আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সামু ব্লগে ইংরেজি পোস্ট এবং মন্তব্য ঃ বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও আপনাদের মতামত

পরিবর্তনের জন্য লেখালেখি

সমস্যার পটভূমিঃ খুব বেশি না হলেও সামু ব্লগে কিছু ভুল ইংরেজি পোস্ট বা মন্তব্য দেখি। ইদানিং অনলাইনে দৈনিক পত্রিকা গুলো প্রকাশিত ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । সেখানেও প্রচুর মন্তব্য আসে ভুল ইংরেজিতে। মেডিকেলে পড়তে গিয়ে আরেক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের জন্য মাস খানেক এর ইংরেজি শিক্ষার ব্যবস্থা।

অত্যন্ত মেধাবী এই ডাক্তারী পড়ুয়াদের এরপরেও ইংরেজিতে ঠিক মত কথা বলতে শুনিনি। লিখতে যদিও পারতো অনেকেই, তাতেও ভুল ভ্রান্তি প্রচুর। সম্মান পর্ব যথেষ্ট অসম্মানের সাথে শেষ করে এই প্রতিভাময়, জ্ঞানের জাহাজেরা যদি কেউ দেশের বাইরে যেতে চায়, পুনরায় আই ই এল টি এস, টোফেল ইত্যাদি ইত্যাদি পরীক্ষা ও দরকার পড়লে কোচিং এর পিছনে হাজার হাজার ( সবাইকে যোগ করলে টাকাটা বাৎসরিক কোন অংকে পৌঁছাবে আমি জানি না, কিন্তু আই ই এল টি এস পরীক্ষার ফি মনে হয় ১০ হাজার, প্রার্থী প্রতি) টাকা খরচ করতে বাধ্য হয়। প্রচুর মানুষ দেশে কাজ করলেও অনেককেই নিয়মিত দেশের বাইরে যোগাযোগ করতে হয়। কেউ হয়ত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, কেউ বা দেশের বাইরের ক্রেতার সাথে করে ব্যবসায়িক আদান প্রদান।

এই অফিস এবং অফিসিয়াল কাজ কর্মের অভিজ্ঞতাও আমার বিশেষ সুবিধার নয়। এই দুরবস্থা কেন? আমাদের দেশে ইংরেজি শেখানো শুরু হয় বাচ্চারা যখন স্কুলে ভর্তি হবে সেই সময় থেকেই। কিন্ডারগার্টেন এর প্রথম ১-২ বছর যদি বাদও দেই একজন বাঙ্গালী ইংরেজি শিখছে দীর্ঘ ১২ বছর ধরে; যেখানে দুনিয়ার সবচেয়ে কঠিন ভাষা ( যেমন চৈনিক ভাষা) শিখতেও মনে হয় দুই বছরের বেশি কেউ ব্যয় করে না। ঢাকার স্পোকেন ইংলিশের জনপ্রিয় কোর্স গুলো হয় কয়েক মাসের। আই ই এল টি এস এর কোর্স গুলোও হয় কয়েক মাসের।

তার মানে, সঠিক ব্যাকরণ ও উচ্চারণ মেনে ইংরেজি বলতে , শুনতে , লিখতে ও পড়তে বাংলাদেশের কোন মানুষেরই কয়েক মাস থেকে ১-২ বছরের বেশি লাগে না। একেবারে মুর্খ মানুষও দেখেছি বিদেশে গিয়ে কিছুদিনের ভিতরেই দিব্যি সে দেশের ভাষায় কথা বলছেন। যাদের দরকার হয় তারা লিখতেও পারেন। তাহলে ১২ বছর ইংরেজি শিখে এই জঘন্য অবস্থা কেন শিক্ষিতদের? মূল কারণ গুলো তুলে ধরবো - ১। চর্চার অভাব - এমন কি ইংরেজি শিক্ষার ক্লাসেও ছাত্র-শিক্ষক ইংরেজিতে কথা বলে না।

ক্লাসের বাইরে কোথাও ইংরেজি ব্যবহারের দরকার তেমন পড়ে না। শুধুমাত্র ঢাকার কথা চিন্তা করলে হবে না, আমি বলছি সারাদেশে কথা। সব ধরনের স্কুলের কথা। ২। শিক্ষকদের মান - সারা দেশে শিক্ষকদের মান শুধু ইংরেজি কেন , কোন বিষয়েই সমান করার কোন ব্যবস্থা নেই।

