আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পদ্মার পাড়ে সবাইকে স্বাগতম। আসুন ঘুরে যান লৌহজং!!!



আমি একজন নতুন ব্লগার। প্রথমে কি লিখব তাই ভাবতে ছিলাম। শেষে চিন্তা করলাম নিজের এলাকা সম্পর্কেই লিখি। (সাথে একটা ভ্রমন গাইড ও আমন্ত্রণ) লৌহজং! মুন্সীগঞ্জ জেলার একটি ঐতিহাসিক স্থান (উপজেলা)। নামকরণের ইতিহাস হতে জানা যায় লৌহজংয়ে একসময় ছিল এক বিশাল লোহার জংশন।

অর্থাৎ এই উপজেলার দিঘলী নামক স্থানে একটি নৌবন্দর গড়ে উঠেছিল। যেখানে লোহার অনেক আরত বা পাইকারী দোকান ছিল। এই "লৌহ জংশন" হতেই লৌহজং নামকরণ করা হয়। প্রমত্তা পদ্মার ভাঙনে আজ আর দিঘলী বাজার নেই। নেই সেই নৌবন্দর।

কিন্তু পদ্মার বুকে আজ জেগে উঠেছে বিশাল বালু চর। সেখানে ফসলের সবুজ ঢেউ। সাথে পদ্মার বুকে পাল তোলা নৌকা আর মন মাতাল করা ঢেউ। চলে আসুন লৌহজং। এই গরমে সাতার কেটে যান ঠান্ডা ঘোলা জলে।

যারা অল্প পানিতে সাতার কেটে অভ্যাস কিন্তু বড় নদীতে ভয় হয়, তাদের জন্যও লৌহজংয়ের পদ্মার পাড়ে আছে নদীতে সাতার কাটার অপূর্ব সুযোগ। কারণ মূল ভূখন্ড এবং পদ্মার চরের মধ্যে একটা খালের মত অংশ আছে। যেখানে স্রোত ও ঢেউ খুবই কম। আর থাকার জন্য লৌহজং থানার পাশেই পদ্মা চরে আছে একটি মান সম্পন্ন রিসোর্ট। নাম "পদ্মা রিসোর্ট"।

যাতায়াত: ঢাকার গুলিস্তান বা নয়াবাজার হতে "গাংচিল পরিবহনে" মাওয়া ঘাট হয়ে লৌহজং। আবারো লৌহজং ঘুরে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে, বিদায়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।