ব্রিটেনের সিনিয়র মিনিস্টার ব্যারোনেস সাঈদা ওয়ারসি বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনায় ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তার কথা হলো:
১। শক্তিশালী গণতন্ত্রের প্রথম শর্তই হলো সব নাগরিকের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিশ্চিত করা। সাম্প্রতিক সহিংসতায় অহেতুক মৃত্যুতে তিনি মর্মাহত। ন্যায়সঙ্গত দাবির জন্য এ ধরনের বিষয়ের কোনো স্থান নেই।
২। বাংলাদেশে ইদানিং সরকার ও পুলিশ যেসব মৃত্যু গঠিয়েছে সেসবের কারণ সন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
৩। ব্রিটিশ সরকার কোন রাজনৈতিক দলকে ব্যান বা নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয়। নিষিদ্ধ করে নয়, জামায়াত-শিবিরকে আদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবেই মোকাবেলা করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
১ ও ২ নং কোন সমষ্যা নেই। আমাদের দেশ, আমাদের আদালত, আমাদের বিচারক - এগুলো যেভাবে চাই সেই চকেই করা যাবে। পুলেশ আমাদের, র্যাব আমাদের, আশে-পাশে বন্ধু-বান্ধব ও আছে অনেক।
সমষ্যা হলো ৩ নং নিয়ে। জামায়াত-শিবিরকে আদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করবো কি ভাবে।
তা যদি সম্ভব হতো তা হলে এই পরিস্তিতির দরকার হতো না আমাদের আওয়ামীলীগ সরকারের। আদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবে এদেরকে মোকাবেলা করা যাবেনা বলেইতো শক্তির প্রয়োজন দেখা দিয়েছে - প্রয়োজন হয়েছে রক্ত ঝড়াবার! কিউ কি সখে এসব করে! জান বাচানোর টান সবচেয়ে বড় টান। এটা উনাকে বুঝানো যায় কি ভাবে বলেন তো?
আমার মনে হ্য় উনি পাকিস্তানি বংশধর তাই ওদের পক্ষে বলছেন। ইদানিং হিজাব-টিজাব পড়ে একেবারে একটা মৌলবাদীর মত - আসলেই বোধহয় মৌলবাদী। কিন্ত ব্রিটিশ সরকারতো পাকিস্তানকে ভাল পায়না।
ওরা পাকিস্তানের পক্ষ নিচ্ছে কেন? না ডেবিড্ ক্যামারন মুসলমান হয়েগেছে? তাইলেতো আমাদের সবর্নাশ! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।