আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পারসোনা কি তবে পর্নগ্রাফি সরবরাহকারী!

সৌন্দর্য সচেতন, ফ্যাশনেবল নারীরা রূপচর্চা, মেকআপের জন্য পারসোনাকে স্টাইল আইকন মানেন। বলতে গেলে পারসোনা একটি দেশিয় ব্র্যান্ড এর কর্ণধার কানিজ আলমাস ’বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড ২০০৯’ এর পাঁচজন সেরা ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্বের একজন। তিনিও বিজনেস আইকন হয়ে উঠেছেন। ছুটির দিন, ঈদ উৎসব ছাড়াও পারসোনার প্রতিটা ব্রাঞ্চে তরুণী থেকে পঞ্চাশোর্ধ নারীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায় নিত্যদিনই। এমনকি ভীনদেশি নারীরাও আসেন।

ঢাকার গুলশান, বনানী, মিরপুর, উত্তরা, ধানমণ্ডিতে পারসোনার বড় বড় আউটলেট রয়েছে। এ বছর চট্টগ্রামেও পারসোনার ব্রাঞ্চ উদ্বোধন হয়েছে। সেই পারসোনার বনানী ব্রাঞ্চে গ্রাহক-পারসোনা কর্মচারী ও পুলিশ মিলিয়ে একটা হৈচৈ পরিবেশ টিভি সংবাদে প্রচারিত হতে দেখে আঁৎকে উঠেছে সবাই! বিশেষত নারীরা! ফেসবুক গ্রুপ বিকল্প মিডিয়া সাংবাদিক Nuruzzaman Labu এর সৌজন্যে বিস্তারিত সংবাদ ছড়িয়ে দিয়েছে অনলাইন কমিউনিটিতে। জানা যায়, প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় বারডেম হাসপাতালের এক নারী চিকিৎসক পারসোনার বনানী শাখায় স্পা করাতে যান। ওই ভদ্রমহিলা একটি বিশেষ কক্ষে স্পা করাতে চাইলে তাকে আলাদা একটি কক্ষে নেওয়া হয়।

সেখানে তাকে প্রথমে পোশাক পরিবর্তন করে নির্ধারিত পোশাক পড়তে বলা হয়। পোশাক পরিবর্তন শেষে তিনি ওই কক্ষে একটি গোপন ক্যামেরা আবিষ্কার করেন। পরে ক্যামেরা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাইলে পারসোনা কর্তৃপক্ষ একেক সময় একেকরকম কথা বলতে থাকেন। এর মধ্যে খবর পেয়ে নারী চিকিৎসকের স্বামী ঘটনাস্থলে গিয়ে উপস্থিত হন। পরে পারসোনা কর্তৃপক্ষ ও তাদের মধ্যে ব্যাপক হট্টগোল হয়।

খবর পেয়ে গুলশান থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে যাওয়া গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান জানান, পুলিশ যাওয়ার আগেই পারসোনা কর্তৃপক্ষ ভিডিও ক্যামেরাটি খুলে ফেলা হয়। প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানায়, ওই নারী চিকিৎসকের চাপের মুখে পারসোনা কর্তৃপক্ষ গোপন ক্যামেরার বিষয়টি স্বীকার করে। পরে রেকর্ডকৃত অংশটুকু নারী চিকিৎসককে দিয়ে সমঝোতার চেষ্টা করে। রেকর্ডকৃত অংশ একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে লোড করার সময় পারসোনার দুই পুরুষকর্মী তাদের নিজেদের পেনড্রাইভে নেওয়ার চেষ্টা করে।

বিষয়টি টের পেয়ে ওই নারী চিকিৎসকের স্বামী তাদের কাছ থেকে ভিডিওকৃত অংশটুকু নিয়ে নেয়। রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পারসোনা কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন মাধ্যমে বিষয়টির সমঝোতা করার চেষ্টা করছিল। বিক্ষুব্ধ নাগরিক প্রতিক্রিয়া ছড়িয়ে পড়তে সময় নেয়নি। ফেসবুকের ওয়াল পারসোনার নিন্দায় ভরে গেছে। পারসোনার ফেসবুক পাতায় অনলাইন ব্যবহারকারীরা নিন্দা জ্ঞাপন ও জবাবদিহিমূলক মন্তব্য করতে শুরু করে সংবাদ প্রচারের পর থেকেই।

