হাতে -নাতে লাভ করে । আর আমার না পেলাম ভালো ফল শিক্ষা ক্ষেত্রে ,না হলো পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটে চলা পাবলিক বৃদ্ধির রেট । কোনটাই হলো না ,লাভের গুড়ঁ পিঁপড়ে খেয়ে ফেলছে । মাঝপথে শেষ হয়ে গেছে রাষ্ট্রের অনেক সম্পদ । বর্তমানে শ্রীলংকায় জন্মহার শতকরা ১ ভাগ এবংশিক্ষার হার তাদের ৯০% এর উপরে ।

আর আমাদের এই অভাগা দেশের হাল অবস্থা যথারীতি তৈথবচ । শিক্ষার হার ৫৬% আর জন্ম বৃদ্ধি ১দশমিক ৩৪ । যদিও তাতে অনেক বিভ্রান্তি আছে ! জনসংখ্যা কম বলে বাহবা লুটানোর কেরামতি আমরা আম পাবলিক না বুঝলে বরং ভালো হয় । পেট ভরে তিন বেলা খেতে পারাই আমাদের স্বাধীনার যত সুখ । সঠিক চিকিৎসা আর পুষ্টিকর খাবারের অভাবে দেশে হরদম জন্মনিচ্ছে অনেক বিকলাঙ্গ শিশু ।

তাদের মধ্যে অনেকেই আবার জন্মের কিছু দিন যাপিত হওয়ার পরই মা-বাবার অর্থনৈতিক টানাপোড়নের শিকার হয়ে বেওয়ারিশের খাতায় নাম উঠায় । কিন্তু এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের কোনো চিন্তা নেই । কেনো চিন্তা করবে ;আগেই বলে রাখছি দেশে সুচিন্তার একটা গ্যাপ রয়েছে তার কুফল হাড়ে হাড়ে বিজ্ঞরা টের না পেলেও অজ্ঞরা বারংবার টের পাচ্ছে । । কিন্তু সমাধানের কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না ।

ভবিষ্যতে দেখা যাবে কিনা হলফ খেয়ে বলা যাচ্ছে না। তবে একটা সময় দেশ, রাষ্ট্র,সমাজের চিন্তাশীলরা মিলেমিশে চিন্তা করেন । হাজার হোক এরা দেশেরই সন্তান সেই ভাবনা থেকে বোধ হয় । রাষ্ট্র হিসেবে আবেগ অনুভূতি প্রকাশ করা সু-রাষ্ট্রের তকমা হাসিলের মহতি উদ্দেশ্যে । চিন্তা করনেওয়ালারা কিছু একটা করার আগাম তাগিত দেওয়নের আগেই তার সফলতার জয়গাণ শুরু করেন ।

অনেকেই আবার নিজের পক্ষে সাফাই বা ওকালতি করতে বেশ পারঙ্গম বলে মনে হয় । এই যে ,জনসংখ্যার বিশাল এক অংশ পুষ্টির অভাবে বিকলাঙ্গ হয় এবং অর্থিক ভাবে অনেকেই অস্বচ্ছল থাকে তা্রা উভয়েই স্বাভাবিক ভাবে শিক্ষাক্ষেত্রে অনেকটা পিছিয়ে পড়ে । সবটা কিন্তু রাষ্ট্রের দোষ তা বলবো না ,কিছুটা তাদের হীনমন্ম্যতা ও বড় স্বপ্ন দেখার অভাবে ঘটে থাকে । তারপরও অনেকেই রাষ্ট্রের অবহেলার বূহ ছেদ করে ,নানা সমস্যা উলঠিয়ে পালঠিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখা পড়া শেষ করার সাথে সাথেই এদের নিয়ে রাষ্ট্রের টনক নড়া শুরু হয় । হয়ত তারা ভাবে আরে আমাদের চিন্তার বাহিরে থেকে ,নানা বাধাঁ সত্ত্বেও যেহেতু এরা এতো দূর চলে এসেছে ,তবে এরা রিয়্যেলী জিনিয়াস ।