শিক্ষকদের গুণগত মান পরীক্ষা করা এবং যারা খারাপ করছেন তাদের উন্নতির ব্যবস্থা করা উচিত। শাস্তি নয়, মনভাবটা হওয়া দরকার সহযোগিতার। এই ক্ষেত্রে সারাদেশের ইংরেজি শিক্ষকদের দুই/চার বছর পর পর আই ই এল টি এস পরীক্ষার এর মত বলা, শুনা, লেখা ও পড়ার দক্ষতা পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। সারা দেশে অভিন্ন প্রশ্নে লিখিত এবং একই ধরনের জটিলতা সম্পন্ন প্রশ্নে ভাইভা নেওয়া যায়। যে যত ভালো ফল করবেন, তার বেতন সেইভাবে বাড়বে।

৩। গৎবাধা প্রশ্ন - প্রতিটা বাৎসরিক ও পাবলিক পরীক্ষায় কিছু নির্দিষ্ট প্রশ্ন হয় বলে সহজেই মুখস্থ করে পাশ করা সম্ভব। ঠিক এই কারণেই স্কুল ও পাবলিক পরীক্ষা গুলোতে " সম্পূর্ণ নতুন , আগের সাথে মিল থাকতে পারবে না" ধরনের প্রশ্ন হওয়া উচিত। ৪। কারিকুলা বদলানো - আমরা এখনো মান্ধাতার আমলের মত ইংরেজি গল্প ও কবিতা নিয়েই ভাষা শেখার চেষ্টা করি ।

ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে আমার কোন আপত্তি নাই কিন্তু আমাকে কি বলতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে গত ৫০ বছরে আমরা কয়জন ইংরেজি কবি-সাহিত্যিক পেয়েছি? কলেজ পর্যন্ত , এমন কি কলেজের পরেও আমাদের ইংরেজি ব্যাচেলর , মাস্টারের উদ্দেশ্য কিন্তু সাহিত্যিক তৈরী করা নয়। তাহলে , আমাদের ইংরেজি শেখার উদ্দেশ্যটা কি? ইংরেজরা না হয় নিজেদের দেশ , জাতি , ইতিহাস বুঝার জন্য ইংরেজিতে সাহিত্য পড়ে, আমরা পড়ি কি করতে? এই অবজেক্টিভ ঠিক করাটা খুব জরুরী । ভাষা সেই ইংরেজিই থাক কিন্তু উদাহরণ ও পদ্ধতি গুলো প্রতি বছর সমসাময়িক করা দরকার । এতেও মুখস্থ বিদ্যা ফলানোর সুযোগ নষ্ট হবে। যেমন, এখনকার ইংরেজি পরীক্ষার রচনা কিংবা কম্প্রেহেনশনের বিষয় বস্তু হওয়া উচিত রোবট সার্জারী, লেটেস্ট মডেলের মোবাইল ফোন, এফ এম রেডিও কিংবা ফেসবুক।

কলেজ লেভেলে টিপাইমুখী বাঁধ, আমেরিকা ইরান টেনশন, ব্লগিং , অনলাইন সোশাল মিডিয়া এন্ড এথিক্স , ইনফরমেশন সিকিউরিটি এন্ড প্রাইভেসী ইন গুগুল এরা - জাতীয় জটিল টপিকের উপর পরীক্ষা হওয়া উচিত। কি ভাবে জব ইন্টার ভিউ দিতে হয়, কিভাবে বিদেশের ব্যবসা ধরতে হয়, কি ভাবে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করতে হয়, কিভাবে মোটিভেশন লেটার, রেফারেন্স লিখতে হয়, কি ভাবে প্রেজেন্টেশন দিতে হয় , রিসার্চ পেপার লিখতে হয় , পোস্টার বানাতে হয়, কিভাবে অনলাইন মিডিয়াতে লিখতে হয়- আমাদের কারিকুলাতে এই সব শেখানো উচিত । যারা শুধুই ভাষাটাই শিখতে চায়, আমার মনে হয় না তাদের ১২ বছর ধরে গ্রামার আর গোঁদের উপর বিষ ফোঁড়ার মত ইংরেজি সাহিত্য শেখানোর কোন দরকার আছে। যেইটা দরকার সেইটা হলো নির্ভুল ভাবে ব্যবহার করতে শেখানো। আমাদের বুঝতে হবে - ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ শেখা আর ইংলিশ লিটারেচার শিখা এক জিনিস না।