কিন্তু সকলেই জানান, প্রত্যেকের মন্তব্য মুছে দেয়া হচ্ছে। এর কিছুক্ষণের মধ্যে পারসোনার ফেসবুক [https://www.facebook.com/yourpersona] পাতাটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অর্থ্যাৎ পারসোনা কর্তৃপক্ষ ঘটনা ও ঘটনার প্রতিক্রিয়া ধামাচাপা দিয়ে তাদের ব্যবসায়িক নামডাক রক্ষায় ’ওভার নাইট’ তৎপর হয়ে উঠেছেন! ব্লগার ও অনলাইন ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়া জানা যাক এবার। সংবাদপত্রগুলোর ‍উপর বেশ খানিক অনাস্থা প্রকাশ করে আল হাসান বলেছেন, পত্রিকায় এই খবর যদি আসে, আসলেও সেটা দায়সারা ভাবে আসতে পারে। নিজ দায়ীত্বে আমাদের উচিৎ সবাইকে সচেতন করা।

যতদূর সম্ভব খবরটা ছড়িয়ে দেয়া। মক্ষিরানী কানিজ আলমাসের আসল চেহারা সবাই চিনে নিক। M A Hossain Tonu এবং S. M. Ibrahim Lavlu ফেসবুক ওয়ালে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এভাবে, shame on kaniz almas khan… she is doing porn business শেম অন কানিজ আলমাস খান…শি ইস ডুইং পর্ন বিজনেস ব্লগার কি নাম দিব বলেন, আমি কানিজ আলমাস কে পরিমলের বউ বলসি, আমার কমেন্ট ও ডিলিট মার্সে। ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর পর কানিজ আলমাসকে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি। তবে পরবর্তীতে কানিজ আলমাসের কাছ থেকে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা পাওয়া গেছে।

যেখানে তিনি ঘটনাটিকে একটি ’অনিচ্ছাকৃত’ ভুল উল্লেখ করে দু:খ প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন [খবর সূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম], একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের ভুলের কারনে সিসি ক্যামেরাটি সামান্য ঘুরে যায় ফলে এই অপ্রত্যাশিত ঘটনাটি ঘটে । প্রতিষ্ঠা ও সুনামের পিঠ বাঁচাতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভুল অনিচ্ছাকৃত ভুলে পরিণত হয়ে গেল কয়েক ঘণ্টার মধ্যে! প্রথমে যে আতংক ছড়িয়ে ছিল, সেটিকে নিরুত্তাপ করার জন্য জানা গেল, হিডেন ক্যামেরা নয়, সিসি ক্যামেরা ছিল ওটা। কিন্তু ক্যামেরা যাই হোক না কেন, এর অবস্থান কোথায় ও ব্যবহার কি উদ্দেশ্যে হচ্ছে এখানে সেটাই মুখ্য । ইলেকট্রিসিয়ানের ভুলের কারণে ক্যামেরা ঘুরে যাওয়ার বক্তব্যের আগে এটা বোঝা জরুরী, বস্তুত ক্যামেরাটিই ভুল জায়গায় ছিল। যদি এ ধরণের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তাজনিত কারণে সিসি ক্যামেরা লাগানো থাকে তবে তা এনট্র্যান্স বা প্রবেশ পথে, রিসিপশনে, ক্যাশ কাউন্টারে থাকতে পারে।

একটি বিউটি পার্লারে স্পা কক্ষে অথবা পোষাক পাল্টানোর কক্ষে বা এর আশেপাশের কোন কোণে যে কোন ধরণের ক্যামেরা বসানোর উদ্দেশ্য কোনভাবেই শুভ নয়, তা সে ক্যামেরা যে দিক ঘুরিয়েই বসানো হোক না কেন। এরপর আসা যাক ক্যামেরা মনিটরিংয়ের বিষয়ে। ইতিমধ্যে জানা গেছে, পারসোনার পুরুষকর্মীরা তড়িৎ ভিডিও ফুটেজ পেন ড্রাইভে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। তাহলে ওই পুরুষ কর্মীরা কানিজ আলমাসের সেই তথাকথিত ’অনিচ্ছকৃত ভুল’ বিষয়ে ভালভাবেই অবগত ছিলেন। প্রতিষ্ঠিত ও অভিজ্ঞ নারী ব্যবসায়ি কানিজ আলমাস এই পোষাক পরিবর্তন কক্ষে বসানো ক্যামেরা মনিটরিংয়ের জন্য পুরুষকর্মী নিয়োগ দিয়ে নিশ্চিতভাবে আরো একটি ‘অনিচ্ছাকৃত ভুল’ করেছিলেন।