কি সাধু ,সরলমন নিয়ে তারা আমাদের জন্য ভাবে ,রাত্রে না ঘুমিয়ে আমাদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে আর এরাই কিনা আবার আমাদের দু'চোখের দুশমন । কি যে বদের হাড্ডি আমরা । আসলে তাই নয় । এর মূলে কাজ করে গুটি পোকার মতো এক মহামূল্যবান রত্ন । আর সেই রত্নটা হলো তাদের বয়স আঠার সেটি ।

সেটি গুটি পোকার মতো ততোদিনে পেকে আসে । ফলের আশায় সবাই তাদের প্রতি টার্গেট স্থির করে । অনেকটা এরকম বলা যায় আঠার বছর পাড়ি দিলেই এদের সোনার দামের মতো হয়ে যায় । এদের নিয়ে টানাটানি শুরু হয় । ভোটের রাজনীতিতে এদের যত কদর ,নেতার রাজনীতিতে এদের অবহেলার পরদ ততো বেশি ।

এদের সুযোগ সুবিধার জন্য প্রথম কোপ আসে শিক্ষা ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি আরোপ করে । বিনিময়ে যা হবার তাই হয় । দ্বিতীয়টা দেওয়া হয় চাকরির ক্ষেত্রে । পরিনামে এরাও হয় ক্ষতিগ্রস্ত ,রাষ্ট্রতো হয়ই । এজন্য স্বাধীনতার এই চার যুগ পরও যে, উন্নয়নের রথে আমাদের খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁঠতে হচ্ছে তার জন্য এই অপরিমাণদর্শী পরিকল্পনা অকেটা দায়ি বললে অধ্যুক্তি হবে বলে মনে হয় না ।

আবার মূল প্রসঙ্গে কোটা পদ্ধতি এবং মুক্তি যোদ্ধা আমাদের বিশেষ করে বিসিএস পরীক্ষায় যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রাখা হয় তা কি অন্যায় নয় ?মুক্তিযোদ্ধরা কি চেয়েছিল কোটা দিয়ে তাদের মুখ এটেঁ দিতে ?চায়নি কিন্তু । অন্যায়- বৈষম্য তারা ঘুণাক্ষরেও চায় নি । যদি এতোই দরদ তবে চাকরির ক্ষেত্রে নয় ,মহিলাদের মতো সংসদে তাদের জন্য সংরক্ষণ পদ্ধতি রাখা হোক । ভাতা নয় মাসিক মোটা অংকের মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি দেয়া হোকা যাতে তারা তাদের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত কোন আর্থিক সমস্যার সম্মূখীন না হন । তাদের ছেলে-মেয়ে যাতে বিনা বেতনে শুধু উচ্চ-শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নয় সেই স্কুল -কালেজ থেকেই এর সুযোগ ভোগ করে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে ।

সেজন্য দরকার কড়া নজর দারি । যদি তাই করা হয় ,তবে কিছুদিন পর আর তাদের নিয়ে কারও রাজনীতি করতে হবে না,দরকার পড়বে না কা্রও করুণার । যারা জীবন বাজী রেখে দেশ স্বাধীন করেছে তাদের ছেলে-মেয়ের চাকরির জন্য আর কারও সহানুভূতির প্রয়োজন পড়বে না । এমনিতেই তারা নিজেদের কৃতিত্বের জয়গাণ গেয়ে উঠবে । একবার ভারতের মহারাষ্ট্রের বেসরকারি খাতে কোটা বা সংরক্ষণ পদ্ধতির বিরোধীতা করে শিল্পপতিরা বিরোধীতা করে অন্য রাজ্যে বিনিয়োগের হুমকি দেয় ।

