আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পুলিশি রাষ্ট্র বানাচ্ছে সরকার

পুলিশে নতুন করে ১০টি আইজি, ২০টি অতিরিক্ত আইজি, ৭০টি ডিআইজি, ৯১টি অতিরিক্ত ডিআইজি, ১৮০টি এসপি, ১৯১টি অতিরিক্ত এসপি, ১০৪টি সিনিয়র এএসপি, ১০৭টি এএসপি, ১০৫৮টি ইন্সপেক্টর, ৩০৯৯টি এসআই, ২৭১৮টি এএসআই, ৬১৭টি নায়েক, ৮৫৬৯টি কনস্টেবল ও ১১৭০টি অফিস স্টাফ পদ সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে। সরকার প্রথমপর্বে ৫ জন আইজি নিয়োগে সম্মত হলেও পুলিশ সদর দফতর ১০ আইজিপি’র ব্যাপারে অনড় রয়েছে। নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, র্যাব, এপিবিএন এবং স্টাফ কলেজে ৬ আইজি পদ সৃষ্টির প্রস্তাব করা হয়েছে। মেরিন পুলিশ ইউনিট গঠনের জন্য পদ সৃজন প্রস্তাবে বলা হয়েছে, একজন অতিরিক্ত আইজি, ২ জন ডিআইজি, ৪ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ৮ জন এসপি, ১২ জন অতিরিক্ত এসপি, ৯ জন সিনিয়র এএসপি, ২ জন এএসপি, ৪০ জন ইন্সপেক্টর, ২০০ জন এসআই/সার্জেন্ট, ১৩০ জন এএসআই, ৩০ জন নায়েক, ৪২২ জন কনস্টেবল ও ৪০ জন অফিস স্টাফের পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। এপিবিএন, টেলিকম, পুলিশ একাডেমী ও পুলিশ স্টাফ কলেজের জন্য ৭ জন ডিআইজি নিয়োগের প্রস্তাব করা হয়েছে।

ন্যাশনাল পুলিশ ব্যুরো অব কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের জন্য ৯০০ জনবল বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন আইজি, ২ জন অতিরিক্ত আইজি, ১০ জন ডিআইজি, ৮ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ১৫ জন এসপি, ১৪ জন অতিরিক্ত এসপি, ৪ জন সিনিয়র এসপি, ২ জন এএসপি, ৫৬ জন ইন্সপেক্টর, ১৫৫ জন এসআই, ১৮৮ জন এএসআই, ৪০ জন নায়েক, ৩৫০ জন কনস্টেবল ও অফিস স্টাফ ৫০ জন নিয়োগ দেয়া হবে। ট্যুরিস্ট পুলিশের জনবল বৃদ্ধির প্রস্তাবে বলা হয়েছে, এই ইউনিটে ১ জন অতিরিক্ত আইজি, ১ জন ডিআইজি, ৭ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ১৫ জন এসপি, ৩৯ জন অতিরিক্ত এসপি, ৮১ জন এএসপি, ১৪৩ জন ইন্সপেক্টর, ২৪৯ জন এসআই, ১৭৪ জন এএসআই, ৯৮১ জন কনস্টেবল ও ২১ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ দেয়া হবে। ব্যুরো অব ক্রাইসিস রেসপন্স অ্যান্ড প্রটেকশন বিভাগে ১ জন আইজি, ২ জন অতিরিক্ত আইজি, ১ জন ডিআইজি, ৬ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ১১ জন এসপি, ১৮ জন অতিরিক্ত এসপি, ৮৪ জন এএসপি, ৪৩ জন ইন্সপেক্টর, ১০৪ জন এসআই, ১৪০ জন এএসআই, ২৪০ জন নায়েক ও ৬৭১ জন কনস্টেবল নিয়োগ করা হবে। শিল্পাঞ্চল পুলিশে ২ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ৪ জন এসপি, ২ জন অতিরিক্ত এসপি, ৪ জন এএসপি, ১০ জন ইন্সপেক্টর, ২০ জন এসআই, ২৫ জন এএসআই, ৩ জন নায়েক, ৩০ জন কনস্টেবল ও ১০ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ করা হবে।

