আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভোলা উপনির্বাচন, আওয়ামীলীগের স্বার্থেই ভোলা উপনির্বাচনে সেনাবাহিনী নামানো উচিৎ

স্বপ্নীল.......স্বপ্ন যেথা নীল......দিগন্ত ছুঁয়ে আকাশ যেমন বিলীন......

ব্লগে আজ অনেককেই দেখলাম ভোলার উপনির্বাচনে সেনাবাহিনী নামানো না নামানো নিয়ে তুমুল বিতর্ক করতে। আওয়ামী সমর্থকদের যুক্তি কোন উপনির্বাচনে সেনাবাহিনী নামানো হয়নি, সো এখানে কেন নামাতে হবে? পক্ষান্তরে বিরোধীদলের সমর্থকদের যুক্তি সেনাবাহিনী ছাড়া নির্বাচন কোনভাবেই সুস্ঠ হবে না। আমি কোন পক্ষ নিয়ে বলছি না, আওয়ামীলীগের স্বার্থেই ভোলা উপনির্বাচনে সেনাবাহিনী নামানো উচিৎ। এটা আমার একান্তই নিজস্ব বিশ্লেষন, কেউ কেউ দ্বিমত পোষন করতেই পারেন। কারনগুলো হচ্ছে: ১।

সেনাবাহিনী না নামিয়ে নির্বাচন যত সুস্টই হোকনা কেন বিরোধীদল কারচুপির অভিযোগ আনবে। মুখস্থ প্রেসনোট আগেই ছাপিয়ে রেখেছে হয়ত বিরোধিদল। সো সেনাবাহিনী নামালে তাদের অভযোগের আর কোন সুযোগ থাকবে না ২। আওয়ামীলীগ সংসদে একক সংখ্যাগরিস্ঠ একটি দল, তাদের কি খুব বেশি কিছু যায় আসে এ নির্বাচন নিয়ে? এ আসনে হেরে গেলেই কি খুব বড় কোন ক্ষতি হয়ে যাবে আওয়ামীলীগের? আমার মতে অবশ্যই না, সামান্যতম ক্ষতিও হবে না আওয়ামীলীগের, কারন জাতীয় নির্বাচনের আরো ৩ বছর বাকী, ততদিনে আওয়ামীলীগের অনেক ভাল কাজ করার সুযোগ থাকবে, আর তাতে জনগন এসব মোটেও মনে রাখবে না। ৩।

এ নির্বাচন নিরপেক্ষ হয়েছে প্রমান করতে পারলে আওয়ামীলীগ রাজনৈতিকভাবে অনেক এগিয়ে যাবে বিরোধীদলের আন্দোলন ইস্যু মোকাবেলা করতে। তাই আমার মতে আওয়ামীলীগের স্বার্থেই ভোলা উপনির্বাচনে সেনাবাহিনী নামানো উচিৎ। আপনাদের শান্তিপুর্ণ মতামত আশা করছি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।