আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রভার অপূর্ববিচ্ছেদ


অবশেষে যা হওয়ার তা-ই হলো। অপূর্ব-প্রভার সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছে। প্রায় ৫ মাস আলাদা থাকার পর ডিভোর্স হলো। পারিবারিকভাবেই সবকিছুর সমাধান হয়েছে। অপূর্ব-প্রভার ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় দুই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে ডিভোর্স হয়েছে।

সবাই প্রভাদের বাসায়ই বসেছিলেন। ডিভোর্সের জন্য অপূর্বকে দেনমোহরের টাকাও গুনতে হয়েছে। প্রেম, বিয়ে, সাময়িক বিচ্ছেদ এবং পূর্ণাঙ্গ বিচ্ছেদ_ ব্যাপারগুলোতে অপূর্ব মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও প্রভা এখনো নিরুত্তাপ। দু'জনের বন্ধুরাই এ কথা জানিয়েছেন। তারা আরও জানিয়েছেন, ডিভোর্সের সময় অপূর্বর মধ্যে অসংকোচ কাজ করলেও প্রভা ছিলেন স্বাভাবিক।

বিষয়টি নিয়ে তিনি মোটেও চিন্তিত ছিলেন না, ছিলেন না বিচলিতও। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, প্রভা তার কর্মের জন্যও অনুতপ্ত নন। নেই কোনো লজ্জাবোধও। প্রভা এখনো বাইরে ঘুরে বেড়ান। শুধু তা-ই নয়, আবার নিয়মিত অভিনয়ও করতে চান।

কিন্তু এক্ষেত্রে বাধ সেধেছেন তার বাবা। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, বিয়ের পর অপূর্ব-প্রভার সম্পর্ক ভালোই ছিল। কিন্তু যখন থেকে একের পর এক প্রভার নগ্ন ভিডিও প্রকাশ হতে শুরু করল তখন থেকেই বিগড়ে যেতে শুরু করেন অপূর্ব। মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। অপূর্বর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু জানিয়েছেন, 'অপূর্ব বেশ ভেঙে পড়েছে।

সে প্রভাকে অনেক বিশ্বাস করেছিল। প্রভা তাকে বলেছিল, রাজিবের সঙ্গে প্রেম ছিল ঠিকই, কিন্তু অন্তরঙ্গ কোনো সম্পর্ক ছিল না। কিন্তু ভিডিও ক্লিপ দেখে অপূর্ব অবাক হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, প্রভাকে বিয়ে করাকে সে জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল বলে মনে করছে। ' তিনি আরও জানিয়েছেন, 'ভিডিও প্রকাশ হলেও এ নিয়ে কোনো লজ্জাবোধ ছিল না প্রভার।

উল্টো অপূর্বকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করত। অপূর্ব তাকে বাসার বাইরে যেতে মানা করেছে। কিন্তু প্রভা এ নিষেধ মানেনি। এখান থেকেই মূলত সম্পর্কের অবনতি শুরু। ' Source
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।