১মটা দরকারী , দ্বিতীয়টা ঐচ্ছিক হওয়া উচিত। ৫। শিক্ষাকে জীবনমুখী করা - আগেই বলেছি ইংরেজি কেন শিখবো , এইটা মনে হয় আমাদের শিক্ষা মন্ত্রনালয় চিন্তাই করে না । বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ, উচ্চশিক্ষা, ব্যবসা বাণিজ্য ও তাল মিলিয়ে চলাটাই যদি উদ্দেশ্য হয় তাহলে আমাদের কারিকুলা ১২ বছর ধরে এই ইন্টারেকশন সফল ভাবে করার দক্ষতা তৈরী করতে পারে না কেন? আপনারাই বলেন, ইংরেজি দিয়ে আপনি সারাদিনে ঠিক কি কি কাজ করেন? কয়টা কাজ করেন? তার কয়টা ক্লাসে শিখেছিলেন আর কয়টা কাজ করতে এসে শিখতে হয়েছে? ল্যাঙ্গুয়েজের ইংলিশ আর প্রফেশনাল ইংলিশ কি এক? আমার খুব দুঃখ লাগে যখন দেখি আমি আমার কাজে সকাল আটটা থেকে বিকাল পাঁটটা পর্যন্ত ইংরেজিতে যত কাজ করেছি , তার কোনটাই করার শিক্ষাটা আমি আমার স্কুল কলেজ থেকে পাইনি। এমন কি কথা বলাটাও নিজের গরজে শিখেছিলাম প্রবাসী কাজিনদের সাথে কথা বলার জন্য।

বইয়ের নেশা ইংরেজি বই পড়ে বুঝতে শিখিয়েছে। আর জব ইন্টারভিউ কিংবা প্রফেশনাল কমিউনিকেশন শিখতে হয়েছে ঠেকতে ঠেকতে। আমার অপর পার্শ্বের মানুষটা যদি হয় আমেরিকান, কানাডিয়ান কিংবা বৃটিশ - তাহলে ইংরেজির কোন বিষয়গুলো ( কালচারাল ডিফারেন্স) খেয়াল রাখতে হবে, এটাও শিখেছি অফিসে। আমার কোন স্কুল বা কলেজের ক্লাসে নয়। আফসোস! সবচাইতে বড় আফসোস, ১২ বছর ইংরেজি পড়ে, ৫ বছর ইংরেজিতে ডাক্তারী পড়ে ও কাজ করে আমাকে ১০ হাজার টাকা খরচ করে আই ই এল টি এস দিতে হয়েছে ।

কেন? তাইলে আমার ১২ বছরের ইংরেজির সার্টিফিকেটের মূল্য কি? আচ্ছা , এখনো কি ছাত্র ছাত্রীরা , " দেয়ার ফোর, আই প্রে এন্ড হোপ, ইউ উড বি এ্যাজ কাইন্ড এ্যাজ টু গ্রান্ট মি --- " দিয়ে এপ্লিকেশন লিখে? এখনো কি বড় ভাই বা বোনের মোটিভেশন লেটার চোথা মারে? বাংলাদেশের ২০ লাখ মানুষ মধ্যপ্রাচ্যের এক সৌদিতেই কাজ করে। অথচ এই দেশে সবচেয়ে ভালো স্কুলেও আরবীকে ভাষা হিসেবে শিখার ( বলা, লিখা, শুনা, পড়া) কোন ব্যবস্থা নাই। মালয়শিয়া, ইউরোপ কিংবা আফ্রিকার যে সব দেশে মানুষ জব করতে যায় সেখানকার ভাষা , কালচার, জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্কে শেখার/জানার ( যতটুকু জানলে কালচারাল শক খাইতে হয় না ) কোন সুযোগ স্কুলে নাই। যে সব পেশায় কাজ জানলে বিদেশে ইমিগ্রেশন নেওয়া যায়, সেই সব ভকেশনাল কোর্স নাই। বেঁচে থাকলে আর কিছু না করি , প্রতিদিন তো খাবোই , কিন্তু রান্না শিখার কোন কোর্স নেই।

চাকুরী - ব্যবসা না করি, একটা পরিবার চালাইতে যেই ম্যানেজমেন্ট এবং একাউন্টিং এর জ্ঞান লাগে , তা শিখার ব্যবস্থা নেই। অথচ আমরা স্কুলে যাই কেন? জীবন যাপনের ( লাইফ স্কিল) শেখার জন্যই তো? [ উপরের প্যারাতে বুঝানো হয়েছে যে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা তথা কোন সাব্জেক্ট, কোন ক্লাসে , কতটুকু পড়ানো হবে- এই সব প্ল্যানিং এর সাথে হিউমেন রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং লেবার মার্কেটের পরিস্থিতি, কোন পেশায় জব আছে- নাই-- এই সবের কোন সম্পর্কই ভালোভাবে গড়ে উঠে নাই। আমরা সব গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে গৎ বাধা সাবজেক্ট ও সিলেবাস পড়ে চলেছি, ইংরেজি তো বটেই , অন্য সাবজেক্টেও। অথচ ব্যাপারটা হওয়া উচিত ছিলো যে আমাদের দেশে কোন পেশার কয়টা লোক লাগবে , সেই কয়টা লোক তৈরীতে কোন সাবজেক্ট পড়াতে হবে, তা নির্নয় করা। ] ৬।

