আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একদিন হাসন রাজা

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান। রবীন্দ্রনাথ ভাদ্র মাসের পূর্বাহ্ন। ১৯১০ সাল। রামপাশায় জমিদার বাড়ির দীঘির নির্জন ঘাটে বসে আছেন হাসন রাজা।

একা। বৃদ্ধ বাউলের উদাস দৃষ্টি নিবদ্ধ দীঘির ওপারের জিকা, মান্দার ও বেতের ঝোপের দিকে। গাছগুলি আর ঝোপগুলি উজ্জ্বল সাদা রোদে ডুবে আছে। ঘাটের ঠিক পাশেই একটি পুরনো যজ্ঞি ডুমুর গাছ। তারই মমতাময়ী ছায়ায় বসে আছেন হাসন রাজা।

হাসন রাজার বয়স এখন ৫৬ বছর। বৃদ্ধ বাউলের জীবনসূর্যটি সায়াহ্নের দিকে ঢলে পরেছে বলা যায়। তবু ঘাটের পৈঠায় বসে থাকবার ঋজু ভঙ্গিমায় কি এক অটুট তীব্র টান টের পাওয়া যায় । বৃদ্ধ বাউলের গায়ের রংটি শ্যামল। দেহের গড়নটি কিছুটা শীর্ণই বলা যায়।

মুখে বিষন্নতা লেপ্টে আছে । দুটি চোখের চাউনি কি করুণ ! চোখের কোণে পুরু কালি জমে আছে। স্পষ্টতই অনিদ্রার চিহ্ন। বৃদ্ধ বাউলের পরনে আজ সাদা পায়জামা ও ফতুয়া। পায়জামা ও ফতুয়া দুটি পরিস্কার ঠিকই- তবে কোঁচকানো।

বৃদ্ধ বাউল সাধারণত পাগড়ী পরেন। আজ মাথায় একটি সাদা কাপাড়ের টুপি। টুপিটা জগন্নাথপুরের রহম পীর পীরের মুরিদ আমানত উপহার দিয়েছিল বছর দুয়েক আগে। (উল্লেখ্য, জগন্নাথপুরের কেশবপুরেই রাধারমন দত্তের বাড়ি জায়গাটা রামপাশা - বিশ্বনাথের দক্ষিণে)... জগন্নাথপুরের রহম পীর বহু বছর হল ইন্তেকাল করেছেন। আজও রহম পীরের কবরের পাশে শিউলি গাছের কাছে দাঁড়ালে আতরের গন্ধ পান হাসন রাজা।

বিশেষ করে সুবেহ সাদিকের সময় ...তখন শরীরে টলটলে এক শিহরণ স্রোত টের পান বৃদ্ধ বাউল ... হাসন রাজার চোখ দীঘির পানির ওপর ঘুরছিল । কি যেন খুঁজছেন তিনি। দীঘির পানির রং কালো। তাতে রোদের কাঁপন। দীঘিটি অত্যন্ত প্রাচীন ।

দীঘির পানিতে সোনার একটা কই মাছ আছে বলে এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের বিশ্বাস । যদিও সোনার কইটি আজ অবধি কেউই দেখেনি ... ... হাসন রাজা সোনার কইটি দেখেছিলেন। কিশোর বয়েসে । একবারই দেখেছিলেন। অল্প কিছুক্ষণের জন্য।

তারপর আর কখনও দেখেননি। কথাটি তিনি (মা কে ছাড়া ) আর কাউকেই বলেননি ... কৈশরের এক জোছনা রাত। আশ্বিনের জোছনার রাত। ধবধবে জোছনায় রামপাশা গ্রামখানি উজ্জ্বল হয়ে ছিল। কিশোর হাছনের ঘুম আসছিল না।

পালঙ্কে শুয়ে ছটফট করছিল । মাথার ভিতরে ছেঁড়া -ছেঁড়া কথা ভাসছিল। আমি কে? কেন আমি এখানে? আমি এখানে না আসিলেও কি এই জায়গাটা এরকমই থাকিত? কেন থাকিত? ...আল্লাহর সৃষ্টি এত সুন্দর, এত বিশাল । কিন্ত আল্লারে দেখা দেয় না কেন? কি করিলে, কোন্ পথে গেলে আল্লারে দেখা যাইব? কিশোরের ছটফটানির এই কারণ। পালঙ্ক থেকে নেমে চুপিসারে অলিন্দে চলে আসে।

অলিন্দে ধবল জোছনায় কয়েকটি কবুতর নিঃশব্দে দানা খাচ্ছিল। এত রাতে? ভাবতেই আতরের তীব্র গন্ধে আচ্ছন্ন হয়ে যায় কিশোর হাছন। সে কেমন এক ঘোরের মধ্যে দোতলা থেকে নেমে এসে দীঘির ঘাটে এসে দাঁড়াল। পুরনো মর্মর পাথরের ঘাট। যজ্ঞিডুমুরের শুকনো পাতা ছড়িয়ে।

