আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারতের প্রবল আশীর্বাদে হাসিনা এখন যূক্তরাষ্ট্রকে পাত্তাই দিচ্ছে নাঃ হিলারী ইউনুসকে দূর্বল দরদ দেখানোর তামাশা বাদ দেন!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
সেই ২০০৫ সালেই সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মিজ কন্ডালিৎসা রাইজ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে বলেন যে তার দেশ ভারতকে নিয়েই উপমহাদেশে কাজ করতে চায়। তখনই শংকায় পড়ি যে বাংলাদেশের কপালে সামনে শনি আছে। আর ঐ একই বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে নিযূক্ত ভারতীয় উপ-হাইকমিশনার সর্বজিৎ চক্রবর্তী তৎকালীন আম্লীগ সম্পাদক জলিলের উপস্থিতিতে আয়োজিত বিজয় দিবসের এক অনুষ্ঠানে বলেন "ভারত আর বেশীদিন ট্রানজিটের জন্য অপেক্ষা করতে পারবে না"। ভাবখানা এমন যে বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য। আর ঐ জলিল বলে "তারা মুসলিম বাংলাদেশের জন্য ৭১এ যুদ্ধ করেনি"।

এতে আরো শংকিত হই আগামী নির্বাচনকে নিয়ে যে আবার না ৯৬ সালের মত অবস্থা হয়। এ কথা স্বীকার করি সেই ১৯৭৫ সাল হতেই বাংলাদেশে মার্কিন প্রভাব শুরু হয় মুজিব সহ তার পরিবারকে হত্যার মাধ্যমে। তবে ব্যাতিক্রম শহীদ জিয়ার সময়কাল। তিনি প্রবল মার্কিন চাপ সত্ত্বেও সেন্ট মার্টিন দ্বীপ মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ব্যাবহার করতে দেননি এবং আরো অনেক দাবী কৌশলে এড়িয়ে গেছেন। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধীর নিদের্শে ভারতীয় র এর চক্রান্তে তাকে নিহত হতে হয়।

এ কথা একারণেই বললাম ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর হতে ১৯৮১ সাল তথা জিয়ার শহীদ হওয়ার পূর্বে বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থে সার্বভৌম ছিল। ঐ সময় সর্বপ্রথম জাতিসংঘে ফারক্কা বাধের কুপ্রভাবের বিরুদ্ধে জিয়া ৭৭ সালে বক্তব্য রাখেন এবং ৭৫ সালেই চীনের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক গড়েন। বাংলাদেশের নৌ, সেনা ও বিমান বাহিনী তথা সামরিক শক্তির ৯০%ই চীনের সহায়তায় গড়ে উঠেছে। এ কথা বলে রাখা ভাল স্রেফ তিব্বত ও ভারতীয় আধিপত্য ভূমিকার কারণেই চীন ৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধীতা করে। চীনের এই ভূমিকাকে দোষ দিতে পারি না।

কারণ ভারত সেই ৫০ এর দশক হতেই তিব্বতী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ দিয়ে আসছে। তবে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের আন্তরিকতায় চীন ও মার্কিনিরা কেউই ৭১এ মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করেনি। চীনের আশংকা যে অমূলক ছিল না তা ১৬ই ডিসেম্বর পরবর্তী ভারতীয় সৈন্যদের আচরণে এবং মুজিবের কৃতিত্বে ভারতীয় সৈন্যদের বাংলাদেশ থেকে তাড়ানোর মাধ্যমে বোঝা যায়। ইন্দিরা কোনমতেই চাননি বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্যরা চলে আসুক। কারণ ভারতপন্থী তাজউদ্দিনকে দিয়ে ভারত ৭ দফা চুক্তি করিয়েছিল যেখানে একটি ধারায় বলা আছে স্বাধীন বাংলাদেশের নিজস্ব কোন সেনাবাহিনী থাকবে না।