যে বিষয়গুলো জানা দরকার এখন, এ ধরনের কয়টি ক্যামেরা বসানো পাওয়া গেছে পারসোনার বনানী ব্রাঞ্চে পোষাক পরিবর্তন কক্ষে বা স্পা কক্ষে? যেহেতু ইলেকট্রিশিয়ান দিয়ে ক্যামেরা বসানো হয়েছে এবং নিরাপত্তাজনিত কারণে ক্যামেরা বসানো হয়েছে, তাহলে একাধিক ক্যামেরা বসানো থাকার কথা! ক্যামেরাগুলো কবে বসানো হয়েছে? ক্যামেরা ঘুরে গেছে তা এতো তাড়াতাড়ি কানিজ আলমাস নিশ্চিত হলেন কিভাবে? ক্যামেরা ইলেকট্রিসিয়ানের দোষেই ঘুরেছে এটাই বা কানিজ আলমাস নিশ্চিত করে বলছেন কিভাবে? তাহলে কানিজ আলমাস এটাও জানাক, ক্যামেরাগুলো ঠিক কবে ও কখন থেকে কত ডিগ্রী কোণে ঘুরে গেছে? যদি ক্যামেরা আজকের আগে ঘুরে গিয়ে থাকে, তাহলে তার কর্মীরা এখন পর্যন্ত কতগুলো আপত্তিকর ভিডিও ফুটেজ গোপনে সংগ্রহ করেছে, তাও কানিজ আলমাস আমাদের জানাতে পারেন। পারসোনার অন্যান্য ব্রাঞ্চগুলোতেও কি একই ধরনের কক্ষে ক্যামেরা বসানো আছে? সেখানকার ক্যামেরাগুলো কত ডিগ্রী ঘুরে আছে, তা কানিজ আলমাসের কাছে প্রশ্ন। সিসি ক্যামেরায় ধারণকৃত নিরাপত্তাজনিত ফুটেজগুলো যে সব কর্মীরা পর্যবেক্ষণ করে, তাদের তত্বাবধান করে কে? নিরাপত্তাজনিত কারণে বসানো সিসি ক্যামেরা দিয়ে ধারণকৃত ভিডিও রেকর্ডগুলো কি পরবর্তীতে নিয়মিত/অনিয়মিতভাবে রিভিউ হতো? কে রিভিউ করতো? পোষাক পরিবর্তন রূমের আশেপাশে থাকা সিসি ক্যামেরায় আসলে কি ধরণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হতো পারসোনার? উত্তরগুলো সন্তোষজনক না হলে বুঝতে হবে, পারসোনা ’ইচ্ছাকৃতভাবে’ এ ধরণের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করছে। তাহলে সরল প্রশ্ন- কী করা হতে পারে এইসব ভিডিও ফুটেজ দিয়ে? উত্তরটা অবশ্য ভয়াবহ। এইসব ভিডিও ফুটেজ অবধারিতভাবে পর্নগ্রাফি হিসেবে সরবরাহ হয়।

এমন একটি আতংকজনক সংবাদ গণমাধ্যমগুলো দ্বায়িত্বের সাথে কতদিন ফলোআপ করবে, এটা একটা প্রশ্ন! একই সাথে আইন কিভাবে পারসোনার এই অপকর্মকে বিচার করে তাও দেখার বিষয়। পুরো ঘটনাটি ’যে কোন প্রকারে ‘ ধামাচাপা পড়ে গেলে তা নিশ্চয়ই একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ি হিসেবে কানিজ আলমাসের কৃতীত্বই হবে! বোনেরা সাবধান, সমাজের ভদ্রবেশী দালালদের একবার চিনলে পরেরবার আর বেলতলা নিজের সতীত্ব রক্ষার্থে না যাওয়াই ভালো। মনে রাখতে হবে পার্সোনারটা ধরা পড়েছে বলে,শুধু তারাই এ কাজ করে ব্যাপারটা এমন না। সব বিউটি পার্লারকে সম্ভাব্য অপরাধী মনে করতে হবে। জনসচেতনতার পাশাপাশি সব নারীদেক এব্যাপারে সোচ্চার হওয়া দরকার।

