আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কর্তৃপক্ষ ও আমরা।

অনেক হাসি-কান্না মিথ্যা হতে পারে কিন্তু প্রতিটি দীর্ঘশ্বস'ই সত্য।
সরকারী কর্তৃপক্ষের সাথে সাধারনের দুরত্ব ঐ ছবিটির মতোই, সিস্টেমে সবই আছে কিন্তু সাধারনের ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। ঐ ছবিটি ব্যাঙ্গাত্মক, বাস্তবে হয়তো এরকম উচ্চতায় কোন অভিযোগ বাক্স পাওয়া যাবে না কিন্তু আমাদের এই সিস্টেমের বাস্তব উদাহরনও আছে। কোন উচ্চতায় চড়তে গিয়ে যদি দেখি সিঁড়িতে চড়ার জন্য আরেকটা সিড়ির প্রয়োজন তখন নিশ্চয় খুব বিব্রত হতে হয়। এমনি এক সিঁড়ি পাবেন ট্রেনের বগী গুলোতে উঠতে।

তবে যারা ট্রেনের বগি নির্মাতা দোষ তাদের নয়, দোষ যারা প্লাটফরম তৈরী করেন তাদের। ট্রেনের দৈর্ঘ্য কত হলে প্লাটফরমের দৈর্ঘ্য কত হওয়া উচিত এই সাধারন ধারনা টুকু তাদের নাই। বাংলাদেশে খুব বেশী হলে ২০-২৫ টা (ধারনা) ষ্টেশনের প্লাটফরম ট্রেনের দৈর্ঘ্যে কাছাকাছি বাকি সবই তিনভাগের একভাগের কাছাকাছি। ট্রেন থামার পর প্লাটফরমের বাইরের বগি গুলোতে উঠা/নামা যে কিবিরক্তিকর তা ট্রেন ভ্রমনকারী সকলেরই জানা। বিষেশ করে মহিলাদের জন্য খুবই অপমান জনক।

মাজা পর্যন্তপা উচিঁয়ে সিঁড়িতে পা রাখতে হয়, এবার উপরে যারা দাঁড়িয়ে থাকেন তারা অবস্থা বেগতিক দেখে হাত ধরে টেনে তোলেন। শুধুমাত্র এইএকটা কারনেই বহু মহিলা, শিশু ও বৃদ্ধরা ট্রেন যাত্রা পছনাদ করেন না। অথচ ট্রেন অনেক নিরাপদ ও আরামদায়ক যোগাযোগ। সড়কপথে নদী পথে সবখানে যে পরিমান দূর্ঘটনা ঘটে সেখানে রেল নিরাপদ হলেও অব্যবস্থপনার কারনে সম্ভব হয়ে উঠেনা অনেকর পক্ষে।
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।