আসলে বাংলাদেশের ইতিহাসটা বড়ই বিচিত্রময়। মুজিব ছিলেন এই অঞ্চলের স্বায়ত্বশাসনের পক্ষে কোনমতেই স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে নয়। উনি চেয়েছিলেন পুরো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে! আর তার জন্যই তাজউদ্দিনের ডাইরী হতে জানতে পারি ২৫শে মার্চ ১৯৭১ শেষ মুহুর্ত পর্যন্তও মুজিব হতে স্বাধীনতা ঘোষণার রেকর্ড নিতে পারেন নাই। স্রেফ ভারতপন্থী ও কট্টর সেক্যুলারপন্থী না হলে তাজউদ্দিনই হতে পারতেন স্বাধীন বাংলাদেশের যোগ্য নেতা। উনি সৎ এবং কঠিন মানুষ ছিলেন অনিয়ম ও র্দূনীতকে প্রশ্রয় দিতেন না।

সে যাই হৌক মুজিব আমল হতে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের সাথে ভারতীয় নগ্ন আচরণ প্রমাণ করে যে ভারত সম্পূর্ণ নিজ মতলবের জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাহায্য করেছিল। কিন্তু ভারতপন্থী মিডিয়া গুলি বাংলাদেশে সংখ্যাধিক্যতো বটেই এমনকি বিএনপিপন্থী মিডিয়া গুলোও এই সংক্রান্ত বিষয় গুলো তুলে ধরে না। মাঝখানে ভারতের ব্যাঘাত ঘটল জিয়ার আমল এবং ২০০১-০৬ সময়কাল। ১৯৯১-৯৬ সালেও বিএনপি ভারতকে অনেক সুবিধা দিয়েছিল তা এই ভেবে যে স্নায়ুত্তোর যূগে ভারত হয়ত উদার হবে। কিন্তু বিধি বাম ভারত কখনই যে তার খাসলত বদলাবে না তা ঐ ১৯৯১-৯৬ সালেই বোঝা গেল এবং ১৯৯৬-২০০১ সালেও হাসনিার প্রথম আমলেও ভারত নানা টালবাহানা করে বাংলাদেশের সাথে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণে কোন পদক্ষেপই নিল না।

উপরন্ত প্রতারণামূলক ৩০ বছর মেয়াদী পানি চুক্তি ও দেশের সার্বভৌম বিরোধী পার্বত্য শান্তিচুক্তি হয়। কিন্তু ব্রুট মেজরিটি না থাকায় হাসিনা অনেক ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও ভারতকে ট্রানজিট দেয়নি। এরপর জামাতের সাথে জোট বেধে বিএনপি ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর ভারত নানা চেষ্টা করে নৌ-ট্রানজিট নবায়ন, নতুন করে সড়ক ও সমুদ্র বন্দর সুবিধা এবং মায়ানমার হতে সরাসরি পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে গ্যাস পাইপ লাইন আনা। কিন্তু বিগত জোট সরকার প্রথমে বলে আগে সব কয়টি অভিন্ন নদ-নদীর আন্তজার্তিক আাইনের ভিত্তিতে চিরস্থায়ী পানির সুষ্ঠ বন্টন, দুই দেশের সীমানা নিস্পত্তি, তিন বিঘা চিরস্থায়ী হস্তান্তর, সমুদ্র সীমা ও তালপট্টি দ্বীপের মালিকানা, সাপটা চুক্তির অধীনে সার্কের সকল দেশের ভারতের মধ্য দিয়ে ট্রানজিট, সেই সাথে চীনকে ভারতের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম-মংলা বন্দরের ব্যাবহার, সকল পণ্যের ভারতে বিনা শুল্কে ও অশুল্কগত বাধা ছাড়াই রপ্তানির সুযোগ, নেপাল-ভুটান হতে পানিবিদ্যুৎ আমদানি সহ সকল বিষয়ে বাংলাদেশের ন্যায্য সুবিধা নিশ্চিত হলেই কেবল ভারত বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে করিডোর পাবে। কিন্তু ভারত একটি বিষয়েও বাংলাদেশকে ছাড় না দেওয়ায় বিগত জোট সরকার ভারতকে বাণিজ্য করিডোরতো দূর গ্যাস পাইপ লাইনও ট্রানজিট দেয়নি।

