আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ধর্ষক পরিমল, রাশেদ খান মেননের নিয়োগ বানিজ্যেরই ফসল।

good ধর্ষক পরিমলের খুব বড় একটি পরিচয় আছে , তা হচ্ছে তিনি নাকি গোপালগঞ্জের লোক! এবং একসময়কার আওয়ামীলীগ ক্যাডার! তাইতো অভিযোগ করার সাথে সাথেই নাকি তিনি হুমকি দেয়া শুরু করেন অসহায় মেয়েটিকে আর তার পরিবারকে। আর পুলিশ ও যথারীতি খুঁজে পায় না পরিমলকে। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে থাকা ৯৫ জন দলীয় ক্যাডারদের যে লিস্ট থেকে চাকরী দেয়া হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে তাদেরই একজন নাকি পরিমল। তাইতো প্রশাসন নি্বিকার পরিমলের ব্যাপারে। রাষ্ট্র যন্ত্র উদাস ভূমিকায়।

কে জানে হয়ত ধরা পড়বে পরিমল, হয়ত কো্ন নীতিবান বিচারক সব চাপ উপেক্ষা করে তাকে সর্বোচ্চ শাস্তিও দেবেন, কিন্তু সেই পরিমলই হয়ত ক্ষমা পেয়ে যাবে মহামা্ন্য রাষ্ট্রপ্রধানের! যেমন অনেকেই এখন পাচ্ছে! কেননা পরিমলেরা যে রাষ্ট্রীয় ধর্ষক, তাদের বাঁচানোর জন্য আছে সামাজিক পতিতা , আছে রাজনীতির ব্যবসাকারী অন্ধ দেশ প্রধানেরা ইউটিউব সামাজিক পতিতার ভূমিকায় যখন শিক্ষিকা এবং অসহায় কিশোরীর উপর রাষ্ট্রীয় ধর্ষকের উল্লাস কার্ল মার্কসের মতবাদে বিশ্বাসী বাংলাদেশের বামদের অগ্রদূত ছিলো রাশেদ খান মেনন। যদিও উনার ইদানিং আচরণে এটা নিশ্চিত যে, উনি শিয়াল হয়ে আসলে বাঘের চামড়া পরে ছিলো। লক্ষ্য করুন আমি কিন্তু শিয়াল বলেছি গাধা বা ছাগল বলিনি। কারন রাশেদ খান মেনন শিয়ালের চেয়ে বেশী ধূর্ত। তাই বাম রাজনীতির নীতি কথাগুলোকে পায়ে ঠেলে উনি নৌকা প্রতিক নিয়ে রমনা-মতিঝিল আসনের সংসদ সদস্য হোন।

সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকেই উনার বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগের কথা শুনা যায়। ব্যবসায়ী নন কিন্তু গত দেড় বছরে উনি কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন। সবচেয়ে আশংকাজনক কথা হলো দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো শুরু করেছে এই বাম রাজনীতিবিদ। শিক্ষা মন্ত্রাণালয় সংক্রান্ত কমিটির সভাপতি হয়েছেন রাশেদ খান মেনন। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্টান ভিকারুন্নেসা নুন স্কুলের গভর্নমেন্ট বডির সভাপতিও হয়েছেন রাশেদ খান মেনন।

-> সভাপতি হয়েই ভিকারুন্নেসা নুন স্কুলের ঐতিহ্য, শিক্ষা ব্যবস্থা, মানকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে শুরুতেই শুরু করেছিলেন ভর্ত্তি বাণিজ্য। -> এতোদিন ধরে যে ভর্ত্তি প্রশ্নপত্র তৈরী করছিলো শিক্ষকরা সেটা করেছেন এবার রাশেদ খান মেনন। -> অভিযোগ আছে এবার ভর্ত্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৬৫ ভাগ এবং সভাপতি সহ সভাপতির চাটুকাররা মিলে বাকি ৩৫ ভাগ ভর্ত্তি করিয়েছেন। -> রাশেদ খান মেনন এবং উনার সাঙ্গুপাঙ্গুরা শুরুতেই ৭১ টি ফরম নিয়ে যান এবং এদের সবাইকে ভর্ত্তি করা হয়। -> পরবর্তিতে ১৩৫ জনের সুপারিশ পাঠানো হয় যাদেরকেও ভর্ত্তি করা হয়।

ফলে প্রতি ক্লাসেই ২০-২২ জন নতুন ছাত্রী নেওয়া যায়।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।