নির্জন মধ্যরাত। প্রবল বাতাস যজ্ঞিডুমুরের পাতায় পাতায় সর সর শব্দ হচ্ছিল। প্রবল বাতাস যেন কিশোরকে উড়িয়ে নিয়ে যাবে কোন সে অচিন রূপকথার দেশে। পায়ে পায়ে ঘাটের শেষ ধাপে নেমে এল কিশোর হাছন । তখনও ঘোর কাটেনি।

দীঘির স্বচ্ছ রূপালি পানি। সে পানিতে পা ভিজিয়ে বসল কিশোর। বুকের ভিতরে তীব্র অভিমান। কেন আমি এখানে? আমি এখানে না আসিলেও কি এই জায়গাটা এরকমই থাকিত? কেন থাকিত? আল্লা এত নিষ্ঠুর কেন? আল্লারে আমি দেখি না কেন? ... তখনই কে যেন খুব কাছ থেকে বলল: যে আমারে এমন পাগলের মত খুঁজে আমি তারে দেখা না দিয়া পারি? কে বলল কথাটা ? আশ্চর্য! কিশোর হাছন দিশেহারা বোধ করে। ঠিক তখনই টের পেয়েছিল কিশোর ...পায়ের পাতায় নরম কিছুর স্পর্শ ... দ্রুত পা সরিয়ে নিয়েছিল কিশোর হাসন ...তখনই চোখে পড়েছিল সোনার কইটা ... উজ্জ্বল সোনালি রঙের ... স্বচ্ছ রূপালি পানিতে ডুবে আছে ...জ্বলজ্বল করছিল ...তারপরই টুপ করে ডুবে গেল ... হারিয়ে গেল দীঘির অতল জলে ...তীব্র আতঙ্ক আর আনন্দ অনুভব করেছিল কিশোর ...সেই সতেরো বছর বয়েসে ... হাসন রাজা চোখের সামনে ডান হাতের করতলটি মেলে ধরলেন।

দীর্ঘ তর্জনীর নিচে নিখুঁত একটি অর্ধবৃত্তাকার রেখা। রেখাটি অখন্ড। ভেঙে যায়নি । এ রকম একটি অর্ধবৃত্তারকার রেখা নাকি সোলায়মান নবীর তর্জনীর নীচেও ছিল। সোলায়মান নবী পশুপাখির ভাষা বুঝতেন।

আমার কেন মনে হয় আমি কবুতরদের ভাষা বুঝতে পারি। কথাটা ভাবতেই একটি ডুমুর পাতা বৃদ্ধ বাউলের করতলে ঝরে পড়ল। আর তাতে তাঁর চিন্তাসূত্র ছিন্ন হয়ে যায়। ... নাঃ, আমি আর সোনার কই মাছটা দেখি নাই। ঐ একবারই দেখছিলাম।

কেন দেখছিলাম? একটু আগে মোজাম্মেল এসে হুঁকা রেখে গিয়েছিল। আনমনা হয়ে মাঝে মাঝে হুঁকায় টান দিচ্ছেন হাসন রাজা। আর গুনগুন করে গান গাইছেন। ক'দিন হল মাথার ভিতরে টুকরো টুকরো পঙতিগুলি সুরসহ ভেসে বেড়াচ্ছে । সম্পূর্ন জোরা লাগছে না।

যেমন: ময়নাকে পালিতে আছি দুধকলা দিয়া যাইবার কালে নিষ্ঠু ময়নায় না চাইব ফিরিয়া কিংবা- হাছন রাজায় ডাকব যখন ময়না আয়রে আয় এমন নিষ্ঠুর ময়না আর কি ফিরিয়া চায়? কিন্তু এভাবে তো একটি গান শুরু করা যায় না। শুরু কী ভাবে হবে তাই ভেবে ভেবে অস্বস্তি বোধ করছেন বৃদ্ধ বাউল। কখনও এমনও হয় যে গানের শুরুটা কিছুতেই ধরা দেয় না, অন্তরা কিংবা শেষের কথাগুলি আগে মনের মধ্যে ভাসে। তখন হাসন রাজা ভারী কৌতূক বোধ করেন। ঠিক এই মুহূর্তে তেমনই এক কৌতূক বোধ করছেন।

দীঘির পাড়ে একটা গাই গরু হাম্বা রবে ডেকে উঠতেই বৃদ্ধ বাউলের মনোযোগ ছিন্ন হল। দীঘির উত্তর দিকের পাড় ঘেঁষে কলা ঝোপের পাশ দিয়ে মমতা বৈষ্ণবী কে আসতে দেখা গেল। মমতা বৈষ্ণবীর বাড়ি জগন্নাথপুর। বিধবা। পরনে কালো পাড়ের সাদা থান শাড়ি।