সরকারি ভাবে এটা করে যতটানা জনগনের প্রতি মমতা দেখানো হয়েছে তার চেয়ে ঢের বেশি কার হয়েছে রাজনৈতিক উদ্দ্যেশে । ভোট লাভের আশায় অদক্ষদের বেসরকারি খাতে পুস করা আর যাই হোক সুফল বয়ে আনে না । আমারও কথা হলে আগে অনগ্রসরদের দক্ষ করে গড়ে তোলা উচিৎ । এবং হলফ খেয়ে বলা যায় ভাল শিক্ষা পেলে অনগ্রসরদের জন্য আর কোটার প্রয়োজন লাগবে না । এরা অন্যদের মতো কঠিন প্রতিযোগীতার পথ সহজে উতরে উঠতে পারবে ।

এই ভারত এখন তাদের ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইন অনুসারে সরকার-পরিচালিত ও বেসরকারি প্রায় সবগুলো স্কুলের জন্য তাদের এক-চতুর্থাংশ আসন অর্থনৈতিকভাবে দরিদ্র পরিবার থেকে আসা শিশুদের জন্য সংরক্ষিত রাখা বাধ্যতামূলক করেছে ৷আমাদের দেশেও এমন আইন হওয়া শুধু দরকার নয় ,আশু বাস্তবায়ন করাও জরুর । দেশে এখন হাটে-মাটে,ঘাটে ,বাজার -বন্দরে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে প্রাইভেট স্কুল কলেজ এবং শুরু করে কোন প্রতিষ্ঠান লোকসানের শিকার হয়ে বন্ধ হয়েছে এমন খবর বিরল । বরং প্রতিটা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ব্যবসার ক্ষেত্রে সফলতার একবারে মগডালে । সেখানে একটি নির্দিষ্ট কোটা পিছিয়ে পড়া অবহেলিত শিশুদের জন্য রাখলে খুব একটা ক্ষতি হবে না ;হয়তো লাভ একটু কম হবে । কাজ করতে হবে সমস্যার মূলে ,উপরে নয় ।

প্রতিবন্ধী,সুবিধা বঞ্চিতদের সাহায্য-সহযোগীতা দরকার ,আমিও মনেপ্রাণে চাই । কিন্তু এদের ভালো ভাবে গড়ে তুলার জন্য সাহায্য -সহযোগীতা করতে এতো গড়িমসী কেন । আগে ভালো করে গড়ে তুলুন দেখবেন এদের জন্য আর আপনাদের লোকদেখানো মায়ার ঢেকুর কোটা পদ্ধতির প্রয়োজন পড়বে না । এরা এমনিতে অন্য সবার মতো সফল্যের পুচ্ছ উপরে তুলে নাচাতে পারবে । কিন্তু তার করতে গিয়ে অবিবেচনাপ্রসূ কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ চাই না ।

প্রাইমারি ভাবে স্কুল কলেজে শুরু করতে হবে ,কিন্তু এখনই কোটা পদ্ধতি বন্ধ করার দরকার নেই । একটা সময় আসলেই করবেন । তা-না হলে যারা সেই স্কুল কোটার সুবিধা পাবে না,তারা চরম দুর্ভোগের শিকার হবে । আর যদি এই উচ্চ শিক্ষা,চাকরির ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বহাল রাখতে আপনাদের মন চায় তবে কিছু কথা আছে । জাতীয় সংসদে মহিলাদের মতো সমাজে পিছিয়ে পড়াদের জন্য কোটা পদ্ধতির প্রচলন করতে হবে ।

সবার অধিকার আছে সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কারার । কোন কথা শুনব না । খারাপ হবে না ভালো হবে ,কোন কিন্তু নেই । কোটা পদ্ধতি চাই । বস্তুত কোটা পদ্ধতি ভালো কোন সমাধানতো নয় ;বরং রাষ্ট্রের উন্নতির পথে অনেক বড় এক বাধাঁ ।

যারা কোটা পদ্ধতির সুযোগ নিয়ে চাকরির সুযোগ পায় তারা নিজ নিজ কর্ম ক্ষেত্রে অনেকটা জগদল পাতরের মতো বোঝা হয়ে দাঁড়ায় । উৎপাদনের ক্ষতি হয় ,দক্ষতার অভাব পরিলক্ষিত হয় । তাই কোটা পদ্ধতির আশু সমাধান নিয়ে আমাদের এখনই ভাব দরকার । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.