এই প্রস্তাবগুলো বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ে। এসবি’র সাংগঠনিক কাঠামো সংস্কারের জন্য ৬৪৫ জনবল বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন আইজি, ২ জন অতিরিক্ত আইজি, ১২ জন ডিআইজি, ৭ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ১৪ জন এসপি, ২ জন অতিরিক্ত এসপি, ২ জন এএসপি, ৪০ জন ইন্সপেক্টর, ৩১৮ জন এসআই, ১১৫ জন এএসআই, ৩ জন নায়েক ও ১২৯ জন কনস্টেবল নিয়োগ দেয়া হবে। পৃথক তদন্ত ইউনিটের জন্য ১০১০ জন জনবল চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১ জন অতিরিক্ত আইজি, ৬ জন ডিআইজি, ৯ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ২১ জন এসপি, ২১ জন অতিরিক্ত এসপি, ৬ জন সিনিয়র এএসপি, ৪ জন এএসপি, ১৭০ জন ইন্সপেক্টর, ৩০০ জন এসআই, ১৯২ জন কনস্টেবল এবং ১০০ জন স্টাফ নিয়োগ করা হবে।

এছাড়াও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশে ১ জন অতিরিক্ত আইজি, ২ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ৮ জন এসপি, ১৭ জন অতিরিক্ত এসপি, ৪৪ জন এএসপি, ৩৩ জন ইন্সপেক্টর, ৭১ জন এসআই, ২৪৮ জন এএসআই, ১৫ জন কনস্টেবল ও ১৮২ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ প্রক্রিয়া করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই প্রস্তাব এখন সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ২ জন এএসপি, ৬ জন ইন্সপেক্টর, ৮ জন এসআই, ১৬ জন এএসআই, ৬০ জন কনস্টেবল ও ৪ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে এই প্রস্তাবটি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে ১ জন আইজি, ২ জন ডিআইজি, ৪ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ৬ জন এসপি, ১২ জন অতিরিক্ত এসপি, ৫৫ জন এএসপি, ১০ জন ইন্সপেক্টর, ৩০ জন এসআই, ১০০ জন এএসআই, ১৮ জন নায়েক, ৫৩০ জন কনস্টেবল ও ২২ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ দেয়া হবে।

এসব পদের অনুমোদন চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে আরও ৯টি থানা সৃষ্টির জন্য ৯ জন এএসপি, ১৮ জন ইন্সপেক্টর, ১৭১ জন এসআই, ১৮৯ জন এএসআই, ৩০৬ জন কনস্টেবল ও ২৭ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ দেয়ার জন্য একটি প্রস্তাব কয়েকদিন আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ সদর দফতরে ৩ জন অতিরিক্ত আইজি, ৮ জন ডিআইজি, ১৫ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ২০ জন এসপি, ৩৯ জন অতিরিক্ত এসপি, ১১১ জন এএসপি, ১০৫ জন এসআই, ৭ জন এএসআই, ২০১ জন কনস্টেবল ও ২৪৭ জন অফিস স্টাফ নিয়োগের প্রস্তাব প্রক্রিয়াধীন আছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) তৃতীয় ও চতুর্থ পর্যায়ে নিয়োগের জন্য ১ জন আইজি, ১ জন অতিরিক্ত আইজি, ৫ জন ডিআইজি, ১৩ জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ১৩ জন এসপি, ৪৫ জন অতিরিক্ত এসপি, ১৩৮ জন এএসপি, ৭৮ জন ইন্সপেক্টর, ৩৯৬ জন এসআই, ৩৫ জন এএসআই, ১৩৮ জন কনস্টেবল ও ৬৫ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ দেয়া হবে। পুলিশ টেলিকমে ১ জন অতিরিক্ত আইজি, ১ জন ডিআইজি, ২ জন এসপি, ৩ জন অতিরিক্ত এসপি, ৮ জন এএসপি, ১০ জন ইন্সপেক্টর, ৭০ জন এসআই, ১০৩ জন এএসআই, ৫৫০ জন কনস্টেবল ও ৫০ জন অফিস স্টাফ নিয়োগের অনুমোদন এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে।