প্রয়োগের এবং প্রায়োগিক পরীক্ষার অভাব --- উপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার কথা যে আমাদের ইংরেজি শিক্ষার কারিকুলার খুব সামান্যই আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজ কর্মের সাথে মিলে। যেই টুকু মিলে তার ভিতর ইংরেজিতে লেখা, পড়া, বলা ও শুনা - চারটা দক্ষতারই প্রয়োজন হয় । অথচ , পাবলিক পরীক্ষা গুলোতে স্রেফ লেখা ও পড়ার দক্ষতা যাচাই করা হয়। ১২ বছর ইংরেজি পড়ে আবার যেন কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে টোফেল, আই ই এল টি এস দিতে না হয়, স্পোকেন ইংলিশের কোচিং করতে না হয় , এই জন্য জুনিয়র স্কুল, ম্যাট্রিক , ইন্টার সকল পাব্লিক ( প্রস্তুতি হিসেবে স্কুলের বাৎসরিক পরীক্ষা গুলোতে ) ইংরেজির ভাইভা নেওয়া জরুরী। আমার প্রস্তাবের বিপক্ষে সমালোচনা ঃ কথা উঠতে পারে, শিক্ষকের মানের যখন এই অবস্থা, পরীক্ষা কঠিন করে তুললে তো আরো বেশি ছাত্র ছাত্রী ফেল করবে।

হ্যাঁ, এইটা সত্যি যে প্রথম কিছুদিন হয়ত এইটা হবে, কিন্তু কয়েক বছরের ভিতরেই পাশ করার জন্য শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রী নিজেদের মান বাড়াতে বাধ্য হবে। মুখস্থ করে পরীক্ষার খাতা দেখা যায় (শিক্ষক) আর পাশ করা যায় ( ছাত্র) বলেই বছরের পর বছর পাশ করা গাধা বাংলাদেশে তৈরী হচ্ছে । দ্বিতীয় সমালোচনা হতে পারে যেই ছাত্র প্রাথমিকের পরে ঝরে যাবে , যে ম্যাট্রিকের পরে কিংবা ইন্টারের পরে বাপের ক্ষেতে কিংবা চাচার কারখানায় কাজে ঢুকে যাবে, যারা একজন ভালো তো দুরের কথা শিক্ষকই ঠিক মত পায় না, তাদের কি হবে? এইটা বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক বাস্তবতা। আবার এইটাও ঠিক যে পড়ালেখা করে সকলেই এমন জায়গায় কাজ করে না যেখানে সারাক্ষণ ইংরেজি লাগে। আমি এই কথার সাথে একমত।

সবার যেহেতু ইংরেজি লাগে না, লাগবেও না , তাহলে খামাখা এই বিদেশী ভাষাটার খড়গ ছাত্রছাত্রীদের মাথায় ঝুলায় রাখার কি দরকার? খালি খালি বাচ্চাগুলা ফেল করে এমন একটা জিনিস শিখতে না পেরে যার ব্যবহার সে ক্লাসের বাইরে , বাসায়, হাটে মাঠে ঘাটে কোথাও দেখে না , তাই শেখেও না। আবার যার আসলেই দরকার , সে ব্যবহার করার মত দক্ষতা অর্জন করতে পারে না। কাজ কর্মের জন্যই যদি ইংরেজি জানতে হয় তাহলে ইংরেজিকে অফিসে, আদালতে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে , গবেষণায় ব্যবহার করা শিখানো হোক। আর আজকের যুগে বিদেশে চাকুরী পেতে হলে ইংরেজির পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ , স্প্যানিশ, আরবী এবং চীনা - এই চারটা ভাষা জানা খুবই জরুরী । এই ভাষা গুলোও স্কুল লেভেল থেকে শেখানোর ব্যবস্থা করা হোক।

যারা বাইরে যাবে , তাদের জন্যই । সবার জন্য নয়, বাধ্যতামূলক ভাবে নয়, বরং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে। শুধু যাদের দরকার, তাদের জন্যই। যেখানে একটা ভাষা শেখার মানদন্ড হবে - লেখা, পড়া, বলা ও শুনে বুঝার দক্ষতা অর্জন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.