আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ও পেশা বিড়ম্বনা

প্রশ্ন করেই যাব অবিরত

এবারে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের সাতটি তথ্য দিতে হবে না, যেমন –শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা ইত্যাদি। বিষয়টি ভালো কি মন্দ তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে তবে ‘পেশা’ প্রসঙ্গে কিছু কথা না বললেই নয়। গ্রামে-গজ্ঞে অনেক দরিদ্র পেশাজীবী আছেন, যেমন- বেসরকারী বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী ইত্যাদী যারা নির্বাচন এলে এলাকাবাসীর চাপে বা বিভিন্ন কারণে নির্বাচনে প্রার্থী হতে বাধ্য হন। তারা যদি প্রার্থী হতে গিয়ে নিজের চাকরি ছেড়ে দেন আর নির্বাচনে হেরে যান তবে পরিবার নিয়ে অর্থনৈতিকভাবে চরম অসহায় অবস্থায় পড়বেন অথচ নির্বাচিত হওয়ার আগেই এসব চাকরি-বাকরি ছাড়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই। তাই যারা দরিদ্র, কম বেতনের বেসরকারী বা অর্ধ-সরকারী বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী অথবা যারা অন্য কোনো চাকরি করেন তাদেরকে যেনো নির্বাচনের ফলাফল পাওয়ার আগ পর্যন্ত তা ছাড়তে না হয়। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে যদি কেউ নির্বাচিত হন তবেই যেন শুধু কাউকে চাকরি-বাকরি এসব ছাড়তে হয় বা ছাড়ার বিধান তৈরি করা হয়। বিষয়টি মানবিক দিক থেকে বিশেষ গুরুত্বের দাবী রাখে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.