দেশের ৪ পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ৪ জন এসপি, ৮ জন অতিরিক্ত এসপি, ২৮ জন এএসপি, ১৬ জন ইন্সপেক্টর, ৭৬ জন এসআই, ৮৮ জন এএসআই, ১২৪ জন কনস্টেবল ও ২৩৬ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ করা হবে। জেলা পুলিশে জনবল সঙ্কটের কারণে ১২৭ জন অতিরিক্ত এসপি, ৬৪৮ জন এএসপি, ১২৮ জন এসআই, ১২৭ জন কনস্টেবল ও ১১৬ জন অফিস স্টাফ নিয়োগ করা হবে। রাজধানীর পার্শ্ববর্তী তিন জেলা ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের জন্য ৬০০ জনবল বাড়ানো হচ্ছে। এর মধ্যে অতিরিক্ত এসপি ৩ জন, ১৯ জন ইন্সপেক্টর, ১৩১ জন এসআই/সার্জেন্ট, ৯৬ জন এএসআই, ১৫ জন নায়েক, ৩৩৬ জন কনস্টেবল নিয়োগ করা হবে। বিভিন্ন জেলায় ট্রাফিক পুলিশে ১৩৩৪টি নতুন পদ সৃজন করা হচ্ছে।

এর মধ্যে ২ জন অতিরিক্ত এসপি ও ৪ জন সিনিয়র এসপি, ১২২ জন ইন্সপেক্টর, ৩৬৬ জন এসআই, ১৮৩ জন এএসআই, ৬৬৭ জন কনস্টেবল রয়েছেন। ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা নিশ্ছিদ্র করতে নতুন ব্যাটালিয়ন : ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা নিশ্ছিদ্র করতে পুলিশের নতুন ব্যাটালিয়ন হচ্ছে। ‘সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রোটেকশন’ নামে নতুন এই ব্যাটালিয়ন তৈরির প্রস্তাবে স্বরাষ্ট্র ও সংস্থাপন মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে অনুমোদন দিয়েছে। এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলেই প্রস্তাবটি কার্যকর করা যাবে। জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পুলিশ সদর দফতরের কাছে ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার বিষয়ে নতুন ব্যাটালিয়ন তৈরির জন্য জনবলের প্রয়োজনীয়তার বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়।

‘ব্যুরো অব ক্রাইসিস রেসপন্স অ্যান্ড প্রোটেকশন’ নাম দিয়ে নতুন একটি ব্যাটালিয়ন তৈরির অর্গানোগ্রাম চূড়ান্ত করে পুলিশ সদর দফতর। আপাতত পুরো ব্যাটালিয়নটির অনুমোদন না দিয়ে দ্রুততার সঙ্গে শুধু ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার বিষয়ে নতুন ব্যাটালিয়নের অনুমোদন দেয়া হচ্ছে। পুরো কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানা গেছে। সূত্র জানায়, ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার জন্য অনুমোদন দেয়া ব্যাটালিয়নের সদস্য সংখ্যা হচ্ছে এক হাজার ৫৮৬ জন। একজন অতিরিক্ত আইজির নেতৃত্বে নতুন এ ব্যাটালিয়নে দু’জন অতিরিক্ত ডিআইজি, ৬ জন এসপি, ২৫ জন অতিরিক্ত এসপি, ৪৪ জন সিনিয়র এএসপি, দু’জন মেডিকেল অফিসার, ৭১ জন এএসপি, ৬৬ জন ইন্সপেক্টরসহ ২২৯ জন সাব-ইন্সপেক্টর দায়িত্ব পালন করবেন।