বিষয়টি ভারত ভাল ভাবে নেয়নি। তাই তারা চক্রান্ত করতে থাকে কিভাবে বাংলাদেশে তাদের তাবেদারকে বিপুল ভাবে জয়ী করে ক্ষমতায় আনা যায়। ২০০৬ সালে তারা মার্কিনিদেরকে দিয়ে প্রথমেই কে.এম. হাসানকে রাজী করায় প্রধান উপদেষ্টা হতে অসম্মতি জানাতে। এরপর ২৭শে ডিসেম্বর রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়ন দাখিল করেও ভারতীয় পরামর্শে ৩রা জানুয়ারী মনোয়ন প্রত্যাহার করলে ১/১১র উপলক্ষ তৈরি হয়। তারপর আমরা দেখলাম বাংলাদেশের সেনাবাহিনী মার্কিন পরামর্শে সম্পূর্ণ ভারতীয় নীল নক্সানুযায়ী বিএনপিকে ঘায়েল করার সর্বশক্তি নিয়োগ করে।

গুজব তুলে জোট আমলে নাকি ২০ হাজার কোটি টাকা বিদ্যুত খাতে লুটপাট হয়েছে, গ্যাটকো মামলায় ১০০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ নিয়ে চরম গুজব ছড়িয়ে শেষমেশ ১৪কোটি টাকার ক্ষতির অভিযোগ দাখিল। জোট আমলে অবশ্যই র্দূনীতি হয়েছে, তবে যত না হয়েছে তার চেয়ে হাজার গুণ বাড়িয়ে বলা হয়েছে। উদ্দেশ্য একটাই স্বাধীন-সার্বভৌম চেতনার দলকে ধ্বংস করে দেওয়া। পূর্ব হতেই নীল নক্সা করে রাখা নির্বাচনে ব্রুট মেজরিটি পেয়েও দেশবাসীকে না জানিয়ে এবং সংসদে আলোচনা না করেই ভারতের সাথে সড়ক-রেল ট্রানজিট এবং সমুদ্র বন্দর ব্যাবহারের চুক্তি করা আবারও সেই সর্বজিত চক্রবর্তীর হুমকি সত্য হওয়াকেই নির্দেশ করে। আর এত গলা ফাটিয়েও ১৯৭২ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির আলোকে ভারতকে দেওয়া নৌ-ট্রানজিট হতে লেভী আদায় করবে করবে বললেও শেষমেশ বিনা পয়সায় ভারতীয় জাহাজ গুলো বাংলাদেশের বন্দর দিয়ে অবাধে যাচ্ছে।

ভাবখানা এমন যে বাংলাদেশ হাসিনার পৈতৃক সম্পত্তি, দরিদ্র জনগণের প্রাপ্য অর্থ হতে বঞ্চিত করা হচ্ছে। ভারত তাদের লক্ষ্য প্রায় ৮০%ই এই মহাজোট সরকার হতে আদায় করে নিয়েছে। আর সেই ২০০৫ সালের আরো আগে হতেই ভারত ও আমেরিকার নতুন অক্ষ শক্তি সৃষ্টি হয়েছে। এখন বিষয় এমন ভাবে দাড়িয়েছে যে উপমহাদেশের বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিতে গেলে আমেরিকা ভারতরে মতের বাইরে কিছু করে না। অবশ্য সে জন্য ভারতকে তার পুরোনো বন্ধু রাষ্ট্র ইরানের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করতে হয়েছে।

কম মূলে ইরান হতে গ্যাস পাইপ লাইন যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ৭ জন মার্কিন সিনেটরের আপত্তিতে মনমোহন সিং এই প্রকল্প হতে সরে আসেন। আর প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্রও ভারত মার্কিনিদের কাছ থেকে খরিদ করে। তো এই নতুন বিশ্ব ব্যাবস্থায় আমেরিকা এখন ভারতের উপর দারুণ নির্ভরশীল। বস্তত আম্লীগের সাথে ভারতের পুরোনো খাতিরের জোড়েই হাসিনা প্রবল মার্কিন সমর্থন পুষ্ট ডঃ ইউনুসকে রাজনৈতিক হয়রাণি করা সহ তার নিজ হাতে গড়া গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি হতে সরিয়ে দিতে পেরেছেন। এখানে বলে রাখা ভাল ইউনুস কোন ফেরেশতা নন অথবা দানবীর হাজী দানেশ নন তিনি দোষে গুণেই মানুষ।

