আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পুলিশ কত্তো কিছুই তো খায়< নাকি খায়না> কোথায় যায়? পুরো রমজান ও ঈদে কি হবে?



ফেনসিডিলের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে ১৩০ বোতল। অথচ মামলা হয়েছে ৫০ বোতলের। বাকী বোতলগুলো গেল কোথায়- এ প্রশ্নেরই কোন জবাব মিলছে না। কুড়িগ্রামে উদ্ধার করা ফেনসিডিল বোতল গায়েব করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। জেলার ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ছকির উদ্দিন দাবি করেন, বুধবার সকাল পৌনে ১১ টার দিকে রাজারহাট উপজেলার পূর্ব দেবোত্তর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে বাবলু মিয়ার বাড়ি থেকে ৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

মামলাতেও এই সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে। ছকির উদ্দিন জানান, অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপপরিদর্শক শফিউল ইসলাম। মামলায় বাবলু ও ফেনসিডিলের মালিক রাজা মিয়াসহ কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভীন্ন তথ্য জানা গেছে। বাবুল নামের যে ব্যক্তির বাড়ি থেকে ফেনসিডিল উদ্ধার হয়েছে-তিনিই জানান, ৫০টি নয়, ফেনসিডিলের বোতল ছিল ১৩০টি।

মামলার স্বাক্ষী ও স্থানীয় বাসিন্দা আলতাফ ও রবীন্দ্রনাথ জানান, তারা উপস্থিত সবার সামনে ফেনসিডিলের বোতল গুনে জব্দ তালিকা করার জন্য বললেও পুলিশ তা না করে তড়িঘড়ি করে চলে যায়। এ ব্যাপারে অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক শফিউল ইসলাম বলেন, "আসলে বোতলের সংখ্যা হবে ১০০। ইন্সপেক্টর সাহেব হয়তো না জেনেই ৫০টির তথ্য দিয়েছেন। " কুড়িগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হামিদুল আলম বলেন, "ঘটনাস্থলেই ফেনসিডিলের বোতল গুনে নিলে এই বিভ্রান্তি তৈরি হতোনা। " সামগ্রিক বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি।

জব্দ ফেনসিডিল 'খেয়ে' ফেলার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.