আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সত্যায়িত

বুদ্ধিজীবী হতে ডিগ্রী লাগেনা। লেখাপড়া শেষ? তাহলে এবার চাকুরীর বাজারে ঢু মারো। পেপারের পাতা ঘেঁটে চাকুরির বিজ্ঞাপন খুঁজে ফের। যদি পেয়ে যাও তবে আবেদন লিখে ফেল একখান । সাথে দাও সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র।

ছবিও দিও গোটা কয়েক। সব কিন্তু চাই সত্যায়িত। তো খুঁজে বের কর ফাস্ট কেলাস গেজেটেড অফিসার। সে আজ এত কস্ট করে অফিসার হয়েছে। সো তোমাকে কেন এত সহজে ছেড়ে দেবে।

একটু তো ঘুরতে হবে। কয়েকদিন ঘুরে তুমি বিরক্ত হয়ে গেলে। ঢ্যুস বললে!চলে গেলে নীল্কখেত। কয়টাকা বেশী লাগল গেজেটেড অফিসারের সিল বানাতে। তাতে কি।

ঝক্কি ঝামেলা দুটোই গেল কমে। তুমি আরামসে নিজের কাগজ নিজেই সত্যায়িত করতে লাগলে। প্রথম কেলাসের গেজেতেড অফিসার। কাগজ পত্র সত্যায়ন করার এই ব্রিটিশ পদ্ধতি কি পরিবরতন করার সময় কি এখন অ হয় নাই? ডিজিটাল বাংলাদেশে আমরা কি এখনো এই চুরিই পথ ধরে এগিয়ে যাব? আমাদের মাধ্যমিক উচ্চ মাদ্ধ্যমিকের রেজাল্টের তো অনলাইন ডাটাবেজ আছে। তাহলে কি দরকার সেই মান্ধাতা আমলের সত্যায়ন প্রথার।

বিষয় টা নিয় আমাদের সবারি ভাবা উচিত। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।