বাংলাদেশের কোন ব্যাংকই বিনা সুদে লোন দেয় না। তাই তাকে সুদখোর, রক্তচোষা ইত্যাদি বলা হাসিনার চরম-জঘণ্য মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ। ইউনুসের সাথে যতই মার্কিন ঘনিষ্ঠতা থাকুক উনি যে তত্ত্ব বিশ্বকে দেখিয়েছেন তাতে মার্কিনিদের শত্রু রাষ্ট্র ভেনিজুয়েলার হুগো শ্যাভোজও পুরস্কৃত করেছেন। পৃথিবীর আর এমন কোন মানুষটি আছেন যাকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও শ্যাভোজ উভয়েই একই ব্যাক্তিকে পুরস্কৃত করেছেন? পোড়া কপালনী হাসিনার ভাগ্যে এমন সৌভাগ্যতো দূরে থাকুক নোবেল পুরস্কারও জুটবে না। উপরন্ত ডঃ ইউনুস কেন নোবেল প্রাইজ পেয়ে মুজিব বন্দনা করলেন না এটা নিয়ে হাসিনার আফসোসের সীমা পরিসীমা নেই।

হাসিনার সর্বদা ভয় যে ইউনুস মুজিবকে নীচে ফেলে আকাশের উজ্জল নক্ষত্র হিসেবে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন, যার অবসান হওয়া দরকার। তাই হাসিনা এখন হিলারীর সরাসরি ফোন পেয়েও ড্যাম কেয়ার। এমনকি বারাক ওবামাও হাসিনাকে অনুরোধ করলেও ইউনুস আর গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি হতে পারবেন না। আর ভারতেরও ডঃ ইউনুসকে নিয়ে হিংসা আছে যে সারা বিশ্বে একজন বাংলাদেশী যা করে দেখিয়েছেন ভারতের এমন কোন ব্যাক্তি তার ধারে কাছে নেই। স্রেফ ভারতের বিরাট বাজারই পৃথিবীর কাছে আকর্ষণ, কোন ব্যাক্তি নয়।

তাইতো দেখি নিজ দেশে লক্ষ কোটি রুপি টেলিকম র্দূনীতি হলেও মনমোনহন সিং ইউনুসকে এক হাত নিয়েছেন এমনকি নরওয়ের সরকার গ্রামীণ ব্যাংককে নির্দোশ বললেও তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন নি। ভারত ও হাসিনার কারণে বাংলাদেশের গৌরব এখন অবমাননার শিকার। আর মার্কিনিরা এখন প্রহসন করছে। যদি সত্যিই তারা আন্তরিক হতো তো ডঃ ইউনুসের বেচে থাকতে তাকে কেউ এমডির পদ হতে সরাতে পারত না। তাই হিলারী এবং ওবামার প্রতি অনুরোধ দয়া করে হটকারী ও দূর্বল দরদ দেখাবেন না।

আপনারা বাংলাদেশের দায় দ্বায়িত্ব ভারতের হাতে তুলে দিয়েছেন এবং তারই তাবেদার নেত্রী ও দল বাংলাদেশ শাসন করছে। তাই ভারত কোনদিনও চাইবে না হাসিনা ও আম্লীগকে মনোকষ্ট দিয়ে আমেরিকার কোন খায়েশ পূরণ করতে। বস্তুত সারা বিশ্বের সম্মিলিত প্রচেষ্টাও সফল হবে না, যদি না ভারত রাজী হয়। আম্লীগ এমন সব চুক্তি ভারতের সাথে করে যাচ্ছে যে ভবিষ্যতে চারদলীয় জোট ব্রুট মেজরিটি নিয়ে ক্ষমতায় আসলেও এর প্রভাব বলয় হতে বেড়িয়ে আসতে পারবে না। কারণ জিয়াউর রহমানের মত সাহসী ও দক্ষ ব্যাক্তিরা বার বার জন্ম নেন না।

কিছুদিন আগে যূক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশী হিন্দু ডাক্তার কৃত্রিম কিডনী আবিস্কার করলে তাকে মার্কিন মিডিয়া ভারতীয় বলে চালিয়ে দেয়। ভবিষ্যতে হয়ত দেখা যাবে ডঃ ইউনুসও ভারতীয় ব্যাক্তি হিসেবে পরিচিত হবেন, অন্তত আম্লীগের চলমান আত্নঘাতী পদক্ষেপ গুলো সেটাই নির্দেশ করে। এর জ্বলন্ত উদাহরণ হল ২০০০ সালে কোলকাতার বইমেলাতে হাসিনাকে বাংলাদেশের মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে পরিচয় করানো।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.