আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দু-দলের সংঘাতময় রাজনীতি ,বাংলাদেশের মানূষ কে আর কতকাল অপহরন করে রাখবে?

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন..... জামাত/শিবির কর্তৃক পরিচালিত ক্যাডার বাহিনী বাংলাদেশে প্রায় সব সরকারের আমলে লালিত পালিত এবং সংঘবদ্ধ একটি সন্ত্রাসী চক্র। যার প্রমান পাওয়া গেল কয়েকদিন আগে নির্ভিঙ্গে পুলিশ পিটিয়েছে এবং গ্যাস মাস্ক পড়ে মুখে কালো কাপড় বেঁধে আফগান রাজনীতির সংস্করন করার প্রয়াস । তাতে বিচলিত গণতন্ত বিচলিত সুশিল সমাজ। যে গণতন্ত্র উত্তরনে স্বৈরাচার বিরুধী আন্দোলনের যে, কমিটমেন্ট এ দেশে গণতন্ত্রের পথচলা তা পরিবারতন্ত্রের কারনে অনেকটা গাদ্দাফি ষ্টাইলে পরিচালিত হচ্ছে। লিবিয়াতে একজন গাদ্দাফি ছিল বা আছে অথবা একটা পরিবারের কাছে জিম্মি ছিল লিবিয়া।

বাংলাদেশে কি হলো ,ঘরে ঘরে গাদ্দাফি দেশ জাতির কল্যানে যাকেই ভোট দেয়া যায়। সেই ভোটের চাহিদার কথা ভূলে জনগণের পথ , জীবন যাত্রার পথ বন্ধ করে দেয়ার প্রয়াস নেয়। যেন সাধারন মানূষের আর কিছুই করার থাকে না। ঘরে ঘরে বাংলাদেশের গাদ্দাফি প্রসঙ্গেঃ যদি বলি শুধু খালেদা বা হাসিনার পরিবার নয় । প্রায় সাংসদই , মেয়র চেয়ারম্যান মেম্বার সবাই গাদ্দাফি ষ্টাইলে দূর্র্নিতিতে মহাব্যাস্ত।

পারিবরিক দূর্নিতি সারা দেশে বিদ্যমান মন্ত্রী হলে তার % রাখতে হবে। এম, পি, হলে তার % রাখতে হবে। উপজেলা চেয়ারম্যান হলে তার % রাখতে হবে। মেয়র হলে তার % রাখতে হবে। নির্বাচিতদের এম, পি, উপজেলা চেয়ারম্যান , মেয়র তাদের ভাই ভাতিজাদের মধ্যে সব কাজ বাটোয়ার করতে হবে।

সেখানে কোন আঃ লিগ বিন্পি নাই , নির্বাচিতরা তার নিজ এলাকায় দু-দলই প্রায় সবাই গলাগলী করে চলে। কাজ পাওয়ার পর সেই কাজ বিক্রি করে দেয় । অন্য ছোট খাটো নেতার কাছে অথবা অনেক ছোট খাটো নেতারা টাকা পয়সা দিয়ে কাজ বাগিয়ে নেয়। যারা গণতন্ত্রের জন্য আদর্শ ধরে লাখতে চান বা একটু বিবেকে বাঁধে তাদের জন্যে আর রাজনীতি করার সুযোগ মনে হয রইলো না। রাজনীতি মানে কতিপয় চামচা আর জ্বি হুজুর টাইপের রাজনীতি।

ব্যাগ বহনের রাজনীতি রাজনীতিবিদদের নির্বাচিত হওয়ার পর জনগণের নিম্নতম চাহিদার কথা তাদের মাঝে আর পরিলক্ষিত হয় না। চাকুরি বাণিজ্য , ঠিকাদার বাণিজ্য ,ব্যাবসা বাণিজ্য করার দিকে বেশি মনযোগী হতে দেখা যায়। হায় বিবেক তুমি পরবাসে চলে যাচ্ছো , নির্বাচনের আগে আবার ফিরে এসো সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা মানূষের কাছে ফিরিয়ে দিয়ে। ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।