আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কয়েকটা কৌতুক (কঠিনভাবে ১৮+)

ভালো থাকবেন সকলে................

১। ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি-তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে।

কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই। চোর-বাটপার সব কয়টা। প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। " ওই হারামজাদা।

উট এইটা কিসের জন্য? " একজন কাচুমাচুভাবে বলল " আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। " সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ। শুয়োরের বাচ্চারা উটকে "কামে" লাগায়...ছি ছি ছি।

সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।

এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো। একদিন সকালে সে হুকুম দিলো, "শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে"। কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল।

উটের চিৎকার শুনা গেল। এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল। বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে। এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল - জিনিসটা খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যবহার করিস নাকি? - না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইলদুয়েক দুরের একটা শহরে যাই।

২। এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ, তেমনি উৎকট গন্ধ। এতে তার বউ বিরক্ত। -তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি? -ইচ্ছা করে কি আবার করা যায়? -কি জানি।

তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখো কমাতে পারো কিনা। এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে। পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে। বউ বিরক্ত হয়ে বলল, -তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন কিন্তু পাদ দিতে গিয়ে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।

-তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো? -বের হবে ...একশবার হবে...তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো। একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে। তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না। উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি।

নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল। এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে। চুপ করে নেমে এলো। রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে।

কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার। বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা। আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই। এসেই বলে -ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে।

এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না । আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার। -তাই নাকি? -তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি। ৩।

এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী। তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন। স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে।

তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো। বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম(বীর্য) নিয়ে আসবেন। পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে। ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো? -বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম। পারলাম না।

পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি। সেই হাতেও হলো না। -এটা হতে পারে...আপনার বয়স ত আর কম হয় নাই। তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন। -বউকে ডাকছি ত।

সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...মুখ দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না... - হয়। মাঝে মাঝে এমন হয়। তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন। -ডাকছি ত। বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি।

-বউয়ের বান্ধবী???? -সেও চেষ্টা করে পারল না। -পারল না?? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে। -এরপর বউয়ের বন্ধু এলো। সেও চেষ্টা করল... পারল না। ডাক্তার অবাক- বলেন কি? আপনার বউয়ের দোস্ত??একটা ছেলে?? -তবে আর বলছি কি?যাক, সারা রাতে পারলাম না।

সকালে হাসপাতালে এলাম। হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে। - আমার নার্সকে? -হ্যা। সেও চেষ্টা করল। পারে নাই।

-আপনি ত দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন। -তা করছি। তবে আপনি বাকি আছেন। -আআআআমি??? ডাক্তার তোতলাচ্ছে... -হ্যা। দেখেন ত চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা? ৪।

আমেরিকা প্রবাসী এক ইটালীয় ফ্যামিলির মেয়ে যাচ্ছে জীবনের প্রথম ডেটে। তার দাদী তাকে ডেকে বলল, শুনো। ছেলেটা তোমার হাত ধরতে চাইবে- তুমি কিন্তু সহজে হাত ধরতে দিবে না। তোমার এই কাজে আমাদের পরিবারের অসম্মান হবে। -আইচ্ছা দাদী।

-ছেলেটা হয়ত তোমাকে চুমু খেতে চাইবে- খবরদার রাজি হবে না। আমাদের পরিবারের এতে অসম্মান হবে। -ঠিক আছে। -ছেলেটা হয়ত তোমার __ হাত দিতে চাইবে- খবরদার সুযোগ দিবে না। -হুমম।

দিব না সুযোগ। -ছেলেটা হয়ত তোমার উপর শুইতে চাইতে পারে- খবরদার রাজি হবে না। আমাদের পরিবারের চরম অসম্মান হবে এতে... মেয়ে ডেট শেষ করে বাসায় আসছে। -ও দাদী তুমি ত সত্য বলছিলা। সে আমার হাত ধরছে।

-অপমান!!! তারপর? -চুমুও দিছে। -হায় খোদা!!! ___ এ হাত দিয়েছে? -হুমম। -এরপর? -সে যখন আমার উপর শুইতে চাইছে- আমি রাজি হই নাই। -সাবাস! -হ!! আমি আমার পরিবারের অনেক অসম্মান সহ্য করছি। শেষে নিলাম শোধ।

আমি তার উপর চড়ে বসে তার ফ্যামিলির চরম অপমান করে এসেছি। (সবগুলো ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। )

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৫ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।