গায়ের রং কালোর দিকে হলেও চোখমুখ ভারি কোমল একটা শ্রী রয়েছে মধ্যবয়েসি বৈষ্ণবীটির । মমতা বৈষ্ণবী মাঝেমাঝেই বিশ্বনাথের রামপাশা গ্রামে আসে। গানের টানেই আসে। সিলেট অঞ্চলে জগন্নাথপুরের কেশবপুরের রাধারমন দত্ত আর বিশ্বনাথ- রামপাশার হাসন রাজা। এদের মতন সাধক- গায়ক আর জগতে কে আছে।

বছর পাঁচেক আগে লক্ষণশ্রী গ্রামের বিমল বাউলের কন্ঠে - ‘বাউলা কে বানাইল রে হাসন রাজারে বাউলা কে বানাইল রে’ গানটা শুনে অত্যন্ত আকূল উঠেছিল মমতা বৈষ্ণবী। তারপরই গানের কর্তার সন্ধান করতে-করতে রামপাশায় এসে উপস্থিত। তখন মধ্যাহ্ন। দীঘির ঘাটে বসে ছিলেন গানের কর্তা । সাধককে ভক্তিভরে প্রণাম করেছিল মমতা বৈষ্ণবী।

হাসন রাজা কে শাঁইজী বলে ডাকে মমতা বৈষ্ণবী । ... মমতা বৈষ্ণবীর গানের গলাও অসাধারণ। প্রথম সাক্ষাতে মমতা বৈষ্ণবী যখন গেয়ে উঠেছিল: কালা গরলের জ্বালা/আর তাহে অবলা তাহে মুঞি কুলের বৌহারী। অন্তরে মরম ব্যথা কহিব কথা ঘুপতে সে গুমরিয়া মরি। হাসন রাজার দুটি চোখ ছলছল করে উঠেছিল।

তাছাড়া মমতা বৈষ্ণবীর জন্ম বিশিষ্ট সাধক-গায়ক রাধারমন দত্তের দেশের মাটিতে হওয়ায় মমতা বৈষ্ণবীর প্রতি হাসন রাজা গভীর আকর্ষন বোধ করেন। মধ্যবয়েসি বৈষ্ণবীর প্রতি বিশেষ কৌতূহলী হয়ে উঠেছিলেন। অবশ্য এ নিয়ে পরিবারে ও সমাজে সামান্য গুঞ্জন উঠেছে। হাসন রাজা ওসব গায়ে মাখেন না। বরং মিটমিট করে হাসেন।

তিনি সমস্তরকম সংকীর্ণতার উর্ধে। তিনি জানেন: সংসারের নারীপুরুষের সম্পর্কের রুপ বড় বিচিত্র । এতে বিধিবিধানে শর্তে বাধা যায় না। তারা উভয়ই একই পথের পথিক। এক্ষেত্রে তিনি পুরুষ, মমতা বৈষ্ণবী নারী ... মমতা বৈষ্ণবী ঘাটে এসে হাসন রাজাকে ভক্তিভরে প্রণাম করে।

হাসন রাজা হুঁকো অবশ্য টানতে থাকেন। যেন তিনি মমতা বৈষ্ণবীর উপস্থিতি টের পাননি । মমতা বৈষ্ণবী এসব ভাব-সমাধির মর্ম বোঝে। দেবালয়ে খালি হাতে আসতে নেই। কোঁচর থেকে কিছু শিউলি ফুল ঘাটের ওপর রাখে সে।

আজ ভোরে ফুলগুলি রহম পীরের কবরের পাশ থেকে তুলেছে। সে সময় আতরের গন্ধ পেয়েছিল মমতা বৈষ্ণবী। ফুল তুলতে তুলতে মুচকি হেসেছিল । রহম পীর ঠিকই বুঝেছিলেন ফুলগুলি কার জন্য কোঁচরে যত্ন করে তোলা হচ্ছে । হাসন রাজা হুঁকা টানা থামিয়ে একবার মমতা বৈষ্ণবীর দিকে তাকালেন।

তাঁর মুখখানা গম্ভীর। কি যেন গভীরভাবে ভাবছেন। যেন মমতা বৈষ্ণবী কে ঠিক চিনতে পারছেন না। মমতা বৈষ্ণবী ঘাটের ওপর বসে । তারপর বলে, কাইল আপনারে স্বপনে দেখছি শাঁইজী, তাই এইবেলা একবার দেখতে আইলাম।

বাতাসে বৃষ্টির গন্ধ। আইজ বৃষ্টি হইব। হাসন রাজা মাথা নাড়লেন। তিনিও জানেন আজ বৃষ্টি পড়বে। তিনি দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।