এছাড়াও এ ব্যাটালিয়নে থাকছে ৬৩২ জন কনস্টেবলসহ এক হাজার ৫৮৬ জন পুলিশ সদস্য। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বর্তমান পদ্ধতিতে ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার শতকরা ৮০ ভাগ কাজই করতে হয় পুলিশ সদস্যদের। কিন্তু একেক সময় একেকজন পুলিশ সদস্য নিরাপত্তা দায়িত্ব পালন করায় পুরো নিরাপত্তার বিষয়টিকে নিশ্ছিদ্র করা সম্ভব হয় না। একজন কর্মকর্তা উদাহরণ দিয়ে বলেন, ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা ৭ স্তরে নিশ্চিত করা হয়। এর মধ্যে ক্লোজ কর্ডনে (ভিভিআইপিকে ঘিরে রাখা) দায়িত্ব পালন করেন এসএসএফ সদস্যরা।

আর অন্তবেষ্টনীতে (পরের স্তর) দায়িত্ব পালন করেন পিজিআর সদস্যরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তার মতে, মধ্যবেষ্টনী, বহির্বেষ্টনী, রুট প্রোটেকশন, রুফটপ প্রোটেকশন ও ক্রাউড কন্ট্রোল—এ ৫ স্তরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হয় পুলিশ সদস্যদের। নিরাপত্তার মূল দায়িত্বটিই পালন করে পুলিশ। কারণ, সন্ত্রাসী বা অপরাধীদের প্রথম বাধার সৃষ্টি করে ক্রাউড কন্ট্রোলের দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা। এরপর পুলিশ সদস্যদের আরও ৪ দফা বাধা পার হয়ে পিজিআর সদস্য পর্যন্ত পৌঁছতে হয়।

তারপর এসএসএফ। পুলিশ সদর দফতরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে এক লাখ ৩৯ হাজার ৪৭০ জন জনবল রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯ হাজার ৭৬০ জন কনস্টেবল, ছয় হাজার ৮৫৪ জন হেড কনস্টেবল, ১২ হাজার ৪৩০ জন এসআই, সাত হাজার ৭৪২ জন এএসআই, তিন হাজার ৪৭ জন ইন্সপেক্টর, এক হাজার ৫৬৯ জন সার্জেন্ট, ২০১ জন এসপি, ২৫২ জন অতিরিক্ত এসপি ও ৯০৫ জন এএসপি রয়েছে। জনসংখ্যার অনুপাতে দেশে দুই লাখ ছয় হাজার ৪৪ জন পুলিশের প্রয়োজন রয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। সূত্র জানায়, ভারতে প্রতি ৭২৮ জনের বিপরীতে একজন, পাকিস্তানে প্রতি ৬২৫ জনের বিপরীতে একজন এবং মালয়েশিয়ায় প্রতি ২৪৯ জনের বিপরীতে একজন পুলিশ সদস্য থাকলেও বাংলাদেশে প্রতি এক হাজার ৭৫ জনের বিপরীতে একজন পুলিশ সদস্য রয়েছে।

ভারতের আনুপাতিক হারের অনুরূপ ৭২৮ জনের বিপরীতে একজন পুলিশ সদস্যের মঞ্জুরি ধরা হলে বাংলাদেশে মোট পুলিশের প্রয়োজন হবে দুই লাখ ছয় হাজার ৪৪ জন। সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত আরও ৬৬ হাজার ৫৭৪ জন পুলিশের প্রয়োজন। বিভিন্ন মহলে কথা বলে জানা যায়, দলীয় লোকজনকে চাকরি দিয়ে পুলিশ বাহিনীকে কব্জায় নিতে সরকার তত্পর হয়েছেন। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.