I am trying my best to learn. নাসিকে শেষ পর্যন্ত বিএনপি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বিএনপির এক নেতা জানালো এধরণের কিছু কথা। অবশ্য তিনি বড় মাপের কোন নেতা নন। তবে সেনা নিয়োগ না হওয়া এবং এভিএম ভোটিং সিস্টেমের প্রতিবাদে নির্বাচন বয়কট করার সম্ভাবনা ঠিকই দেখা দিয়েছে। আজ দিন শেষে এ ধরণের কোন ঘোষণা আসলে বিস্ময়কর বলে মনে হবে না।

এতে বিএনপি এক ঢিলে দুই পাখি মারবে। প্রথমত আওয়ামীলীগের গডফাদার প্রার্থীকে হারানোর জন্য বিএনপির ভোট আইভীর বাক্সে পড়বে। দ্বিতীয়ত সেনা ও ইলেক্ট্রিক ভোট গ্রহণের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করবে। তারা বুঝাতে চাইবে তত্বাবধায়ক ছাড়া নির্বাচনের সময় সরকার সেনাবাহিনী দিবে না এতে আওয়ামীলীগের পক্ষে ভোট ডাকাতি সহজ হবে। বিএনপি নির্বাচন বয়কট করলে আর মোটামোটি সুষ্ঠু নির্বাচন হলে, শামীম ওসমান আরো বেকায়দায় পড়বেন।

সেনা মোতায়েন না করায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছে। শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল মিডিয়াকে বলেন, 'বিভিন্ন স্থান থেকে আমাদের নেতা-কর্মীরা আসছেন। তাঁরা উদ্বেগের কথা বলছেন। বিকেল তিনটায় আমাদের অবস্থান জানাব। ' শহরের বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, মাত্র এক দিন আগে যেখানে নির্বাচনী মাঠে উচ্ছ্বাস ছিল, সেখানে আজ শহর জুড়ে দেখা গেছে গুমোট ভাব।

সাধারণ মানুষের চোখে-মুখে দেখা গেছে আতঙ্কের ছাপ। ।