আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছাত্রলীগের ইফতার ও সেহরীর ফয়েজ-বরকত হাসিল

সত্য সমাগত, মিথ্যা অপসৃত। মিথ্যার পতন অবশম্ভাবী।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার নিয়ে সংর্ঘষের পর এবার সেহির খাওয়াকে কেন্দ্র করে গতকাল ভোররাতে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজের মঈনুল হায়দার ছাত্রাবাসে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও হাতাহাতি হয়েছে। এতে কমপক্ষে ছয়জন আহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মঈনুল হায়দার ছাত্রাবাসের ডাইনিংয়ে ৩৮তম ব্যাচের খাইরুল ইসলামের ৯৬০ টাকা বকেয়া পড়ে।

সোমবার সেহির খেতে গেলে ডাইনিংয়ের ব্যবস্থাপক শাহিন তাঁকে পাওনা পরিশোধের অনুরোধ করেন। পাওনা পরিশোধ করে খাইরুল খাবার চান। কিন্তু খাবার কম থাকায় শাহিন তাঁকে পরবর্তী বেলা থেকে খাওয়ার অনুরোধ করেন। এ সময় খাইরুলের সঙ্গে শাহিনের বাগিবতণ্ডা হয়। এ সময় শাহিনের পক্ষ নেন ছাত্রলীগ-সমর্থিত ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সাবেক সভাপতি ও আইডিএসের সভাপতি এস এম সায়েমের অনুসারীরা।

খাইরুলের পক্ষ নেন আইডিএসের সাবেক সভাপতি এস এম রমিজের অনুসারীরা। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এতে আহত হন এস এম রমিজ, ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ মাহমুদ এবং ৩৮তম ব্যাচের ছাত্র দেবাশীষ রায় (সে ও সেহরির বরকত হাসিলের জন্য চেষ্টা করেছিল?), সৈকত মাহবুব, মুন্না ও মারুফ হোসেন। আর এরই মাধ্যমে দিন বদলের ছাত্রলীগ মাহে রমজানে ইফতার ও সেহরীর বরকতের ষোলকলা আদায় করল।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.