আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আম্বা প্রতিমন্ত্রী জংগী-সন্ত্রাসী-মানবতাবিরোধী কামরুল ইসলামের কামও বেশী, কথাও বেশী!!!

এহহামিদা'র ব্লগ!!

যড়যন্ত্রকারীরা নাকি যুদ্ধাপরাধীগো বিচার বন্ধ করনের জন্য দেশকে নাকি অস্থিতিশীল করে তুলছে!! উপস, এখনতো নতুন কথা শুনি যুদ্ধাপরাধীগো বিচার হইব না, মানবতাবিরোধীগো বিচার হইব!! আম্বা আইনপ্রতিমন্ত্রী শুওরের চেলা গুলা দেখা যাচ্ছে মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত হইয়া পড়ছে!! আজকে তার ডান হাতেরা কামরাংগীচরে ণীরিহ মাইষের ব্যাবসা, ফ্যাকটরী, দোকান পাঠ জ্বালানো পোড়ানোর মত মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডে ব্যস্ত হইয়া পড়ছে!! ******************************************************************** ******************************************************************** A group of miscreants on Friday set fire to eight plastic factories and 10 shops after looting in broad daylight in Ashrafabad area in Kamrangirchar. They also looted and ransacked 25 other shops in the area. At least 30 people were injured while trying to resist the attack. Witnesses said a group of 50 men, mostly belonging to the ruling party, launched an assault in the area around 10:15am. The attackers allegedly looted cash, valuables and vandalised furniture before torching some selected shops. One of the injured, Md Sohel, told The Daily Star that he and his two colleagues the attackers beat them up as they tried to save their shop (Selim Steel). A female plastic factory worker, who was also injured in the attack, said she recognised some of the attackers who belonged to a gang led by Shaon of Nurbag area. She also alleged that Shaon was known as the right-hand man of State Minister for Law Qamrul Islam. Locals alleged that there were a police van and a Rab vehicle standing near the scene at the time of the incident. But they did nothing to stop the assault. State Minister Qamrul Islam visited the scene in the afternoon. But he had to face the area in the face of wrath of the victim shop and factory owners and employees. ******************************************************************* ******************************************************************** Click This Link এই খানে জ্বলে পুড়ে যাওয়া দোকান-র‌্যাকটরীর একাংশের ছবিও আছে!! এই আম্বা-হাম্বা প্রতিমন্ত্রি শুওরের চেলাচামুন্ডারা মানবতাবিরোধী কর্মকান্ড কইরা বেড়াইতেছে!! যাক সে কথা!! এখন এই হাম্বা আজকেই বলল যে ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনা জামাতের সাথে-জংীবাদের সাথে জড়িত-বিচারে বাধা দেয়ার কর্মকান্ডে জড়িত!! **************************************************************************************************************************************** ইসলামী ব্যাংক-ইবনে সিনায় সরকারি কর্তৃত্ব চান কামরুল Fri, Apr 9th, 2010 4:21 pm BdST ঢাকা, এপ্রিল ০৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনা ট্রাস্টের বিরুদ্ধে জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার অভিযোগ এনে আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, এ প্রতিষ্ঠান দুটিকে সরকারের নিয়ন্ত্রণে এনে তাদের আয়ের উৎস অনুসন্ধান করতে হবে। শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মদদেই জঙ্গিরা দেশে শক্তি অর্জন করে বলে দাবি করেন কামরুল। ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনার বিষয়ে কামরুল বলেন, "এ প্রতিষ্ঠান দুটিকে সরকারের আওতায় এনে তাদের আয়ের উৎসের তথ্য অনুসন্ধান করতে হবে। নইলে আমরা বড় বিপদের মধ্যে থেকে যাব।

আমরা ওই প্রতিষ্ঠান দুটি বন্ধ করতে চাই না। তবে এখন সময় এসেছে, প্রতিষ্ঠান দুটিকে সরকারের আওতায় এনে তাদের আয়ের উৎস খুঁজে বের করার। " এ প্রতিষ্ঠান দুটি জামায়াতে ইসলামীর নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয় বলে অনেকেই বলেন। এ দুটির পরিচালনা পর্ষদেও জামায়াতে ইসলামীর নেতারা রয়েছেন। ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মীর কাশেম আলী।

তিনি ইবনে সিনা ট্রাস্টের পরিচালনা পর্ষদেও রয়েছেন। জঙ্গিবাদ উত্থানের জন্য চারদলীয় জোট সরকারকে দায়ী করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, "১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারকে অস্থিতিশীল করতে বিএনপি বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলা চালায়। ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর বোমা হামলার ঘটনাগুলো ভিন্ন খাতে প্রবাহের অপচেষ্টা করে। " "২১ আগস্টের ঘটনাকে তারা আড়াল করতে চেয়েছিল। সরকারের প্রত্যক্ষ মদদ ছাড়া এভাবে জঙ্গিবাদ প্রশ্রয় পায় না।

বিএনপি সেই কাজটি করেছে", বলেন তিনি। '৭২ এর সংবিধান পুনপ্রবর্তন হলে দেশে জঙ্গিবাদ চিরতরে অবসান হবে বলে কামরুল আশা করেন। তিনি বলেন, "জোট সরকারের আমলে চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র চালানের সঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব ওমর ফারুক জড়িত ছিলো। রাজশাহীতে বাংলাভাইকে তিনিই মদদ দিয়েছেন। তিনি জামায়াতের 'রোকন' ছিলেন।

" সচিব ওমর ফারুক ২০০৬ সালে অবসর নেন। দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে দাবি করে কামরুল বলেন, "বিচার প্রক্রিয়ার কাজ শুরু হওয়ার পর একাত্তরের ঘাতক ও জঙ্গিরা এক হয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে আমাদের সজাগ ও সর্তক থাকতে হবে। " বিশ্ব শান্তি ও মানবাধিকার আন্দোলন আয়োজিত ওই সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাসদ সভাপতি সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সারোয়ার আলী ও রুকন উদ্দিন প্রমুখ। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি জামাল উদ্দিন সবুজ।

**************************************************************************************************************************************** Click This Link পুরো খবরটা লিং থেকে পড়ে নিন!! এই শুওরের জংগী গুলা দুপুর বেলা আগুন দিল আর শুওরে সেমিনারে যাইয়া করে ভাওতাবাজী!! এখন কথা হইল যে এই আম্বা জংগী-সন্ত্রাসী সরকারের আইনমন্ত্রী!! সরকারের মন্ত্রী হিসাবে যখন বলল তার মানে ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনা বাংলাদেশে জংগী ততপরতায়-বিচার বাধা দেয়ার কাজে জড়িত!! আম্বা সরকার কেন এখনো এই সংগঠন গুলারে নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা নিতেছে না!! নাকি, আম্বা জংগী-সন্ত্রাসী-মানবতাবিরোধী প্রতিমন্ত্রী নিজের কর্মকান্ড ঢাকার জন্য হাম্বা হাম্বা কইরা বেড়াইতেছে!! হাম্বা হাম্বা বন্ধ কইরা ইসলামী ব্যাংক-ইবনে সীনারে সরকারী নিয়ন্ত্রনে নে!! মানবতাবিরোধীগো বিচারের কাঠগড়ায় নিজেরাও দাড়াইয়া যা!! আর সাথে যুদ্ধাপরাধীগোও বিচার কর!! প্রথম প্রকাশ করেছি আম্বা ব্লগে!! http://ehhamida.amarblog.com/posts/103527

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.