কারন ফ্যাশন সচেতন সব নারীরাই বিউটি পার্লারে যান, ফলে এধরনের ঘটনাকে হালকাভাবে নেওয়ার নেই, এদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে না পারলে, আরো অঘটন ঘটবে গোপন ক্যামেরা থেকে বাঁচতে এই লেখাটি পড়ূনঃ গোপন ক্যামেরা হুজুগ এবং হিসাবগোপন ক্যামেরা হুজুগ এবং হিসাব ☢☢☢☢আপডেট☢☢☢☢☢ দেশের মিডিয়াগুলির ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ। প্রায় সব মিডিয়াই চেপে গেছে এই ঘটনা। যেমনটা আগে চেপে গিয়েছিলো অরুন চৌধুরী কর্তৃক নতুন এক মডেল বিন্দুর শ্লীলতাহানীর ঘটনা। এমন কি তার স্ত্রী আর এক মিডিয়া মক্ষীরানী নাট্যকার চয়নিকা স্বামীর পক্ষে সাফাই গেয়েছিলেন যে সব সাজানো? একজন নারী হয়ে আরে নারীর সম্ভ্রমহানীকে এভাবে নির্লজ্জের মত সাপোর্ট করা কতটা নৈতিকতার স্খলন বলা যায়?????? বাংলানিউজ২৪.কমে শুধু এই নিউজ এসেছে, সেখানে দেখুন কিভাবে মক্ষীরানী কানিজ আলমাস উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপিয়েছে..... ধীরে ধীরে এই ঘটনা সম্পর্কিত সব লিংক এখানে আপডেট করা হবে। বিকল্প মিডিয়া হিসাবে চেষ্টা করা হবে সব কিছু জানাতে, কারন মেইন ষ্ট্রীম মিডিয়া চেপে যাচ্ছে এই ঘটনা ╔╩╦╔╩╦╔╩╦╔╩╦╔╩╦╔╩╦╔╩╦╔╩╦ তাই সাবধান যেকোন বিউটি পার্লারে যাওয়ার আগে একবার ভাবুন............কথায় আছে না "ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না!!!" Persona এর অযুহাত।

আপনি কি মনে করেন? Dear fans and valued clients, Recently, we have been getting reports implicating us in an incident involving "Hidden Cameras" in our premises. We want to assure you that all the cameras present at Persona Hair and Beauty Ltd. are CCTV cameras with proper signposting for each of them, and NOT "hidden cameras". There are absolutely no cameras present in any changing room. The CCTV cameras are place...d on "customer requests" to ensure security against thieves for customer’s materials/valuables. There have been incidents of theft earlier and under client pressure we monitor important public places of the Parlor with CCTV cameras to ensure safety of valuables our clients bring along. All the camera feeds are monitored by Female security experts. This is also being done in all other good parlors, restaurants, clothing stores and even in hospitals. We have always stood beside our clients and will continue to do so as long as we are here. We appreciate your support - always. Thank you এখন পরিষ্কার কেন এই কানিজ বদমাস দের মত মেয়েরা নারী স্বাধীনতা ও কাপড় পরার স্বাধীনতার কথা বলে. প্রথমে মেয়েদের কে কাপড় খুলিয়ে "বিজ্ঞাপন" দেয় তারপর সেটা ভিডিও করে জিম্মি করে সম্পদশালীদের কাছে তুলে দেয়. কানিজ বদমাস হচ্ছে ভোগবাদী নারীলোভী সম্পদশালী গোষ্ঠীর পোষ্য দালাল. তার কাজই হল মেয়েদেরকে সম্পদশালীদের জৈবিক ভোগের জন্য জোগাড় করে ও প্রস্তুত করে দেয়া. নারী মুক্তির নামে বস্ত্র হরনের দরকার নাই, কানিজ বদমাসদের থেকে দূরে থাকুন. তবে এ কথা মনে রাখতে হবে, এই ধরনের অপরাধী যে শুধু পারসোনা তা ভাবা ভূল হবে। অনন্য পার্লার গুলো নিশ্চয় এমন হীন কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের মিডিয়া কখনোই এসব প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে যায় না, তাই সংবাদ গুলো বিস্তারিত না আসাই স্বাভাবিক। আপনি আপনার প্রিয় জনদের সচেতন করুন। তা না হলে কোনদিন হয়তো আপনার প্রিয়জনের নগ্ন ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার খবর আপনাকে শুনতে হতে পারে।

আমাদের দাবীঃ পুলিশ প্রশাসনকে এখনি পারসোনার সকল আউটলেট সিজ করে তল্লাশির নির্দেশ দেওয়া হোক। দেশের সকল বিউটি পার্লার সার্চ করা হোক। এ ক্ষেত্রে সকল বিউটি পার্লারকে সম্ভাব্য অপরাধী মনে করতে হবে। পারসোনার ঘটনায় অভিযুক্তদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে। নাহ আমরা কোন কানামাছি বা বৌছি খেলার মতো রঙ্গ করতে নামিনি।

আমরা আজ কিছু বিকৃত মানসিকতার মানুষের শাস্তির বিধান নিশ্চয়তার দাবী নিয়ে এসেছি। নাহলে আবার শহীদ মিনার আমাদের ডাকছে, এ কথা মাথায় রাখতে হবে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.