তারপর ঘাটের ওপরে রাখা অমলিন শিউলির ফুলের দিকে তাকালেন। প্রায় মধ্যাহ্ন। ফুলগুলি তো শুকিয়ে যাওয়ার কথা ছিল । সেরকম শুস্ক মনে হচ্ছে না। কথাটা ভাবতেই হাসন রাজা আতরের গন্ধ পেলেন।

মমতা বৈষ্ণবী আঁচল দিয়ে মুখের ঘাম মুছে বলল, অনেক দিন পরে আইলাম। এর মইধ্যে কি গান বাঁধলেন? হাসন রাজা কিছু না বলে মুচকি হাসলেন। তারপর খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মমতা বৈষ্ণবীর অপরূপ মুখখানা দেখতে থাকেন ... মমতা বৈষ্ণবীর মুখখানি অবিকল আমার মায়ের মত। এই কথাটা কেউ জানে না। কেবল আমিই জানি।

সেই জন্য মমতা বৈষ্ণবী আমার কাছে এলে আমি শান্তি পাই। যেন আমার মৃত মা ফিরে এসেছেন। কৈশরে সেই সোনার কই দেখার পর আমি ভীষণ জ্বরে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলাম। জ্বর সারার পর সেই বিচিত্র অভিজ্ঞতা আমি মাকে বলেছিলাম। মা বিশ্বাস করেছিল।

বলেছিল, কথাটা কাউকে বলিস না। খোদা তরে দেখা দিয়েছেন। কথাটা শুনে আমার শরীরে শিহরন স্রোত বয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কি আশ্চর্য! জ্বর থেকে সেরে ওঠার পরপরই আমার মনে প্রথম গান এসেছিল আমার মনে ... নেশা লাগিল রে বাঁকা দু নয়নে নেশা লাগিল রে হাসন রাজা পেয়ারির প্রেমে মজিল রে ... নেশা লাগিল রে ... কিন্তু সে গান বিশ্বনাথের মানুষ জেনেছিল আরও অনেক পরে ... কি হইল শাঁইজী? গান শুনাইবেন না? মমতা বৈষ্ণবীর কন্ঠে অভিমান। সহসা হাসন রাজা টের পেলেন গানটি তাঁর ভিতরে সম্পূর্ন হয়ে গেছে।

তিনি গাইতে থাকেন- মাটির পিঞ্জিরার মাঝে বন্দি হইয়া রে কান্দে হাসন রাজার মন মনিয়ায় রে। মায়ে বাপে বন্দি কইলা খুসির মাঝারে লালে ধলায় হইলাম বন্দি পিঞ্জিরার ভিতরে রে। মমতা বৈষ্ণবীর দুটি চোখ ভরে ওঠে জলে । ঝাপসা হয়ে ওঠে চারপাশের রোদ। ঝাপসা হয়ে ওঠে জল ভরা দীঘিটি ।

বুকের ভিতরটা হুহু করে ওঠে। তার ভিতরের মন মনিয়ার কথা ভেবে মন উচাটন হয়ে ওঠে। হাসন রাজা গাইতে থাকেন- উড়িয়া যাইব শুয়া পাখি পড়িয়া রইব ছায়া কিসের দেশ কিসের খেশ কিসের মায়া দয়া রে কান্দে হাসন রাজার মন মনিয়ায় রে ... এই মুহূর্তে দীঘির পানির উপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে এক ঝাঁক পায়রা। তাদের ছায়া দীঘির জলে পড়ে কি পড়ে না তা ঠিক বোঝা গেল না । কিন্তু রোদ মুছে যেতে থাকে ।

ধীরে ধীরে আকাশের রং বদলে যেতে থাকে । আজ সকালেই মমতা বৈষ্ণবী বাতাসে বৃষ্টির ঘ্রান পেয়েছিল । তখন সে ঠিকই বুঝেছিল দিনট আজ অসময়ে তার অন্তিমে পৌঁছে যাবে ... হাসন রাজাও ততক্ষণে চোখ বুজে গানের অন্তিমে পৌঁছে গিয়েছেন : হাছন রাজায় ডাকব যখন ময়না আয়রে আয় এমন নিষ্ঠুর ময়না আর কি ফিরিয়া চায়? কান্দে হাসন রাজার মন মনিয়ায় রে ... ঘটনাটি কাল্পনিক হাসন রাজার জীবনীর জন্য নির্ভর করেছি মূলত বাংলাপিডিয়ার ওপর মাটির পিঞ্জিরার মাঝে বন্দি হইয়া রে ... এই গানটি নিয়েছি নীচের লিঙ্কটি থেকে ... Click This Link উৎসর্গ: অকাল প্রয়াত অধ্যাপক মৃদুলকান্তি চক্রবর্তী ... ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.